Pages

Tuesday, 13 June 2023

১১ দিনের জারা ঘাস কত টুকু বড় হল এবং এর পরিচর্যার

ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল দিয়ে খামার শুরু করলাম, বছরে টার্গেট ২০০ টি ছাগল

খুব সহজ পদ্ধতিতে যেভাবে ঘাসের কাটিং লাগাবেন। #ঘাস চাষ

কোন মিস্ত্রি ছাড়ায় যেভাবে ছাগলের ঘর তৈরি করেছি👌

আমি যেভাবে ১ দিনে জমি প্রস্তুত করেছি, আপনিও পারবেন।

উদ্যোক্তা হওয়া বা খামার করা সবার জন্য না#উদ্যোক্তা

খামারের ছাগলকে কিভাবে পিপিআর(PPR) ভ্যাকসিন দিতে হয় #ppr

১ টি ঘাসের কাটিং থেকে কতগুলো চারা বের হল! জারা ঘাস চাষ |#জারা ঘাসের কাটিং

ঘাস কাটার নিয়ম ও ফলন বাড়ানোর উপায়#জারাঘাস

Monday, 20 September 2021

সকলের কাছে দুআ প্রত্যাশী মিজান জমাদার

আসন্ন ৬ নং বোকাইনগর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের ১ নং ওয়ার্ডের মেম্বার পদপ্রার্থী হিসেবে এবার নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন মিজান জমাদার

বাংলায় অনার্স মাস্টার্স করেছেন পাশাপাশি বিভিন্ন সমাজ সেবা সমাজ কল্যাণ কাজে নিয়োজিত রয়েছেন এবং একাধারে শিক্ষকতার সাথে জড়িত রয়েছেন।


তিনি সমাজের খেটে খাওয়া মানুষদের পাশে থাকতে চান সকলের দুআ নিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে চান।

গরীব অসহায় মানুষ যারা আছেন তাদের বিপদে আপদে সব সময় তাদের সঙ্গে থাকার মন বাসনা প্রকাশ করেন।

#Bd_News

Thursday, 17 June 2021

 

এক্ষুনি সংগ্রহ করুন ২৮৫ পৃষ্টার ইংলিশ Basic Spoken শেখার PDF ebook টি। মূল্য ১০০টাকা (৭দিনের জন্য)

#কেন পড়বেন ই-বুক /শিটটি ?

1. বাসায় বসে অথবা অবসর সময়ে মোবাইল বা ল্যাপটপ এ পিডিএফ টি পড়তে পারবেন
2. খুব সহজ ভাবে ৭৫টি রুল দেওয়া আছে তাছাড়া এই প্রচুর situational Spoken English এর রুল দেওয়া আছে, অর্থাৎ কোন পরিস্থিতিতে কোন Spoken English টি বলতে হবে তা রুলের মাধ্যমে সুন্দর করে দেওয়া আছে
3. ই-বুক টি তে প্রচুর conversation এর বাংলা অর্থ দেওয়া আছে, এবং ২০০০ হাজারের উপরে শব্দ অর্থ দেওয়া আছে, যে গুলো আমরা পারি কিন্তু practice এর অভাবে আমাদের মনে নেই.
4. বই যেমন হারিয়ে যায়, বা নষ্ট হয়ে যেতে পারে, কিন্তু এই Ebook টি নষ্ট হবে না, আজীবন আপনার কাছে রাখতে পারবেন.

#কখন পড়বেন?
"ধরুন আপনি বাসে বসে আছেন প্রচুর ট্রাফিক, পকেট থেকে মোবাইল টা বের করে পড়তে পারেন।"

"কোথায় বেড়াতে গিয়েছেন, বা মোবাইলে এমবি নাই, সময় কাটছে না সেক্ষেত্রে এই Ebook টি পড়ে skill Devolop করতে পারেন।"

তাহলে আর দেরি কেন ! আজই সংগ্রহ করুন আপনার কপিটি .

কিভাবে সংগ্রহ করবেন ?
#মোবাইল ব্যাংকিং একাউন্ট যেমন
বিকাশ/নগদ/রকেট থেকে 100 টাকা Send Money করার পর যেই নাম্বার থেকে টাকা পাঠাবেন তার লাস্ট ৩ টি ডিজিট ইনবক্স করে জানাবেন । টাকা পরিশোধ করার ১ মিনিটের ও কম সময়ের মধ্যে Amra Online Service এর প্রতিনিধি আপনার সাথে যোগাযোগ করে আপনার নিকট প্রেরণ করে দিবে।

Pdf টি নিতে আগ্রহী থাকলে ইনবক্স করুন, এবং সংগ্রহ করুন।

#বিকাশ 01927102751
#নগদ 01746865208
#রকেট 019271027518


ধন্যবাদ
Amra
Online Service,BD

Thursday, 3 December 2020

মা

 খু্ব বেশি এখন আর বন্ধুদের সাথে কথা বলা বা দেখা হয় না, তাই মাঝে  মাঝে নিজেই খুব বিরক্ত অনুভব করি।

চাকুরী জীবনে বাস্তবতাই সবচেয়ে বেশি মুল্যায়িত্ব। তারপরও চেষ্টা করি কিছু গুরুত্বপূর্ণ  বন্ধুদের সাথে যোগাযোগ  রাখার জন্য। কয়েকদিন আগে আমার এক বন্ধুর সাথে কথা বলার সুযোগ হয়েছিল আমার। সর্বশেষ বন্ধুর মা'র সম্পর্কে  জানতে চাইলাম, ভালো কোনো উত্তর পাইনি।

সবার থেকে মা আলাদা, একা একা সব কিছু করেন, মানে হলো আলাদা খাবার খায়, আলাদা বিছানায় ঘুমায়।

কেন জানতে চাইলাম......?  

সহজে উত্তর দিল বয়স হইছে তো তাই.........

বন্ধুর উত্তরটা সহজ হলেও আমার কাছে সেদিন কঠিন মনে হয়েছিল।  তারপর নিজের মাঝে একটা প্রশ্ন হলো,আসলে আমরা নিজেদের কিভাবে ভাবি, বা আমাদের ভাবনাটা কি রকম হওয়া উচিত..........

 আমরা দেখেছি,  মেয়ে বিয়ে হওয়ার পর সংসার সাজানোর জন্য ব্যস্ত হয়ে পরে, কিভাবে সাজাবে সংসার, কিভাবে  সুন্দর লাগবে, বাসা সাজানো,আর তার জন্য হাজারো বায়না করে অনেক জিনিস কিনে, যদিও অনেক কিছু কিনে সখের বসে, বাস্তবে  কোনো  কাজে আসে না,তারপরও কিনে, কিন্তু শেষ বয়সে কি কাজে লাগে এটাই দেখার বিষয়। তবে বাস্তবতাটা  খুব কঠিন.......

ছেলেদের বিয়ে করানোর পর নিজের অজান্তে সব কিছু অন্য জনের হয়ে যায়।

বয়সের সাথে সাথে শরীলে এসে অসুখ এসে বাসা বাধে,

তারপর আস্তে আস্তে  সংসার থেকে আলাদা, জীবনের শেষ সম্বল হয়, একটা স্টিলের গ্লাস, একটা স্টিলের  তালা, আর বিছানাটা যেন বিপদে পরা নদ্ মা  থেকে তোলে এনে দেওয়া।

জোরে কোনো কাশি বা কথা বললে সবাই বিরক্তবোধ। 

আসলে আমরা সত্যিকারে অর্থে  মায়েদের কতটুকু ভালবাসি। নিজের সন্তানদের টেবিলের  খাবারের সময় দুর থেকে ডেকে মা কে ডেকে বলি, মা তুমি কি এখন খাবে.........???

তবে খাবারে মায়ের সম্মতি থাকলে,  আবার বলি মা তুমি একটু পরে খাও। বাচ্চাগুলো তোমার সাথে খেতে চায় না, তখন মা কিছু না বলে, আবার শুয়ে থাকে, আর খাবার শেষে স্টিলের তালা কিছু ভাত বিছানাতে দিয়ে যায়, ইচ্ছে হলো খেল আর না হলে নেই। আর কয়েকদিন পরে পর গোসলের বিরক্তিকর চেষ্টা সন্তানদের। 

স্টিলের আসবাসপত্রের শব্দ আর বিছানাটা সর্বশেষ প্রাপ্তি হিসাবে ধরে নেয়।

আসলে আমরা  অনেকেই বুঝি না, কয়েকদিন পর আমরাও বাবা মা হতে চলছি........?

আমাদের শেষ ভবিষ্যৎ  কি? 

মা দিবসে মায়েদের  শুভেচ্ছা না জানিয়ে  মায়েদের একটু যত্ন করাটাই উচিত.


লেখক;

মোস্তাফিজুর রহমান  মোস্তাক

তারিখ ; ১০ মে- ২০২0

Wednesday, 2 December 2020

আপনি বেকার এর কারণ সম্ভবতঃ আপনি নিজেই (স্যরি টু সে)

আপনি বেকার এর কারণ সম্ভবতঃ আপনি নিজেই (স্যরি টু সে)




১. আপনি বেকার, সংসারে ইনকাম করার মত আর কেউ নেই, প্রেমিকার অন্য কোথাও বিয়ে হয়ে যাচ্ছে- এসব নিয়ে দিলেন একটা ইমোশনাল স্ট্যাটাস! প্রচুর লাইক কমেন্ট পড়লো। লাভ কি? আপনি মানুষের করুণা পাবেন, চাকরি নয়!
তাই, দয়া করে নিজের দুঃখ বিক্রি করা বন্ধ করে দক্ষতা বাড়ানোতে মন দিন।
২. আপনি গ্রাজুয়েশান করে নিজেকে কুতুব ভাবা শুরু করেছেন। ক্যাডার ছাড়া চাকরি করবেন না। ননক্যাডার, ২য় শ্রেনির চাকরি, স্কুলের শিক্ষকতা এসব "ছোট" চাকরিতে আবেদন করতে আপনার রুচিতে বাঁধে। একটা বিসিএসের ফাইনাল রেজাল্ট হতে চলে যায় ৩ বছর। চাকরি হয় না। মাঝখান দিয়ে চলে যায় আরও শ'খানেক সার্কুলার যেগুলোতে আপনি অ্যাপ্লাইও করেননি। করলে একটা না একটাতে চাকরি হোতোই। বিসিএস এর মত চরম আনসার্টেন পরীক্ষার উপর যে ভরসা করে বসে থাকে সে বেকার থাকবে না তো কে বেকার থাকবে?
অতএব, সামনে যে সার্কুলার পাবেন অ্যাপ্লাই করুন। পরে ভালো চাকরি পেলে তো ছেড়ে দিতে পারবেনই। মাঝখান দিয়ে বেকার তকমা ঘুচবে আর পে অর্ডারের টাকাটা উঠে যাবে।
৩. আপনার ছোটবেলা থেকে অংক দেখলে জ্বর আসতো, না বুঝে মুখস্ত করতেন। আজকে ব্যাংকার বন্ধুর স্যালারি দেখে ব্যাংকে চাকরির ইচ্ছা জেগেছে।
অথবা, পাঠ্য বইয়ের বাইরে একটা বইও পড়েননি জীবনে। পেপার, ম্যাগাজিন উল্টেও দেখেননি। এখন বড় ভাইদের দেখে বিসিএস ক্যাডার হবার শখ হয়েছে।
পরীক্ষার পর পরীক্ষা দিয়ে যাচ্ছেন, চাকরি হচ্ছে না। গালাগালি করছেন ভাগ্যকে।
এক্ষেত্রে দোষ কার? সব কিছু সবার জন্য না- এটা মাথায় ঢুকান। আপনার দক্ষতা কোথায়? সেই রিলেটেড চাকরি খুজুন। যদি কোন কিছুতেই আপনার দক্ষতা না থাকে তাহলে চাকরি আপনাকে কেন দিবে?
৪. টাকা ছাড়া চাকরি হয় না, মামা-চাচা ছাড়া চাকরি হয় না- এসব কথা বলে আপনি আপনার দুর্বলতা ঢাকার চেষ্টা করছেন। আমি দুটো প্রাইভেট ইউনিভার্সিটির লেকচারার, ব্যাংকের এমটিও, বাংলাদেশ ব্যাংকের এডি এবং বর্তমানে সহকারী কমিশনার হিসেবে চাকরি করার অভিজ্ঞতা এবং বন্ধু, বড়ভাইদের অভিজ্ঞতা থেকে জানি মামা, চাচা, টাকা ছাড়াও চাকরি হয়। ভালো চাকরিই হয়।
নিজের দুর্বলতা ভুল এক্সকিউজ দিয়ে না ঢেকে স্বীকার করুন। দুর্বলতা কাটাতে চেষ্টা করুন। নিজেকে গড়ে তুলুন।
৫. তর্কের খাতিরে ধরলাম আপনার অভিযোগ সত্য। একটা প্রতিষ্ঠানে যদি ১০০ জন নেয়া হয় এরমধ্যে কতজনকে টাকা, মামা, চাচার জন্য নিবে? যিনি প্রতিষ্ঠানের শীর্ষে আছেন তারতো প্রতিষ্ঠান চালাতে হবে। তিনি ভালো করেই জানেন রেফারেন্সে অযোগ্য লোক নিলে তার প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যাবে। ১০০ জনের মধ্যে উনি ১০ বা সর্বোচ্চ ২০ জনকে রেফারেন্সে নিবে। বাকিদের তো যোগ্যতার ভিত্তিতে নিবে? তর্কের খাতিরে ধরলাম ৫০ জনকে রেফারেন্সের জন্য নেয়া হলো। আপনার চাকরি হলো না। তার মানে বাকি যে ৫০ জনকে যোগ্যতার ভিত্তিতে নেয়া হলো, আপনি তাদের থেকে দুর্বল।
পৃথিবীতে টিকে থাকতে হলে আপনাকে ঐ ৫০% এর মধ্যে আসতে হবে। এটাই সার্ভাইবাল অফ দ্যা ফিটেস্ট। যোগ্যতা না বাড়ালে ঝরে যাবেন।
৬. অনেক কড়া কড়া কিছু কথা বললাম। বেকারদের প্রতি সহানুভূতির কথা সবাই বলে। কিন্তু বেকারদের সহানুভূতি নয়, চাকরি দরকার। এই পোস্ট আপনার ভালো লাগার দরকার নেই। বরং এটি আপনার ভেতর জেদ তৈরি করলেই আমি খুশি।
এই জেদটা জিইয়ে রাখুন।

আপনার সন্তানকে মাদ্রাসায় দিলে যে লাভ হবে?

 আপনার সন্তানকে মাদ্রাসায় দিলে যে লাভ হবে-



১/ দাড়িয়ে পস্রাব করবে না।
২/ আপনার গায়ে হাত তুলবে না।
৩/ কাহারো হক নষ্ট করবে না।
৪/ বিয়াদব হবে না।
৫/ জগড়া করবে না।
৬/ আপনার অনুমতী ছাড়া বিয়ে করবে না।
৭/ আপনাকে বূদ্ধাশ্রামে রেখে আসবে না।
৮/ নেশা করবে না।
৯/ অবৈধ ভাবে হত্যা করবে না।
১০/ নাস্তিক হবে না।
১১/ মুরতাদ হবে না।
১২/ ইভটিজিং করবে না।
১৩/ ধর্ষণ কারী হবে না।
১৪/ পতিতালয় বা হোটেলে রাত
কাটাবে না।
১৫/ নামায ছাড়বে না।
১৬/ সন্তানের জন্য জেল কাটতে হবে না।
১৭/ আপনার কবর জিয়ারত ছাড়বে না।
১৮/ আপনার জানাযা অন্য কাউকে পড়তে হবে না।
১৯/ সন্তানের ওসিলায় জান্নাতে
যাবেন।
২০/ আপনাকে জাহান্নামে যেতে
হবে না।________
🌹এমনকি হাশরের ময়দানে এই সন্তান দ্বারা উপকৃত হবেন।
💟আল্লাহ আমাদের সহি বুঝ দ্বান করুন।💟

চাকরি নিয়ে যারা হতাশ তাদের জন্য কিছু অনুপ্রেরণামূলক গল্প

 চাকরি নিয়ে যারা হতাশ তাদের জন্য কিছু অনুপ্রেরণামূলক গল্প



পৃথিবীর প্রত্যেকটা মানুষই ইউনিক
1) একজন কয়েদীর কথা জানি। কয়েদী নাম্বার ৪৬৬৬৪।
২৭ বছর জেলে থাকার পরেও উনি নোবেল শান্তি পুরষ্কার জিতেছেন।
- তিনি "নেলসন মেন্ডেলা"
.
2) আরেক পিতৃপরিচয়হীন যুবকের কথা জানি।
থাকার কোনো রুম ছিল না তার, বন্ধুদের রুমের ফ্লোরে ঘুমাতেন। ব্যবহৃত কোকের বোতল ফেরত দিয়ে পাঁচ সেন্ট করে কামাই করতেন, যেটা দিয়ে খাবার কিনতেন। প্রতি রোববার রাতে তিনি সাত মাইল হেঁটে হরেকৃষ্ণ মন্দিরে যেতেন শুধু একবেলা ভালো খাবার খাওয়ার জন্য।
- তিনি অ্যাপল এবং পিক্সার অ্যানিমেশন প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও- "স্টিভ জবস"
.
3) আরেক যুবকের নাম জানি, মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্ম। তাঁকে বলা হয় হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সবচেয়ে সফল ড্রপ আউট। স্যাট পরীক্ষায় ১৬০০ নম্বরে ১৫৯০ পান তিনি।
কিন্তু কম্পিউটার সফটওয়্যার তৈরির নেশায় তিনি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নাম কাটান। ড্রপ আউট হওয়ার ৩২ বছর পরে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে সমাবর্তন বক্তা ছিলেন তিনি।
- তিনি "বিল গেটস"
.
4) আরেক এতিমের কথা জানি।
১১ বছর বয়সে এতিম হন। ১২ বছর বয়সে ঘর থেকে পালিয়ে যান। হতাশ হয়ে ১৯ বছর বয়সে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। অনেক বিখ্যাত বইয়ের লেখন তিনি তার মধ্যে “আমার বিশ্ববিদ্যালয়” একটি, যদিও তিনি কোন দিন কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করা সুযোগ পান নাই।
- তিনি বিখ্যাত লেখক, নাট্যকার আর রাজনীতিবিদ "মাক্সিম গোর্কি"
.
5) আরেকজন, বাবার সাথে মুদি দোকান করতো। পরিবারের এতই অভাব ছিলো যে- স্কুল নাগাত পড়েই তাকে থেমে যেতে হয়েছিলো। সেই ব্যাক্তিই একসময় হয়ে উঠে বিরাট বিপ্লবী নেতা।
- তিনি চীনের প্রতিষ্ঠাতা "মাও সেতুং"
.
6) অভাবের তাড়ানায় কুলিগিরি করতো। একদিন বাসের কন্ডাক্টরের কাজের জন্য গেলে তাকে ধাক্কা দিয়ে বের করে দেওয়া হয়। যে যুবকটি অংকে পারদর্শী নয় বলে বাসের কন্ডাক্টর হতে পারেনি, পরবর্তীতে সে-ই হয় ব্রিটেনের অর্থমন্ত্রী ও প্রধানমন্ত্রী। - - নাম "জন মেজর"
.
7) আরেক ছেলের, বাবা-মা এতই গরিব ছিলো যে, তার জন্মের পর নাম রেজিস্ট্রি করতেই দু’দিন দেরি হয়। কে জানেন?
সে-ই আজকের ফুটবল কিংবদন্তী!
- নাম "রোনাল্ডো"
.
8)বাবা ছিলো জেলে। ছেলেকে সাথে করে বাবা মাছ ধরতো কারন অন্য স্বাভাবিক আর ১০ জন থেকে তিনি পানির নিচে মাছকে খুব ভাল ভাবে দেখতে পেতেন। এন্ড্রয়েড অ্যাপ - জব সার্কুলার
- সেই জেলের ছেলে শ্রীলঙ্কার ক্রিকেট সুপারস্টার "জয়সুরিয়া"
.
9) পড়ালেখায় মারাত্মক দুর্বল ছিলেন তিনি। কোন কিছু মনে থাকত না। ক্লাস এর শেষ বেঞ্চে বসে থাকেন। ফেল করেছেন বারবার। ক্লার্ক এর চাকরিও করছেন তিনি। পুরো পৃথিবীকে অবাক করেছেন তিনি তার থিউরি অফ রিলিটিবিটি দিয়ে। নোবেল ও জিতেছেন তিনি।
- তার নাম "আলবার্ট আইনস্টাইন"
.
10) ক্লাস এর সবচেয়ে দুর্বল ছাত্র ছিলেন তিনি। স্কুল থেকে বহিস্কারও করা হয়েছে তাকে। পৃথিবী তিনি আলোকিত করেছেন তার আবিষ্কার দিয়ে।
- তার নাম "টমাস আলভা এডিসন"
.
11) উল্টা লিখতেন তিনি শব্দগুলোকে। পড়ালেখায় একদম শুন্য। উড়োজাহাজ আবিস্কারের ৪০০ বছর আগে তিনি উড়োজাহাজের মডেল এঁকে গেছেন।
- তিনি "লিওনার্ড দ্য ভিঞ্ছি"
.
12) পরীক্ষায় তিনি সব সময় ফেল। ২২ টা একাডেমিক পুরষ্কার জিতেছেন জিব্বদশায়। তিনি মিকি মাউস, ডোনাল্ড ডাক এর জন্মদাতা। মিকি মউসের গলার স্বর তার নিজের দেওয়া।
- তিনি "ওয়াল্ট ডিসনি"
.
13 শব্দের খেলা তিনি বুজতেন না। 7 নাম্বার কে তিনি বলতেন উল্টা নাক!!!! এই স্প্যানিশ ভদ্রলোক একজন কবি, লেখক, পেইন্টার, কেমিস্ট, স্টেজ ডিজাইনার, ভাস্কর।
- তিনি "পাবলো পিকাসো"
পৃথিবীর প্রত্যেকটা মানুষই ইউনিক, তার ভাবনাগুলি তার মতই। সবাই যা পারে, আমাকেও তা-ই পারতে হবে, এমন কিছুতো নয়!!!!
শুধু প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা দিয়ে নিজেকে প্রমান করতে হবে কেন? আমাদের সমস্যাটা ওখানেই। আমাদের প্রত্যেক ঘরে ঘরে Toppers আর Rankers চাই।
সবাইকেই ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ব্যারিস্টার, ম্যাজিস্ট্রেট হতেই হবে!!!!
আঙ্গুলকে টেনে লম্বা করতেই হবে, যে ভাবেই হোক......!!!
দরকার হলে আঙ্গুল ভেঙ্গে যাক!!! একটা কথা মনে রাখ
""পৃথিবীতে সবাই জিনিয়াস, কিন্তু আপনি যদি একটি মাছকে তাল গাছ বেয়ে ওঠার ক্ষমতা দিয়ে বিচার করেন, তবে সে সারাজীবন নিজেকে অপদার্থই ভেবে যাবে""
আলবার্ট আইনস্টাইন।

শ্রীকান্ত জিচকার Biography

 


ইনিই হলেন ভারতবর্ষের সবচেয়ে শিক্ষিত ব্যক্তি ; যাকে হয়ত আপনি, আমি চিনি না-
পয়সার গরম তো জীবনে অনেক দেখলেন । কিন্ত বিদ্যার এমন গরম দেখেছেন না শুনেছেন কখনও ? সবটা শুনলে মাথা ঝিমঝিম করবে আপনার, হাত পাও অবশ হয়ে যেতে পারে বৈকি । এক জীবনে এত পড়াশোনা কোন রক্ত মাংসের মানুষ করতে পারেন ? না পড়লে বিশ্বাস হবে না ; তাও আবার সেই ভদ্রলোক যদি ভারতীয় হন !
মারাঠি এই ভদ্রলোকের নাম শ্রীকান্ত জিচকার । তার পড়াশোনার জীবনটা একবার হাল্কা করে চোখ বুলিয়ে নিন শুধু । তাহলেই বুঝবেন, ভদ্রলোক কি কাণ্ডটাই না করেছেন !
(১) জীবন শুরু 'M.B.B.S.' ও 'M.D.'- এ' দিয়ে ।
(২) এরপর 'L.L.B.' করলেন । সাথে করলেন 'International Law'-এর উপর স্নাতকোত্তর ।
(৩) এরপর 'Business Management'-এর উপর 'Diploma' ; সাথে 'M.B.A.' ।
(৪) এরপর 'Journalism' নিয়ে স্নাতক ।
এতদূর পড়ার পর আপনার যখন মনে হচ্ছে, লোকটা পাগল নাকি ? তখন আপনাকে বলতেই হচ্ছে, এ তো সবে কলির সন্ধ্যে । এখনো গোটা রাত বাকি ।
এই ভদ্রলোকের শুধু স্নাতকোত্তর 'ডিগ্রী'ই আছে দশটা বিষয়ের উপর । স্নাতকোত্তরের বিষয়ের তালিকাটা একবার দেখুন-
(১) 'Public Administration'
(২) 'Sociology'
(৩) 'Economics'
(৪) 'Sanskrit' (ডি.লিট)
(৫) 'History'
(৬) 'English'
(৭) 'Philosophy'
(৮) 'Political Science'
(৯) 'Encient India History', 'Culture' and 'Arciolog'
(১০) 'Cytology'
উপরের যতগুলো বিষয় দেখছেন সব কটিতেই প্রথম শ্রেণীর সঙ্গে স্নাতকোত্তর এবং ২৮টি স্বর্ণপদক বিজয়ী তিনি । সব মিলিয়ে ১৯৭৩ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত প্রতি গ্রীষ্মে ও প্রতি শীতেই উনি কোন না কোন স্নাতকোত্তরের বিষয়ের পরীক্ষা দিয়ে গেছেন ।
মাথা ঝিমঝিম করছে তো আপনার ? তা মাথার আর দোষ কি বলুন ? তবে মাথা ঘুরে পড়ে যাওয়ার আগে একবারটি শুধু শুনে যান- এতসব পড়তে পড়তে ওনার যখন একঘেঁয়েমি লাগছিল তখন ঠিক করলেন, এবার একটু স্বাদ বদলানো যাক ।
স্বাদ বদলাতে আমি-আপনি বেড়াতে যাই আর উনি 'I.P.S.' পরীক্ষায় বসলেন এবং পাশ করলেন । সেটা ১৯৭৮ সাথে । কিন্তু পোষাল না চাকরীটা । ফলে সেটা ছেড়ে দিয়ে বসলেন 'I.A.S.' পরীক্ষায় । ১৯৮০ সালে উনি 'I.A.S.' হলেন ।
নটে গাছটা তাহলে মুড়োল শেষ অবধি ? আজ্ঞে না, মুড়োয় নি এখনো । চারমাসের মধ্যে 'I.A.S.'- এর চাকরিটাও ছেড়ে দিলেন মহারাষ্ট্রের বিধান সভা ভোটে লড়বেন বলে । ১৯৮০ সালে উনি যখন বিধায়ক নির্বাচিত হলেন তখন ওনার বয়স সবে ২৫ বছর । উনি হলেন ভারতের সবচেয়ে কমবয়সী বিধায়ক ।
সবই হল যখন, তখন মন্ত্রী হওয়াটাই বা আর বাকী থাকে কেন ? সেটাও হলেন এবং একটা কিংবা দু'টো দপ্তরের নয়, একেবারে ১৪ টা দপ্তরের । ১৯৯২ সাল নাগাদ রাজ্যসভার সদস্যও নির্বাচিত হলেন ।
ওনার এই ‘সামান্য’ কয়েকটি গুণ ছাড়াও উনি-
■ অসাধারণ চিত্রশিল্পী ।
■ পেশাদার আলোকচিত্রকর ।
■ মঞ্চাভিনেতা ।
■ সখের বেতার চালক ।
এছাড়া উনি জ্যোতিষশাস্ত্রেও বিশেষ পারদর্শী ছিলেন । পরে উনি 'সম্মিলিত জাতিপুঞ্জ' ও 'ইউনেস্কো'তে ভারতের প্রতিনিধিত্ব করেছেন ।
ব্যক্তিগত সংগ্রহে মাত্র ৫২,০০০ বই রয়েছে ওনার । ‘লিমকা বুক অফ রেকর্ডস’ ওনাকে 'ভারতবর্ষের সবচেয়ে শিক্ষিত ব্যক্তি'র শিরোপা দিয়েছে । ১৯৮৩ সালে উনি ‘বিশ্বের অসামান্য দশজন তরুণ’ হিসেবে নির্বাচিত হন ।
২০০৪ সালে এক পথ দুর্ঘটনায় ওনার মৃত্যু হয় । তখন বয়স হয়েছিল মাত্র ৪৯ বছর । তার মর্মান্তিক মৃত্যুতে একটি জ্বলন্ত নক্ষত্র নিভে যায় । তিনি মৃত্যুর আগে এই শিক্ষা দিয়ে যান, 'যার যত জ্ঞান ; তার অহংকার তত কম' ।

Thursday, 23 January 2020

সুনাগরিক বাংলাদেশ এর "তথ্য এবং গণমাধ্যম বিষয়ক উপদেষ্টা" হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন ময়মনসিংহের কৃতি সন্তান জনাব মিজানুর রহমান রেইন #Mizanur Rahman Rain


আজ সুনাগরিক বাংলাদেশ এর "তথ্য এবং গণমাধ্যম বিষয়ক উপদেষ্টা" হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন ময়মনসিংহের কৃতি সন্তান, বিশিষ্ট ডিজিটাল তথ্য প্রযুক্তি বিদ, সমাজ সেবক এবং ক্রীড়া সংগঠক জনাব মিজানুর রহমান রেইন [বি.এ. (অনার্স), এম.এ (বাংলা)]। তাকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন জনাব এনামুল হক, কেন্দ্রীয় সভাপতি, সুনাগরিক বাংলাদেশ। আরও উপস্থিত ছিলেন সুনাগরিক বাংলাদেশ এর নরসিংদী জেলা সভাপতি রাফি আহমেদ, পাবনা জেলা সভাপতি জনাব সোহানুর রহমান সজীব।