Pages

Showing posts with label লাইফ স্টাইল. Show all posts
Showing posts with label লাইফ স্টাইল. Show all posts

Thursday, 28 February 2019

যে ছেলেটা নিজের কেরিয়ার গ​ড়ার চেষ্টায় গার্ল ফ্রেণ্ডকে বললো, “এখন বিয়ে করতে পারবো না


Image result for gf and bf

যে ছেলেটা নিজের কেরিয়ার গ​ড়ার চেষ্টায় গার্ল ফ্রেণ্ডকে বললো, “এখন বিয়ে করতে পারবো না”, বিয়ে ভেঙে যাওয়ার পর সে কক্ষণো কাজে মন দিতে পারে নি।
যে মেয়েটা আরও স্বাধীন ভাবে বাঁচবে বলে বাড়ি ছেড়ে অন্য শহরে চলে এসেছে সারাদিন ঘুরে ঘুরে জীবনটাকে উপভোগ করার ইচ্ছে নিয়ে, সে এখন সবসম​য় বাড়িতে একলা বসে থাকে আর ভাবে মা বাবাকে একটা ফোন করা ঠিক হবে কিনা ।
যে ছেলেটা, বউয়ের মুখ ঝামটায় অতিষ্ঠ হ​য়ে দূরে চলে গেছে, শুধু এই ভেবে যে একলা থাকলে বেশি লেখার সম​য় পাওয়া যাবে, সে আর কোনোদিন আগের মত ছন্দ মিলিয়ে তুখোড় লাইন লিখতেই পারে নি ।
যে মেয়েটা মায়ের সাথে ঝগ​ড়া করে নিজের ইচ্ছেমত বৃষ্টিতে ভেজার হুমকি দিয়ে বেরিয়ে গেলো, সে বাড়ি থেকে কিছুদূরে স্টেশনে ছাতার নীচে একা বসেছিলো, কোত্থাও ভিজতে যেতে পারে নি ।
যে ছেলেটা একলা সিকিমে এডভেঞ্চারে যাবে বলে বউকে সঙ্গে নিতে চায় নি, সে ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও যেতে পারে নি, শিয়ালদা স্টেশন থেকেই একা বাড়ি ফিরে বউকে জ​ড়িয়ে সে হাউ হাউ করে কেঁদেছে ।
যে মেয়েটা কাল রাত্রে রাগের চোটে ব্রেক আপ করে বলেছিল​, “তোকে ছাড়া আমি খুব ভালো থাকবো, একদম ফোন করবি না আমায়”, সে আজ সারাক্ষণ ফোনের দিকে হা কিরে চেয়েছিলো, যদি একটা মেসেজ আসে ।
মানুষ একলা বাঁচতে চেয়েও পারে না, তাকে প্রিয়জনের সাথে নিজের মত করে বাঁচতে হ​য় ।
ভালবাসায় আগলাতে হ​য়, ছেড়ে যেতে নেই ।
-------অরুণাশিস সোম
https://www.youtube.com/channel/UC9EndGTcSVgfW20n0Hr9mkg

Thursday, 26 July 2018

সফল হতে চাইলে বদলে ফেলুন ৭ অভ্যাস

সাফল্য গাথা ডেস্ক: সফল হতে কে না চায়? কিন্তু কয়জন জীবনে সফলতা অর্জন করতে পারে? ভালো অভ্যাস আর পরিশ্রমই আপনাকে সফলতার দ্বারে পৌঁছাতে সাহায্য করবে। তাই আজ থেকে পরিশ্রম করা শুরু করুন এবং বদলে ফেলুন কিছু অভ্যাস। যে অভ্যাসগুলো আপনাকে সফল হতে দিচ্ছে না। ইংক ওয়েবসাইটে অভ্যাসের একটি তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে, যা আপনাকে অবশ্যই বদলাতে হবে।
. সফল হতে চাইলে সকালে ঘুম থেকে উঠে কখনোই টিভি দেখবেন না। এতে আপনার অনেকটা সময় ব্যয় হবে এবং দিনের শুরুতেই আপনার সৃজনশীলতাও নষ্ট হবে।
২. দেরি করে ক্লাস বা কর্মক্ষেত্রে পৌঁছানোর স্বভাব অনেকেরই রয়েছে। এ অভ্যাস আপনার সফলতার পথে অনেক বড় বাধা। সময় মেনে কাজ করলে আপনার পৌঁছাতে দেরি হবে না এবং সময়মতো সবটুকু কাজ গুছিয়ে ফেলাও সম্ভব হবে। তাই আর দেরি নয়।
৩. দুপুরে না খাওয়ার অভ্যাসটা আজই বদলে ফেলুন। কারণ, এই অভ্যাস আপনার কর্মক্ষমতা নষ্ট করছে। এমনটা হলে আপনি জীবনে সফল হবেন কীভাবে, বলুন?
৪. একবারেই সব কাজ করার স্বভাবের কারণেই আপনি এত পিছিয়ে। কখনোই একসঙ্গে অনেকগুলো কাজ সঠিকভাবে করা যায় না। তাই কাজ করার আগে পরিকল্পনা করে নিন, কোনটা আগে করবেন আর কোনটা পরে। সময়টাও ভাগ করে নিন। এতে সব কাজ শেষ করাও সহজ হবে।
৫. অন্যের দোষ বলে বেড়ানো খুবই বাজে অভ্যাস। হয়তো কারো দোষ বলে আপনার সাময়িক উন্নতি হবে। কিন্তু জীবনে সফল হতে চাইলে এটাই আপনার জন্য কাল হয়ে দাঁড়াবে। তাই অন্যের ক্ষতির চিন্তা করে সময় নষ্ট না করে নিজের সাফল্যের কথা ভাবুন।
৬. অযথা টাকা নষ্ট করা। টাকার মূল্য দিতে শিখুন। পার্টিতে যাওয়া, বন্ধুদের পেছনে প্রতিদিন টাকা ব্যয় করা আপনার ক্ষতির অন্যতম কারণ। এ অভ্যাসের কারণে আপনাকে তাদের সময় দিতে হয়। টাকা ও সময় দুটোই সফল হওয়ার জন্য জরুরি।
৭. বারবার ফোন দেখার অভ্যাসটাও বদলে ফেলুন। সামাজিক মাধ্যমের কারণে আমরা দিনের বেশিরভাগ সময়ই ফোনের দিকে তাকিয়ে থাকি। এতে আপনার অনেক সময় নষ্ট হয়। এমনকি কাজেও মন বসে না। তাই সফল হতে চাইলে ফোন থেকে দূরে থাকুন।

Monday, 4 December 2017

ইদানিং বিয়ে অনেকটাই প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির মতো হয়ে গেছে


Image result for marriage

ইদানিং বিয়ে অনেকটাই প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির মতো হয়ে গেছে...!! ছেলের বাবার অনেক টাকা অাছে পছন্দের মেয়েকে পুত্রবধূ করে নিচ্ছেন,,,, মেয়ের বাবা অনেক সম্পদশালী ভালো একজন পাত্র কিনে নিচ্ছেন,,,!! কিন্তু যাদের বাবার টাকা নেই তাদের কি হবে..??তাদের কি বিয়ে হবে না??...... অবশ্যই হবে তবে বিয়ের জন্য তাদেরকে অনেকদিন অপেক্ষা করতে হবে!!
মেয়ের বাবা যদি নিম্নমধ্যবিত্ত কিংবা মধ্যবিত্ত হয়ে থাকেন তবে অাত্মীয় স্বজনের নিকট বারবার হাত পাততে হবে...!! সাহায্য দিবার অাগে অাত্মীয় স্বজনরা খোটা দিবেন,সূক্ষ্ম ভাবে অপমান করবেন...!!কখনো কখনো প্রচণ্ড অভিমানে বাবার চোখ ঝাপসা হয়ে উঠবে... তিনি মেয়ের বাবা কিছু অপমান যে তার পাওনা....!!বিয়ের খরচাপাতি নেহাত কম নয়...হলুদের অনুষ্ঠান, ক্লাব বাড়া, শ' পাঁচেক লোকের খাওয়ার অায়োজন..সাথে অলিখিত যৌতুক!! মেয়ের মা অাচলে চোখ মুছতে মুছতে ভাববেন... অাহা,,,,,কোন অপরাধে তিনি মেয়ের মা হলেন ....!!
ছেলের বিয়ের খরচ অবশ্যই ছেলেকেই জোগাড় করতে হয়। সেই খরচ অাবার নিতান্ত কম না,,,,,লাখ টাকা দিয়ে বিয়েরে শাড়ি কিনতে হবে, গয়না কিনতে হবে...হলুদের অনুষ্ঠান করতে হবে, সেই অনুষ্ঠানে অাবার ডিজে অানতে হবে, পেশাদারী ফটোগ্রাফার দিয়ে ওয়েডিং ছবি তুলতে হবে.........ইত্যাদি। অার বিয়ের টাকা জোগাড় করতে গিয়ে ছেলের বয়স যাই হোক,মাথায় চুল থাক না থাক,, হাটুতে শক্তি থাক না থাক (!) অাপেক্ষা করতেই হবে,,,,!!
দিনদিন অামরা বিয়েকে দুর্লভ করে ফেলেছি.....তাই ব্যাভিচার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বেড়ে গেছে! পত্রিকায় যখন দেখি,,, " ডাস্টবিন থেকে নবজাতকের লাশ উদ্ধার!!" তখন অামার ঘৃণা হয় সমাজের প্রতি.....!!অাফসোস গ্যাসের দাম বৃদ্ধি পেলে সবাই প্রতিবাদ করে অথচ দিনদিন বিয়ের খরচ বেড়ে যাচ্ছে কারো কোন মাথাব্যথা নাই....!! অারে কপালে সুখ না থাকলে টাইটানিকও ডুবে যায়..!! কি দরকার একদিনের জন্য লাখ টাকার সেরওয়ানি, শাড়ি...?? কি দরকার কিডনি বিক্রি করে ওয়েডিং ফটোগ্রাফের?কি দরকার একটা অনুষ্টানে হাজার লোক খাওয়ানোর??
তারচেয়ে ভালো ছেলে মেয়ের বিয়ের বয়স হলে পারিবারিক ভাবে বিয়ে হয়ে যাবে..!! সারারাত মোবাইলে প্রেমিকার সাথে কথা না বলে বউয়ের সাথে খুনসুটি করবে..অাদর করবে,, ভালোবাসবে,,,,!! চাকরি নেই তাতে কি,,,?? একদিন না একদিন চাকরি হবে.....! ততোদিন না হয় ভাতের সাথে ভালোবাসার ভর্তা খেয়ে সুখে থাকবে,,,,!!
( অামি প্রতিজ্ঞা করছি শ্বাশুর বাড়ি থেকে মেয়ে ছাড়া কিছু নিবো না,,,,!!অাপনিও করুন,,অাপনার স্ত্রীকে ছোট থেকে বড় করতে গিয়ে যারা অনেক অনেক কষ্ট করেছেন কি দরকার বিয়ের বাড়তি খবর জোগাড় করতে গিয়ে তাদের বাকি জীবনটাও কষ্টের সাগরে ডুবিয়ে দেওয়ার!!??)

Saturday, 5 August 2017

অত্যাবশকীয় ১০০টি সাংসারিক টিপস !! জেনে রাখুন পরে কাজে লাগবে। নিজে শিখুন ও অন্যকে জানার সুযোগ দিন।

১। অনেকদিন বন্ধ থাকা বা অব্যবহৃত ঘর খুললে একটা ভ্যাপসা গন্ধ বের হয়। দু-তিনটে দেশলাই কাঠি জ্বালালে দু-তিন মিনিটের মধ্যে ঘর থেকে গন্ধ চলে যাবে।
২। চিনির পাত্রের মধ্যে দু-চারটি লবঙ্গ দিয়ে রাখলে পিঁপড়ে ঢুকবে না।
৩। চশমা ঝকঝকে পরিষ্কার রাখতে হলে এক ফোঁটা ভিনিগার দিয়ে কাঁচ পালিশ করুন।
৪। কাঠের আসবাবপত্র ঠাণ্ডা চা-পাতা ফোটানো জল দিয়ে পালিশ করুন। ঝকঝকে হয়ে উঠবে।
৫। ফ্রিজের গায়ে দাগ ধরে গেলে স্পঞ্জে টুথপেস্ট লাগিয়ে ঘষুন। দাগ উঠে যাবে।
৬। ফ্লানেলের টুকরো গ্লিসারিনে ভিজিয়ে দাগধরা জানালার কাঁচে ঘষুন। কাঁচ ঝকঝক করবে। কাঠ বা স্টিলের টেবিলে ঘষুন। সেখানকার দাগ উঠবে।
৭। জানালা, দরজার কাঁচ ঝকঝকে করে তুলতে মিহি চক গুঁড়োর সঙ্গে জল আর স্পিরিট অথবা কেরোসিন মিশিয়ে কিছুক্ষণ কাঁচের ওপর মাখিয়ে রাখুন। শুকিয়ে গেলে খবরের কাগজ দিয়ে মুছে নিন।
৮। ডিটারজেন্টের সঙ্গে একটা লেবুর রস ও এক চামচ ফিনাইল মিশিয়ে বাথরুমের টাইলস ঘষে দেখুন, কেমন ঝকঝক করে।
৯। হাতব্যাগের ধাতব অংশগুলিতে ন্যাচারাল কালারের নেলপালিশের এক প্রস্থ প্রলেপ দিয়ে রাখুন। সহজে বিবর্ণ হবে না।
১০। ছোট্ট একটুকরো ফ্লানেল বা কম্বলের কাপড়ে পাতিলেবুর রস মাখিয়ে চামড়ার ব্যাগ বা স্যুটকেশে ঘষলে। চামড়ার ঔজ্বল্ল্য বাড়বে।
১১। ঘরে চড়ুই পাখি বাসা বাঁধতে চায়। যদি চড়ুই পাখি তাড়াতে চান তাহলে ঘরের দরজা জানালা বন্ধ করে দু-চার টুকরো কর্পূর জ্বালিয়ে দিন। আর ঘরমুখো হবে না।
১২। গ্যাসস্টোভের বার্নারে ময়লা ঢুকে গেলে বাড়িতে পরিষ্কার করার সহজ উপায় হল অ্যালুমিনিয়াম স্টিল বা লোহার বালতিতে ফুটন্ত জল ঢেলে তাতে দু টেবিল চামচ ড্রেনেক্স (Drainex) পাউডার গুলে বার্নার দুটি তার মধ্যে দু ঘণ্টা ডুবিয়ে রাখুন। জলে ঝাঁপিয়ে ঝাঁপিয়ে ধুয়ে নিন।
১৩। গরম পোশাক বা সিল্কের পোশাক ধোওয়ার পর যদি ইউক্যালিপটাস তেল মেশানো জলে ডুবিয়ে নেন তাহলে পোকায় কাটার ভয় থাকবে না। পোশাকের ঔজ্বল্ল্য বাড়বে। এক বালতি জলে তেলের পরিমাণ হবে দু-টেবিল চামচ।
১৪। উলের পোশাক ধোওয়ার পর এক বালতি জলে আধ চামচ গ্লিসারিন দিয়ে তাতে ডুবিয়ে নিন। পোশাকের নরম ভাব বজায় থাকবে।
১৫। বাচ্চাদের জামাকাপড় বা কাঁথায় যদি তার বমির দুর্গন্ধ থেকে যায়, তবে কাচার পর জলে আধ চামচ বেকিং সোডা মিশিয়ে তাতে জামাকাপড় ডুবিয়ে নেবেন। দুর্গন্ধ দূর হবে।
১৬। ইস্ত্রি করার সময় কাপড়ে যে জল ছেটান তাতে কয়েক ফোঁটা পারফিউম ফেলে দিন। ইস্ত্রি হওয়া গোটা কাপড়টি সুগন্ধ ধরে রাখবে।
১৭। সুগন্ধির শিশি সবসময় তুলো বা কাপড়ে জড়িয়ে রাখবেন। তাতে সুগন্ধি ঢের বেশি দিন টিকবে।
১৮। ফ্লাক্সের ভেতরে অংশ ভালভাবে ধুতে হলে ফ্লাক্সে গরম জল ভর্তি করুন। তাতে কয়েক টুকরো কাগজ ফেলে দিন। ঘণ্টাখানেক পর ভাল করে ঝাঁকিয়ে নিয়ে জল ফেলে দিন। ভেতরের যাবতীয় নোংরা পরিষ্কার হয়ে যাবে।
১৯। অনেক সময় ভ্যাকুয়াম ফ্লাক্স দীর্ঘ ব্যবহারের জন্য দুর্গন্ধ হয়। একটি ডিমের খোলা ভেঙে ফ্লাক্সের মধ্যে ফেলুন।
২০। কিছু কিছু অলংকারের তীক্ষ্ণ বা ধারালো প্রান্তের খোঁচায় পোশাক ছিঁড়ে যায় বা সুতো উঠে যায়। সেইসব ধারালো অংশে ন্যাচারাল নেলপালিশ লাগিয়ে দিন। খোঁচা লাগবে না।
২১। কাঠের ওপর বাচ্চারা আঁকিবুঁকি কাটলে তা তুলতে সিগারেটের ছাই খুব ভাল। সিগারেটের ছাই পাতলা কাপড়ে নিয়ে ঘষে ঘষে তোলা যাবে। একই কাজ হবে কেরোসিন দিয়ে।
২২। সিল্কের শাড়ি বা পোশাকে মাড় দিতে হলে, মাড়ের সঙ্গে একটু পাতলা আঠা গুলে নেবেন। পোশাক শুকিয়ে খটখটে করে ইস্ত্রি করবেন। সিল্ক ঝকঝক করবে।
২৩। পঞ্চাশ গ্রাম সাবুদানা জলে ফুটিয়ে স্বচ্ছ করে ছেঁকে নিন। ঠাণ্ডা করে তাতে দু-টেবিল চামচ সাদা ভিনিগার মেশান। এবার এই মিশ্রণটি একটি খালি স্প্রে বটলে ভরে রাখুন। এই তরল ছিটিয়ে ছিটিয়ে ইস্ত্রি করলে তা মাড়ের কাজ করবে। পোশাক নিভাঁজ হবে।
২৪। হেয়ার ড্রায়ার দিয়ে বর্ষার জুতো, ছোটখাটো জামাকাপড় শুকিয়ে নেওয়া যায়।
২৫। বাচ্চাকে স্নান করানোর আগে নীচে তোয়ালে পেতে নেবেন। বাচ্চা হড়কে যাবে না। বসেও আরাম পাবে।
২৬। স্টিলের বাসন থেকে কোম্পানির নাম লেখা স্টিকারটি তোলা এক ঝামেলা। পাত্রের স্টিকার লাগানো অংশের উল্টোপিঠটা তাতিয়ে নিন। স্টিকার এবার সহজে উঠে আসবে।
২৭। নতুন কেনা জিনিসপত্রের ওপর থেকে দামের লেবেল তুলতে খোঁচাখুঁচি করবেন না। লেবেলের ওপর একটু সেলোটেপ চেপে দিন। তারপর সেলোটেপের এক প্রান্ত ধরে টানলে লেবেলটি উঠে যাবে।
২৮। দেওয়ালে পেরেক গাঁথার আগে পেরেকগুলো যদি ফুটন্ত গরম জলে ডুবিয়ে নেন তাহলে হাতুড়ি মারার সময় দেওয়ালের প্লাস্টার খসবে না।
২৯। শক্ত করে মুখ বন্ধ একটি ছোট্ট শিশিতে কর্পূর পুরে যন্ত্রপাতির বাক্সে রেখে দিন। যন্ত্রপাতিতে মরচে পড়বে না।
৩০। বেশ কিছুদিনের জন্য কোথাও বেড়াতে যাচ্ছেন ফ্রিজ খালি করে? ডিফ্রস্ট করে তা রেখে গেলেন। কিন্তু এসে দেখলেন দুর্গন্ধ হয়ে গেছে। দুর্গন্ধ দূর করবার জন্য যাওয়ার আগে ফ্রিজে পাতি লেবু রেখে দিন। দুর্গন্ধ হবে না।
৩১। ফ্রিজের বদগন্ধ দূর করতে সর্ষেগুঁড়ো ব্যবহার করতে পারেন। একটা প্লেটে কিছুটা সর্ষেগুঁড়ো ঢেলে তাতে একটু জল দিয়ে রাতভর ফ্রিজে রাখুন এবং ফ্রিজ খোলাই রাখুন। পরের দিন সকালে দেখবেন সব গন্ধ উধাও।
৩২। ব্যবহারের পর তেল বা পানীয়র টেট্রাপ্যাক ফেলে দেবেন না। কেটে ডিপ ফ্রিজে আইস ট্রেতে পেতে দিন। মাছ মাংসের প্যাকেট আটকে যাবে না।
৩৩। প্রেসার কুকারের গ্যাসকেট মাঝে মাঝে ফ্রিজে পুরে রাখবেন। দীর্ঘদিন টিকবে।
৩৪। টর্চের ফেলে দেওয়া ব্যাটারি কিন্তু কোয়ার্টিজ ঘড়িতে এবং রেডিওতে আরও মাস খানেক চলবে।
৩৫। বাড়িতে আঠা ফুরিয়ে গেছে। খামে স্ট্যাম্প লাগাবেন। ন্যাচারাল কালার নেলপালিশ ব্যবহার করুন।
৩৬। সেলোটেপের মুখ খুঁজে পাচ্ছেন না? মিনিট দশেক ফ্রিজে ঢুকিয়ে রেখে দিন। সেলোটেপের রিলটা খুলে আসবে।
৩৭। খামের ওপর ঠিকানা লিখে একটু মোমবাতি ঘষে দেবেন। জল পড়ে কালি থেবড়ে ঠিকানা অস্পষ্ট হয়ে যাবে না।
৩৮। টেবিল বা ক্যাবিনেটের ড্রয়ার অনেক সময় আটকে যায়। স্বচ্ছন্দে খোলা বা বন্ধ করা যায় না। ড্রয়ারের ধারে মোম ঘষে রাখুন। সহজে আটকাবে না।
৩৯। ব্যবহারের পর বাইসাইকেলের টায়ার ভিজে কাপড় দিয়ে মুছে রাখুন। সহজে কাটবে না।
৪০। নখের কোন ভেঙে গেছে। কিন্তু এমারি বোর্ড নেই। একটা দেশলাই কাঠি নিয়ে বারুদের দিকটা ভাঙা জায়গায় ঘষুন। নিমেষে নখ সমান হয়ে যাবে।
৪১। নেলপালিশ শুকিয়ে জমে গেলে ইউক্যালিপটাস তেল দিন। গলে নরম হবে। তবে নেলপালিশ ফ্রিজে রাখলে সহজে শুকোবে না।
৪২। এক লিটার জলে দু’চার চামচ ডিটারজেণ্ট গুলে ঝাঁকিয়ে দিন। এবার স্প্রেগান বা পিচকিরিতে ভরে ঘরের আনাচে কানাচে যেখান আরশোলার উপদ্রব বেশি সেসব জায়গায় স্প্রে করে দিন। আরশোলা মরবে।
৪৩। মোমবাতি জ্বালানোর আগে যদি বার্নিশ লিগিয়ে নিতে পারেন তো সাশ্রয় হবে। সহজে মোম গলবে না।
৪৪। ক্যাণ্ডেল হোল্ডারে মোমবাতি বসানোর আগে একটু তেল মাখিয়ে নেবেন। ফুরিয়ে গেলে জমা মোম তুলতে অসুবিধে হবে না।
৪৫। বোতলের ছিপি খুব শক্ত হয়ে আটকে গেলে, একটা রুমাল গরম জলে ভিজিয়ে নিংড়ে বোতলের ছিপির নীচে জড়িয়ে রাখুন। কিছুক্ষণ পরে ছিপিটি আলগা হয়ে আসবে।
৪৬। যাদের সিলিণ্ডার ক্যারিয়ার নেই তারা থার্মোকলের টুকরোর ওপর গ্যাস সিলিণ্ডার রাখুন। গ্যাস সিলিণ্ডারেও যেমন মরচে পড়বে না, মেঝেও মরচের দাগ থেকে রেহাই পাবে।
৪৭। গ্যাস ওভেন-এ রান্নার সময় কিছু উপচে পড়ে গেলে নুন ছিটিয়ে দিন। ওভেন ঠাণ্ডা হয়ে গেলে পোড়া জিনিসগুলো ভিজে স্পঞ্জ দিয়ে ভালভাবে মুছে দিন।
৪৮। রাতের দিকে বেসিনের পাইপের মুখে মাঝে মাঝে আধ কাপ মত ভিনিগার ঢেলে দেবেন। সকালে দু’মগ জল ঢেলে দিলেই বেসিনের পাইপ পরিষ্কার থাকবে।
৪৯। সিঙ্কের মুখ বন্ধ হয়ে গেলে নুন ফুটিয়ে সিঙ্কের মুখে ঢেলে দিন। পরিষ্কার হয়ে যাবে।
৫০। বালতি বা ড্রাম ফুটো হয়ে গেলে ঐ জায়গা পরিষ্কার করে শুকিয়ে নিয়ে ধুনো গুঁড়ো করে নারকোল তেল এবং সিঁদুর মিশিয়ে মিশ্রণটি লাগান, ফুটো বন্ধ হয়ে যাবে।
৫১। আস্ত ধনেতে পোকা ধরেছে বলে ফেলে দেবেন না। ঘণ্টা খানেক ভিজিয়ে রেখে মাটিতে ছড়িয়ে দিন। ধনে পাতার চাষ হবে আপনার বাগানে।
৫২। দই যদি নষ্ট হয়ে যায় তো ফেলে দেবেন না। বাড়িতে কারি পাতার গাছ থাকলে তার গোড়ায় মাটিতে দিন। এতে পাতার তেজ ও সুগন্ধ দুই-ই বাড়বে।
৫৩। অ্যাকোরিয়ামের জল ফেলে দেবেন না। গাছের গোড়ায় দিন। সার হিসেবে চমৎকার।
৫৪। কাজুবাদাম ব্যবহারের সময় খোসাটা ফেলে দেওয়া হয়। ঐ ফেলে দেওয়া খোসাই গোলাপ গাছের সেরা সার।
৫৫। ব্যবহৃত চা-পাতা ফেলে না দিয়ে ভাল করে রোদে শুকিয়ে নিন। এইভাবে ঐ চা’পাতা ধুনোর বদলে ব্যবহার করুন। শুকনো চা’পাতা পোড়ানো ধোঁয়ায় ঘরের সমস্ত মশা, মাছি পালিয়ে যাবে।
৫৬। মশা তাড়াবার একটা সহজ উপায় হল, কয়েক টুকরো কর্পূর আধকাপ জলে ভিজিয়ে খাটের নীচে রেখে দিন। তারপর নিশ্চিন্তে ঘুমান।
৫৭। কয়লা বা কাঠ-কয়লার আগুনে নিমপাতা পড়লে যে ধোঁয়া হবে তাতে সবংশে মশা পালাবে।
৫৮। লোডশেডিঙের সময় যদি হ্যারিকেন বা কাঁচ ঢাকা বাতিদান জ্বালান তবে তার ওপর দু-একটা ব্যবহৃত মশা মারার রিপেলেন্ট রেখে দেবেন। আলোর সঙ্গে সঙ্গে মশা তাড়ানোর কাজও হবে।
৫৯। প্রতিদিন নিশিন্দা ও নিমপাতার গুঁড়ো ধুনোর সঙ্গে ব্যবহার করলে মশার হাত থেকে রেহাই পাওয়া যায়।
৬০। ঘরের মধ্যে মশার উৎপাত কমাতে চাইলে, ঘরের বৈদ্যুতিক আলোটি হলুদ সেলোফেনে জড়িয়ে দিন। ফলে হলুদ আলো হবে। দেখবেন মশা কমে গেছে, কারণ মশা হলুদ আলো থেকে দূরে থাকতে চায়।
৬১। মাছি তাড়াতে পুদিনা পাতা ব্যবহার করুন। ছোট গ্লাসে একটু জল নিয়ে তাতে ৫/৬ গাছি পুদিনা রেখে দিন খাবার টেবিলে। ৩ দিন অন্তর জল বদলে দেবেন। জল অনুকূল হলে কিছুদিনের মধ্যে পুদিনা চারাও গজিয়ে যাবে গ্লাসে।
৬২। নিমপাতা ভেজানো বা সেদ্ধ জলে ঘর মুছুন। পোকা-মাকড়ের উপদ্রব কমবে। নিমপাতা তোশক বা গদির তলায় রাখুন পোকামাকড় হবে না।
৬৩। অনেক সময় ঘরে বা রান্নাঘরে সাপ ঢুকে যায়। কিছুটা রসুন বেটে কাপড়ে বেঁধে ঘরের কোণে রেখে দিলে ঘরের ভিতর সাপ ঢুকবে না।
৬৪। নিমপাতা পচা সার গাছে পোকা লাগতে দেয় না।
৬৫। বাচ্চাদের ঘরে মাছি, পিঁপড়ে হয়। যদি নুন ছিটিয়ে ঘর মোছা যায়, পিঁপড়ে মাছি কম হবে।
৬৬। আটা, ময়দা, ডাল পোকার হাত থেকে বাঁচতে হলে একমুঠো নিমপাতা শুকিয়ে উপরে ছড়িয়ে দিন, পোকা হবে না।
৬৭। সোনার গয়না দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহার করলে ঔজ্জ্বল্য হারিয়ে যায়। ব্যবহার করার পর সিঁদুর মাখিয়ে রাখবেন। চকচক করবে। কুমড়োর রস দিয়েও গয়না পরিষ্কার করা যায়।
৬৮। বিয়ে বাড়িতে বা পার্টিতে যেদিন যাবেন, সোনার গয়নাগুলো কাঁচা হলুদ থেঁতো করে বা হলুদ গুঁড়ো জলে গুলে এক ঘণ্টা ভিজিয়ে ভাল করে মুছে নেবেন। উজ্জ্বলতা বাড়বে।
৬৯। আপনার সোনা-রূপোর গয়না টুথপেস্ট দিয়ে ঘষে নিন। জল দেওয়ার দরকার নেই। শুকনো কাপড়ে পেস্ট মুছে ফেলুন। দেখুন ঝকমকিয়ে উঠবে আপনার গয়না।
৭০। রূপোর জিনিস জলের সঙ্গে নুন আর রিঠা দিয়ে মিনিট পনেরো ফোটালে রূপোর স্বাভাবিক রং ফিরে আসে।
৭১। পাথরের গয়না টুথপেস্ট ঘষে পরিষ্কার করুন। নতুনের মত ঝলমল করবে।
৭২। পেতলের বাসন ঝকঝক করে তুলতে ক’ফোঁটা সেলাই মেশিনের তেলে হলুদ গুঁড়ো মেশান। ঐ তেলে ঘষে তুলুন বাসন। দেখবেন নতুনের মত দেখাচ্ছে।
৭৩। ব্রাসোর সঙ্গে সামান্য পাতিলেবুর রস মিশিয়ে ঘসুণ, কাঁসার জিনিস সোনার মতো ঝকঝক করবে।
৭৪। হলুদ গুঁড়োর সঙ্গে কয়েক ফোঁটা সরষের তেল দিয়ে পেতলের বাসন ঘষলে চকচক করবে।
৭৫। রূপোর বাসন, কাঁটা-চামচ বা গয়নাটি তেঁতুল গোলা জলে ফুটিয়ে নিন। ঘষা-মাজা করতে হবে না। ফোটালেই ঝকঝক করবে।
৭৬। এনামেলের বাসন থেকে দাগ তুলতে নুন আর ভিনিগারের মিশ্রণ ব্যবহার করুন।
৭৭। বোন চায়নার বাসনে দাগ ধরে গেলে নেলপালিশ রিমুভার ব্যবহার করতে পারেন। দাগ উঠে যাবে।
৭৮। চাল ধোয়া জলে স্টীল ও কাঁচের বাসন কিছুক্ষণ ডুবিয়ে রেখে তারপর ধুয়ে নিলে বাসনগুলো ঝকঝক করবে।
৭৯। পিতলের বা কাঁসার বাসন দীর্ঘদিন ব্যবহার না করার ফলে দাগ ধরে যায়। মাথার চুল ও সরষের তেল সহযোগে মাজুন, দেখবেন ঝকঝক হয়ে উঠবে।
৮০। রান্না পুড়ে পাত্রের তলায় এঁটে গেছে। পাত্রটিকে নুনজলে ভর্তি করুন। তারপর আঁচে বসান। জল ফুটতে শুরু করলেই পোড়া অংশ আলগা হয়ে উঠে যাবে।
৮১। রান্নার সময় হাতে হলুদেড় দাগ হলে, আলুর খোসা ছাড়িয়ে হাতে ঘষে, হাত ধুয়ে নিলে আর হলুদের দাগ থাকবে না।
৮২। টিন থেকে মরচে তুলতে হলে আলু কেটে বাসন ধোয়ার গুঁড়োয় ডুবিয়ে সেটা দিয়ে ঘষলেই মরচে উঠে যাবে।
৮৩। মরচের দাগ তুলতে হলে ১ কাপ চাল ২ লিটার জলে ফুটিয়ে সারারাত রাখতে হবে। পরের দিন সকালে জলটা ছেঁকে নিয়ে সেই জলে মরচে ধরা জায়গাটা ধুলে ফেলতে হবে। যদি এক দফায় না হয়, আবার একই নিয়মে ধুতে হবে।
৮৪। কফির যদি স্বাদ আরো বাড়াতে চান তাহলে সামান্য টেবিল-সল্ট মিশিয়ে নিন।
৮৫। তুলসীপাতা শুকিয়ে গুঁড়ো করে রাখুন। চা তৈরীর সময় দু-চিমটি লিকারে দিয়ে দেবেন। আরো ভাল স্বাদ আসবে। নানা রোগও আটকাবে।
৮৬। বাড়িতে ঘি তৈরি করার জন্য দুধের সরটা বাটিতে ১/২ চামচ টক দই দিয়ে তার উপর রাখতে হবে। সরটা এমনভাবে রাখতে হবে যাতে পুরো দইটা ঢেকে যায়। এই ভাবে দই এর সাথে সর জমলে সর জমা যে গন্ধ হয় সেটা হবে না।
৮৭। এক টুকরো সন্ধক লবণ ঘি এর শিশির মধ্যে রেখে দিন। এতে ঘি বেশি দিন টাটকা থাকবে, স্বাদেরও পরিবর্তন হবে না।
৮৮। ঘিয়ের গন্ধ বজায় রাখতে হলে ঘি রাখার শিশিতে এক টুকরো আখের গুড় রেখে দিন।
৮৯। ভোজ্য তেলে ৮/১০ টা আস্ত গোলমরিচ ফেলে দিন। তেল দীর্ঘদিন অব্যবহৃত হলেও ভাল থাকবে।
৯০। দই পাতবার সময় দুধের সঙ্গে ১ চামচ কর্ণফ্লাওয়ার গুলে দেবেন। দই অনেক বেশি ঘন হবে।
৯১। গরু বা মোষের দুধ ঠিক সময় মতো গরম না করলে দুধ কেটে যাবার ভয় থাকে। দুধের মধ্যে দু-ফোঁটা সরষের তেল দিয়ে রাখলে দুধ যখনই ফোটান হোক না কেন দুধ কাটবে না।
৯২। দীর্ঘদিন বাইরে পড়ে আছে দুধ। ভয় হচ্ছে আঁচে বসালেই কেটে যাবে। আঁচে বসানোর আগে দুধে ১ চিমটি সোভা-বাই-কার্ব মিশিয়ে নিন। দুধ কাটবে না।
৯৩। দুধ পড়ে গেলে বা দুধ থেকে পোড়া গন্ধ দূর করতে হলে তাতে পান পাতা ফেলে কিছুক্ষণ ফুটিয়ে নিন। পোড়া গন্ধ কেটে যাবে।
৯৪। পিঠে, পাটিসাপ্টা, মালপো প্রভৃতি তৈরি করার সময় গোলায় একটু আটা মিশিয়ে দিলে পিঠে ঠিকভাবে তৈরি হয়।
৯৫। চালের গুঁড়োর পিঠে করলে সাধারণত শক্ত হয়। পিঠে করার আগে যদি চালের গুঁড়োতে কিছুটা খই মাখিয়ে নেওয়া হয় তবে পিঠে নরম হয় এবং খেতেও ভাল লাগে।
৯৬। কেক, পুডিঙের ওপর বাদাম, কাজু বা কিশমিশ সাজিয়ে দেবার আগে, ধুয়ে কিছুক্ষণ ভিজিয়ে রাখলে পড়ে খসে যাবার ভয় থাকে না।
৯৭। কাস্টার্ড তৈরীর সময় কাপ প্রতি দুধে দু-তিন চামচ মিল্ক পাউডার গুলে নেন তবে চমৎকার আস্বাদ আসবে। তৈরীর পর মোটা চিনির দানা যদি ছড়িয়ে দেন, কাস্টার্ডে সর পড়বে না।
৯৮। ছানা কাটানোর জন্য লেবুর রসের বদলে ফুটন্ত দুধে ১ চামচ দই ফেলে দিন। ছানা নরম হবে।
৯৯। বিস্কুটের টিনে এক টুকরো ব্লটিং পেপার রেখে দিন। বিস্কুট মিইয়ে যাবে না।
১০০। পোড়ামাটির জিনিসপত্র পরিষ্কার রাখতে হলে ওগুলোর ওপর ন্যাচারাল রঙের নেলপালিশ লাগিয়ে দিন। রং অক্ষত থাকবে আর নোংরা হবে না।
সবাইকে জানাতে শেয়ার করুন৷

Tuesday, 14 February 2017

শুধু একটু হাসি!

প্রাত্যহিক জীবনে নানা কারণেই আমাদের মন খারাপ হয়। আমরা মুখ ভার করে বসে থাকি। একেবারেই হাসতে চাই না। কথায় কথায় বিরক্ত হয়ে পড়ি। এটা ঠিক নয়। এতে আরেকজনের সঙ্গে যেমন সম্পর্ক নষ্ট হয়, অন্যদিকে শরীরের উপরও মারাত্মক প্রভাব পড়ে। কাজেই শরীরকে সুস্থ এবং এর অঙ্গগুলোকে ভালো রাখতে চাইলে আমাদের সবারই সবসময় হাসিখুশি থাকা উচিত। সবসময় হাসলে একজন মানুষকে শুধু দেখতেই সুন্দর লাগে না, একইসঙ্গে শরীরের অঙ্গগুলো আরও বেশি সক্রিয় হয়ে ওঠে।
কাজেই শরীরের অঙ্গগুলোকে সচল রাখতে সবসময় হাসিখুশি থাকবেন যেভাবে-
শুধু একটু হাসি!
পরিচিত কিংবা অপরিচিত হোক কারও সঙ্গে দেখা হলেই মিষ্টি করে হাসুন। কিছুক্ষণ পরে সেও যখন পাল্টা হাসবে, দেখবেন নিজের কাছে ভীষণ ভালো লাগবে। এই ভালো লাগার অনুভূতিটুকু সারাদিন সঙ্গে রাখুন, এতে দিনটা ভালোভাবে কেটে যাবে।
পাহাড়ে ওঠুন
উঁচু কোন জায়গায় উঠলে কিংবা দাঁড়ালে মানুষের আত্মবিশ্বাস অনেক বেড়ে যায়। এ সময় কষ্ট, শক্তি, সাহস – সব মিলিয়ে এক অন্যরকম অনুভূতি কাজ করে। ফলে নিজের উপর বিশ্বাসটা আরও বেড়ে যায়। সেই সঙ্গে মনের মধ্যে এক ধরনের আনন্দ কাজ করে। এতে নিজেকে অনেক খুশিখুশি লাগে।
ডায়েরিতে লিখুন
কোন কারণে মন খারাপ হলেই ডায়েরিতে লেখা শুরু করুন। দিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি, আপনি যা করেছেন বা করতে চান এমন কিছুই লিখে রাখুন। এতে মনের উপর চাপটা সহজেই কমে আসবে। একইসঙ্গে আপনি সহজেই বুঝতে পারবেন জীবনের কোন সিঁড়িতে আপনি বর্তমানে দাঁড়িয়ে আছেন বা আপনার বর্তমান মনের অবস্থা কেমন।
বন্ধুদের ফোন করুন
অনেকদিন যেসব বন্ধুদের সঙ্গে যোগাযোগ নেই তাদের কাউকে ফোন করে একটু খোঁজখবর নিন বা পুরনো কিছু নিয়ে স্মৃতিচারণ করুন। দেখবেন বন্ধুত্ব ঝালিয়ে নেওয়ার পাশাপাশি নিজরেও অনেক ভালো লাগবে।
অপ্রয়োজনীয় জিনিস অন্যদের দিয়ে দিন
আপনার একেবারেই প্রয়োজন নেই এমন সব জিনিসপত্র যেমন পুরনো পোশাক, বই, সংসারের অন্যান্য জিনিসপত্র অন্যদের দিয়ে দিন। এগুলো অন্য মানুষের কাজে লাগছে তা দেখে আপনার মধ্যে এক ধরনের ভালো লাগার অনুভূতি জন্মাবে। ফলে সহজেই ভালো থাকতে পারবেন।
শিশুদের মতামত নিন
সবসময় শিশুরা অন্যভাবে চিন্তা-ভাবনা করে ৷ ওরা সব জিনিসই দেখে একটু আলাদা দৃষ্টিতে। তাই কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে শিশুদের মতামত নিন। এতেও ভালো লাগবে।
মেডিটেশনে বসুন
মেডিটেশন করার হাজারো নিয়ম আছে৷ যারা নতুন করে শুরু করছেন, তারা চুপ করে বসে শুধু নিজের শ্বাস-প্রশ্বাসের দিকে নজর দিন। চিন্তা অন্যদিকে চলে গেলে তাকে আবার ফিরিয়ে আনুন। এ সময় মোবাইল ফোন বন্ধ রাখুন। এভাবে করলে মন শুধু শান্তই হবে না, থাকবে নিয়ন্ত্রণেও। আর মনকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারলে পৃথিবীর সব কিছুকেই সহজ মনে হবে।
পুরনো গল্প শুনুন
বাবা-মা কিংবা দাদা-নানার কাছ থেকে পুরনো গল্প শুনলে নতুন কিছু জানা যায়। কাজেই সময় পেলেই তাদের গল্প শুনুন। এগুলো আপনাকে স্থিতিশীল করতে সাহায্য করবে।
দুঃচিন্তাকে দূরে রাখুন
ধনী, গরিব, ছোট, বড় সবার জীবনে সমস্যা থকেবেই। তাই বলে মন খারাপ করে বসে থাকলে চলবে না। বরং দু:চিন্তাকে ছেড়ে ফেলে ঠান্ডা মাথায় সমস্যা সমাধানের পথ খুঁজুন। দেখবেন এক সময় কোনো সমস্যাকেই আর বড় বলে মনে হবে না।
জীবন নিয়ে কৃতজ্ঞ থাকুন
আমরা যে কত ভালো আছি তা হয়ত আমরা জানিই না। যখন কিছু হারিয়ে যায় বা বার বার চেয়েও পাই না, তখন বুঝি যে তা কত মূল্যবান। তাই যা পাইনি তা না ভেবে বরং পরিবার, অর্থ, শান্তি, সুস্বাস্থ্য অর্থাৎ জীবনে যা আমরা পেয়েছি তার প্রতি যদি আমাদের কৃতজ্ঞতা বোধ থাকে, তাহলে জীবনকে সুন্দর মনে হবে। কাজেই যা আছে তাই নিয়েই কৃতজ্ঞ থাকুন।
তথ্যসূত্র: ডিডব্লিউ।

Friday, 27 January 2017

লম্বা হওয়ার উপায় কী?


৮ টি সহজ ও স্বাভাবিক উপায়ে উচ্চতা বৃদ্ধি


১. এই বৃদ্ধি পদ্ধতিটি সবচেয়ে কার্যকর উপায়। এই পদ্ধতিতে ইঞ্জেকশন দ্বারা মানবদেহে হরমোন বৃদ্ধি করা হয়, কিন্তু এটি সম্পূর্ণ বেআইনি যার কারণে একজন ডাক্তার কখনই আপনাকে এরকম কিছু প্রেস্ক্রাইব করবে না, এবং এটি খুবই ব্যয়বহুল যার কারণে এটি সাজেশন করা উচিত হবে না।

২. দুধ পান আপনাকে লম্বা হওয়ায় অনেক সাহায্য করবে কারণ ক্যালসিয়াম আপনার শরীররের হাড়ের বৃদ্ধি ঘটায়। আরেকটা ব্যাপার যা আমাদের দেশে নেই সেটা হল আমেরিকায় তাদের গরুর মধ্যে বিভিন্ন হরমোন ইনজেকশন দেওয়া হয় যার মাধ্যমে - হরমোনের মাত্রা বৃদ্ধি হয় এবং সেই প্রকিয়াজাতকরণ দুধ হয় সাধারণ দুধ এর বিকল্প।

৩. নিয়মিত কিছু নির্দিষ্ট ব্যায়াম (ওজন উদ্ধরণ) হরমোন (HGH) বৃদ্ধি করে। এটি বৃদ্ধি সংক্রান্ত হরমোনের মাত্রা আরও উন্নত করার জন্য বহুল পরিচিত এবং পদ্ধতি খুবই কার্যকর। আর অতিরিক্ত পেশী আপনাকে আরো সাহয্য করবে আকর্ষণীয় চেহারার অধিকারী হতে।

৪. তীব্র sprinting ব্যায়াম মানব বৃদ্ধির হরমোনে একটি বিস্ফোরণ ঘটায় এছাড়াও আপনার হরমোনকে আরও উন্নত করে। আসলে যে কোনো কঠিন শারীরিক ব্যায়াম আপনাকে লম্বা হতে সাহায্য করবে। তবে অবশ্যই সেটা ২১ বছর বয়স হওয়ার পর।

৫. Niacin supplementation : Niacin একটি প্রাকৃতিক ভিটামিন নামক ভিটামিন B3। একটি গবেষণা থেকে জানা যায়, ৫০০গ্রাম নিয়াসিন নেওয়া মানুষের থেকে সাধারণ মানুষের বৃদ্ধি কম ঘটে।

৬.মানসিক চাপ কমান : স্ট্রেস বা মানসিক চাপ যা হচ্ছে আপনার লম্বা বৃদ্ধি হওয়ার ক্ষেত্রে একটি বাঁধা। যাতে আপনার হরমোনের মাত্রা কমে যায় এবং করটিসল উত্পাদিত হয়। ভিটামিন C সম্পূরকসমূহ যা করটিসল কমাতে জোর সহায়তা করে।

৮. ঘুম : কমপক্ষে ৮ ঘন্টা ঘমানো । এটি সবচেয়ে সহজ এবং অনেক কার্যকরী উপায়। সঠিক এবং সুন্দর ভাবে ঘোমানো আপনার দেহের স্বাভাবিক বৃদ্ধি মাত্রা আরো বাড়িয়ে তোলে।
তবে আপনাকে বৃদ্ধির ক্ষেত্রে কিছু জিনিস এড়িয়ে চলতে হবে।

ড্রাগ এবং অ্যালকোহল এই ২টিই আপনার বৃদ্ধির ক্ষেত্রে অনেক বড় বাঁধা। ধূমপান যেমন স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর তেমনি দেহের হরমোন গঠনও কমিয়ে ফেলে।
<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">


</div>

Tuesday, 24 January 2017

All Bangla Blog (বাংলা ব্লগসমুহ)

                       Bangladeshi All Blog

Monday, 15 August 2016

নারীর হিজাব পড়া কেন দরকার


যে সকল নারী হিজাব পরিধান করেন, প্রথমেই তাদের প্রতি ভক্তিভরে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করছি,ছোট যারা আছেন তাদের প্রতি ভাই এর মত স্নেহ জ্ঞাপন করছি
, ধর্ষন,যৌন হয়রানী, শ্লীলতাহানী ইভটেজিং ইত্যাদি হওয়ার এক মাত্র কারন পোষাক, অঙ্গভঙ্গি, চলাফেরা ইত্যাদি
সমাজের কিছু শিক্ষিত মানুষরা বলে
আসলে কারো দিকে তাকানোটা এটা হচ্চে মন মানসিকতার ব্যাপার, পরিবেশের ব্যাপার, মানুষের পোষাকে কখনো কোন ক্ষতি হয় না, আমেরিকা, যুক্তরাজ্য,কানাডা,থাইল্যান্ড সহ অন্যান্য দেশে মেয়েরা তো শর্ট প্যান্ট,পিচ্চি পিচ্চি প্যান্ট পরে চলাচল করে, তারা কেন ধর্ষনের শিকার হয় না?
আমার মতে : আমেরিকা ,জার্মানী উন্নতি দেশগুলোতে ধর্ষন কি সেটার ব্যাখায় জানে না, তারা জানে মদ খাও, পার্টিতে যাও, মাতাল হও, তারপর গ্রুপ সেক্স করে, www.xvideos.com এই লিংক টা দিতাম না চোখে আংগুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়ার জন্য দিলাম(কেউ লিংকে ঢুকবেন না, বাজে অভ্যাস সৃষ্টি হতে পারে ):-P 
আর অন্য দেশে সেক্স অনুশীলন এর জন্য সরকারী ভাবে বৈধ পতিতালয় রয়েছে যেমন থাইল়্যান্ড, ব্রাজিল, ইত্যাদি কিন্তু বাংলাদেশে কয়টা সরকারী পতিতালয় আছে, আর থাকবেই বা কেন একটা মুসলিম দেশে এটা চিন্তা করা যায় না 
এটা তাদের সংস্কৃতি,

যার টাকা আছে কন্ট্রাক মেরিজ এর মাধ্যমে ইচ্চা করলে প্রতিমাসেই বিয়ে করতে পারবে, সেটা কি আমার দেশে পারবে?
আমাদের দেশে একটা মেয়ে টাইট জিন্স পেন্ট পরে যাচ্চে, যুবক ছেলেরা শিস দিবে কারন তার পোশাকেই থাকে শিস দিতে বাধ্য করছে ৷ কথায় কথায় বলে এই"মালটা তো খাসা রে দোস্ত, কিস্তে পারলে সেই হতো ( সত্যি বিষয়টা তুলে ধরলাম)
লিপস্টিক লাগিয়ে ,মেকাপ মেরে রাস্তা দিয়ে হেটে যাচ্চে পোলাপান সাধারন বলবে "কিরে আটার দাম কমেছে নাকি?
টাইট প্যান্ট পরে যাচ্চে পোলাপান শিস দিয়ে বললো " দোস্ত পাছাটা কত, দোস্ত 48, সেই লেবেলের কিন্তু যেন পুরা মাখন
এটা বলার কারন কি ,কারন পোষাক,
তবে হ্যা যারা হিজাব পরে, শালীন ভাবে চলে তারা এই রকম অবস্থার শিকার কম হয়, 
আমার অনেক বান্ধবী রয়েছে যাদের সাথে কথা বলেছি এই ব্যাপারটা নিয়ে, তারা বললো তারা তেমন ইভটিজিং এর শিকার হয় না, এমনকি আমার এক হিন্দু বান্ধবী ইভটেজিং এর হাত থেকে বাচার জন্য হিজাব পরিধান করছে
পরিশেষে ভুল ত্রুটি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন, আর আল্লাহ সকলকে সঠিক বুঝ দান করুক, আমিন