Pages

Showing posts with label Education Information. Show all posts
Showing posts with label Education Information. Show all posts

Thursday, 17 June 2021

 

এক্ষুনি সংগ্রহ করুন ২৮৫ পৃষ্টার ইংলিশ Basic Spoken শেখার PDF ebook টি। মূল্য ১০০টাকা (৭দিনের জন্য)

#কেন পড়বেন ই-বুক /শিটটি ?

1. বাসায় বসে অথবা অবসর সময়ে মোবাইল বা ল্যাপটপ এ পিডিএফ টি পড়তে পারবেন
2. খুব সহজ ভাবে ৭৫টি রুল দেওয়া আছে তাছাড়া এই প্রচুর situational Spoken English এর রুল দেওয়া আছে, অর্থাৎ কোন পরিস্থিতিতে কোন Spoken English টি বলতে হবে তা রুলের মাধ্যমে সুন্দর করে দেওয়া আছে
3. ই-বুক টি তে প্রচুর conversation এর বাংলা অর্থ দেওয়া আছে, এবং ২০০০ হাজারের উপরে শব্দ অর্থ দেওয়া আছে, যে গুলো আমরা পারি কিন্তু practice এর অভাবে আমাদের মনে নেই.
4. বই যেমন হারিয়ে যায়, বা নষ্ট হয়ে যেতে পারে, কিন্তু এই Ebook টি নষ্ট হবে না, আজীবন আপনার কাছে রাখতে পারবেন.

#কখন পড়বেন?
"ধরুন আপনি বাসে বসে আছেন প্রচুর ট্রাফিক, পকেট থেকে মোবাইল টা বের করে পড়তে পারেন।"

"কোথায় বেড়াতে গিয়েছেন, বা মোবাইলে এমবি নাই, সময় কাটছে না সেক্ষেত্রে এই Ebook টি পড়ে skill Devolop করতে পারেন।"

তাহলে আর দেরি কেন ! আজই সংগ্রহ করুন আপনার কপিটি .

কিভাবে সংগ্রহ করবেন ?
#মোবাইল ব্যাংকিং একাউন্ট যেমন
বিকাশ/নগদ/রকেট থেকে 100 টাকা Send Money করার পর যেই নাম্বার থেকে টাকা পাঠাবেন তার লাস্ট ৩ টি ডিজিট ইনবক্স করে জানাবেন । টাকা পরিশোধ করার ১ মিনিটের ও কম সময়ের মধ্যে Amra Online Service এর প্রতিনিধি আপনার সাথে যোগাযোগ করে আপনার নিকট প্রেরণ করে দিবে।

Pdf টি নিতে আগ্রহী থাকলে ইনবক্স করুন, এবং সংগ্রহ করুন।

#বিকাশ 01927102751
#নগদ 01746865208
#রকেট 019271027518


ধন্যবাদ
Amra
Online Service,BD

Friday, 4 October 2019

বঙ্গবন্ধুর_উপাধিসমূহ

...
#উপাধি: বঙ্গবন্ধু
উপাধি দেন: তোফায়েল আহমেদ
তারিখ: ২৩ ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৯
স্থান: তৎকালীন সোহরাওয়ার্দি উদ্যান
(বর্তমানে রেসকোর্স ময়দান)
.
#উপাধি: জাতির জনক
উপাধি দেন: আ.স.ম. আব্দুর রব
তারিখ: ৩ মার্চ, ১৯৭১
স্থান: পল্টন ময়দান
.
#উপাধি: Poet of Politics (রাজনীতির কবি)
উপাধি দেয়: 'নিউজ উইক' ম্যাগাজিন (এপ্রিল, ১৯৭১)
উপাধি দেয়া সাংবাদিকের নামঃ লোরেন জেঙ্কিস
.
#উপাধি: বিশ্ববন্ধু
উপাধি দেয়: বিশ্ব শান্তি পরিষদ
তারিখ: ২৩ মে, ১৯৭৩ (জুলিও কুরি পুরস্কার নেয়ার সময়)
.
#সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বাঙালি >> ২৬শে মার্চ
২০০৪ বিবিসির শ্রোতা জরিপে ২০তম
সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালির তালিকায় স্থান।
#১৪এপ্রিল ২০০৮ সর্বকালের সর্ব
বাংলাদেশের স্বাধীনতার রূপকার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ফ্রেন্ডস অব দ্য ওয়ার্ল্ড’ বা ‘বিশ্ববন্ধু’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন বৈশ্বিক কূটনীতিকেরা। জাতিসংঘ সদর দপ্তরে বঙ্গবন্ধুর ৪৪তম শাহাদতবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় বঙ্গবন্ধুকে এ আখ্যা দেওয়া হয়।

এনএসআই(NSI) (AD) সহকারী পরিচালক সম্পূর্ণ অংশের সমাধান।

এনএসআই(NSI) (AD) সহকারী পরিচালক সম্পূর্ণ অংশের সমাধান।
______^________________^___________^__________
এক্সাম ডেটঃ ২৮.০৯.২০১৯
______^________________^___________^__________
এক্সাম টেকারঃ- আইবিএ (IBA)
______^________________^___________^__________
বিঃদ্রঃ- গণিত অংশের সমাধান ব্যাখ্যা সহ নিচের পিকচারে দেওয়া আছে।
গণিত সমাধানে আজগর আলী ভাই।

বাংলা অংশের সমাধান
---------------------------------------
১. বিপরীতার্থক শব্দ: উন্মীলিত-নির্মীলিত
২. কোনটি ফারসি উপসর্গ-কম
৩. রাতে তারা দেখা যায় এখানে রাতে-- অধিকরনে ৭মী
৪. নাতিশীতোষ্ণ কোন সমাস-নঞ্ তৎপুরুষ
৫. কোনটি অলুক তৎপুরুষ সমাস-- সোনার তরী
৬.কৃপাণ শব্দের অর্থ-তরবারি
৭. বাবা --- তুর্কি শব্দ
৮. মৌন এর বিপরীত -- মুখর
৯. Defendant এর পরিভাষা--- বিবাদী
১০. হাড়ে বাতাস লাগা(শান্তি পাওয়া) -- কোনটিই নয়
১১. উত্থাপন এর সন্ধি-- উৎ+স্থাপন
১২. কুহক এর স্ত্রীবাচক শব্দ - কুহকিনী
১৩. স্বভাবতই মূর্ধন্য-- বাণ
১৪. কাদনা>কান্না-- সমীভবন
১৫. সমাসের মাধ্যমে গঠিত শব্দ - আমরা
১৬. যুগসন্ধিক্ষনের কবি-- ঈশ্বরচন্দ্রগুপ্ত
১৭. বার্ধক্য তাহাই যাহা পূরাতনকে.. যৌবনের গান
১৮. মানিক বন্ধ্যোপাধ্যায় রচিত -- আতসী মামী
১৯. রুপাই কবিতাটি -- নকশি কাথার মাঠ থেকে নেওয়া
২০. মৈমনসিংহ গীতিকার সংগ্রাহক-- চন্দ্রকুমার দে।
ইংরেজী অংশের সমাধান
______^________________^___________^__________
Find out the odd word from each list :
21.Raucous
22.Wispy
23.Average
24..Significant
25.Consent
27..Commodity
28.Equivalent
28.Covetous
30.Exploited
Pint point error
31 .No error
32..No error
33.No error
34.B.
35.B.
36.D Cats and dogs - heavily
37.B look into-investigate
38 D Deny -refuse
39.B for good - forever
40 None
(NB:Answers are subject to correction, so far as typing mistakes are concerned)
গণিত অংশের সমাধান
______^________________^___________^__________
নিচে পিকচারে দেওয়া আছে।
সাধারণ জ্ঞান অংশের সমাধান
______^________________^___________^__________
৪১।স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র কোন সংশোধনী তে যোগ করা হয়?— ১৫তম।
৪২।মূল্য সংযোজন কর কবে চালু করা হয়?— ১৯৯১ সালে। { জাতীয় সংসদে মূল্য সংযোজন কর বিল ১৯৯১ উত্থাপন করা হয় ১ জুলাই ১৯৯১ তারিখে এবং তা সংসদে পাস হয় ৯ জুলাই ১৯৯১ তারিখে।}
৪৩।ধর্ম সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদে? — ১২ ও ৪১
৪৪।মেলানেশিয়ার দেশ? — ফিজি
৪৫।প্রাচীন সিল্করোড পূর্বের কোন দেশ পর্যন্ত এসেছে?— চীন।
৪৬।দোয়েল চত্বরের স্থপতি কে?— আজিজুল জলিল পাশা।
৪৭।LNG কোথায় স্থাপন করা হয়েছে?— মহেশখালি
৪৮।মিশরের তাহরির স্কয়ার কি বলা হয়?— “তাহরির স্কয়ার” বা মুক্ত স্কয়ার”
৪৯।ফ্রিডম স্কয়ার কোথায় অবস্থিত? — তিবলিশ; জর্জিয়া
৫০।CIRDAP এর উদ্যোক্তা কোন সংগঠন?–FAO
৫১। বাংলাদেশ কোন সংস্থা থেকে বেশি ঋণ নেয়
=IDA
৫২।বার্গি ও বগি শব্দ দুটি ব্যবহৃত হয়
= গলফে
৫৩।আমাজন বন কোন শ্রেণির
= গ্রীষ্মমন্ডলীয় ঘনবর্ষণ বন
৫৪।বাংলাদেশের পাট ও ছত্রাকের জিনোমের স্বীকৃতি দেয়
=NCBI
৫৫।সার্ক আবহাওয়া কেন্দ্র
= ঢাকা
৫৬। সাবেক সোভিয়ত ইউনিয়ন হতে স্বাধীন হওয়া মুসলিম দেশ
= তাজিকিস্তান
৫৭। ওজন স্তরের সুরক্ষা ও সংরক্ষনের জন্য কোন প্রটোকল
= মন্ট্রিল
৫৮। বাংলাদেশি অস্কার জয়ী
- নাফিস বিন জাফর
৫৯। নিচের কোনটি উন্মুক্ত অপারেটিং সিস্টেম
= UBUNTO
৬০। বিশ্বকাপ ক্রিকেট সর্বনিম্ন রান
- জিম্বাবুয়ে
যদি কোন উত্তর ভুল থেকে থাকে তাহলে নিজ দ
দায়িত্বে ঠিক করে কমেন্টবক্সে জানিয়ে দিবেন।
ধন্যবাদ সবাই কে।

Monday, 6 March 2017

কিভাবে সঠিক নিয়মে পড়ালেখা করা যায়?


১. পড়তে বসার আগে
একটু চিন্তা করুন-
কী পড়বেন, কেন
পড়বেন, কতক্ষণ ধরে
পড়বেন। প্রত্যেকবার
পড়ার আগে কিছু
টার্গেট ঠিক করে
নিন। যেমন, এত পৃষ্ঠা
বা এতগুলো
অনুশীলনী।
২. বিষয়ের বৈচিত্র্য
রাখুন। নিত্য নতুন
পড়ার কৌশল চিন্তা
করুন।
৩. এনার্জি লেভেলের
সঙ্গে আগ্রহের একটা
সম্পর্ক
আছে। এনার্জি আছে। এনার্জি যত
বেশি মনোযোগ নিবদ্ধ
করার ক্ষমতা তত
বেশি হয়। আর
অধিকাংশ
ছাত্রছাত্রীর দিনের
প্রথমভাগেই এনার্প্রথমভাগেই এনার্জি
বেশি থাকে। তাদের
ক্ষেত্রে দেখা গেছে,
যে পড়াটা দিনে
১ ঘন্টায় পড়তে পারছে
সেই একই পড়া পড়তে
রাতে দেড় ঘণ্টা
লাগছে। তাই কঠিন,
বিরক্তিকর ও
একঘেয়ে বিষয়গুলো
সকালের
দিকেই পড়ুন। পছন্দের
বিষয়গুলো পড়ুন পরের
দিকে। তবে
যদি উল্টোটা হয়,
অর্থাৎ রাতে পড়তে
আপনি স্বাচ্ছন্দ্য
বোধ
করেন, তাহলে
সেভাবেই সাজান
আপনার রুটিন।
৪. একটানা না পড়ে
বিরতি দিয়ে পড়বেন।
কারণ গবেষণায় দেখা
গেছে, একটানা ২৫
মিনিটের বেশি
একজন মানুষ মনোযোগ
দিতে পারে না। তাই
একটানা মনোযোগের
জন্যে মনের ওপর
বল প্রয়োগ না করে
প্রতি ৫০ মিনিট পড়ার
পর ৫ মিনিটের একটা
ছোট্ট বিরতি নিতে
পারেন। কিন্পারেন। কিন্তু এ
বিরতির সময় টিভি,
মোবাইল বা
কম্পিউটার নিয়ে
ব্যস্ত হবেন না যা
হয়তো ৫ মিনিটের
নামে দু-
ঘণ্টা নিয়ে নিতে পারে।
৫. মনোযোগের জন্যে
আপনি কোন ভঙ্গিতে
বসছেন
সেটি গুরুত্বপূর্ণ।
সোজা হয়ে আরামে
বসুন। অপ্রয়োজনীয়
নড়াচড়া বন্ধ করুন।
চেয়ারে এমনভাবে বসুন
যাতে পা মেঝেতে
লেগে থাকে। টেবিলেগে থাকে।
টেবিলের
দিকে একটু ঝুঁকে
বসুন। আপনার
চোখ থেকে টেবিলের
দূরত্ব অন্তত দু দূরত্ব অন্তত দু ফুট
হওয়া উচিৎ।
৬. পড়তে পড়তে মন
যখন উদ্দেশ্যহীনতায়
ভেসে
বেড়াচ্ছে জোর করে
তখন বইয়ের দিকে
তাকিয়ে না
থেকে দাঁড়িয়ে পড়ুন।
তবে রুম ছেড়ে যাবেন
না। কয়েকবার
এ অভ্যাস করলেই
দেখবেন আর
অন্যমনস্ক হচ্ছেন
না।
৭. প্রতিদিন নির্দিষ্ট
সময়ে পড়তে বসুন এবং
পড়তে বসার আগে
কোনো অসমাপ্ত কাজে
হাত দেবেন না বা
সেটার কথা মনে
এলেও পাত্তা দেবেন
না। চিন্তাগুলোকে বরং
একটা কাগজে
লিখে ফেলুন।
৮. টার্গেট মতো পড়া
ঠিকঠাক করতে
পারলে নিজেপারলে নিজেকে
পুরস্কৃত করুন, তা যত
ছোটই হোক।
৯. যেখানে আপনি
পড়তে কমফোর্ট ফিল
করবেন,
সেখানেই পড়বেন।
সবসময় একই জায়গায়
বা পরিবেশে পড়ার
চেষ্টা করবেন।

বিসিএস নিয়ে খুটিনাটি সকল তথ্য, বিসিএস পরীক্ষা দেবার যোগ্যতা কি? ক্যাডার চয়েস কি বদলানো যায়?

1) সিভিল সার্ভিস জিনিসটা কি?Image result for পুলিশ সুপার মাশরুফ হাসান
উত্তরঃ সিভিল সার্ভিস হচ্ছে সরকারী চাকুরি। যে কোন দেশে সরকারী চাকুরি মোটামুটি দু ভাগে বিভক্তঃ মিলিটারি আর সিভিল। মিলিটারি বলতে আর্মি, নেভি, এয়ারফোর্স বোঝায়, আর সিভিল সার্ভিস বলতে প্রশাসন(মানে যাঁরা ম্যাজিস্ট্রেট, জেলার ডিসি, মন্ত্রনালয়ের সচিব এসব হন), পুলিশ, ট্যাক্স , পররাষ্ট্র, কাস্টমস , অডিট , শিক্ষা ইত্যাদি ২৯ টি সার্ভিসকে বোঝায়। এছাড়া জুডিশিয়াল সার্ভিস আছে, বিভিন্ন স্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠান আছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক আছে- তাঁদের এ আর্টিকেল থেকে বাদ দেয়া হয়েছে।
2) ক্যাডার মানে কি?
উত্তরঃ ক্যাডার মানে হচ্ছে কোন সুনির্দিষ্ট কাজ করার জন্যে বিশেষ ভাবে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত একটি দল।সরকারী চাকুরির সুনির্দিষ্ট দায়িত্ব পালন করতে নিয়োগপ্রাপ্তদের বিশেষ প্রশিক্ষণ দিয়ে গড়ে তোলা হয়, তাই এদের সিভিল সার্ভিস ক্যাডার বা বিসিএস ক্যাডার বলা হয়। উল্লেখ্য, এর সাথে বিশ্ববিদ্যালয়ের অস্ত্রধারী সন্তাসী বা দলীয় ক্যাডারের কোন সম্পর্ক নেই।
3) বিসিএস অফিসারদেরকে প্রথম শ্রেনীর গেজেটেড অফিসার বলা হয় কেন?
উত্তরঃ বাংলাদেশ সরকারের চাকুরিতে চারটি শ্রেনী আছে, যার সর্বোচ্চ শ্রেনীটাকে বলা হয় প্রথম শ্রেনী বা ফার্স্ট ক্লাস। এদের নিয়োগের সময় সরকারী গেজেট বা বিজ্ঞপ্তি বের হয়, স্বয়ং প্রেসিডেন্ট এদের নিয়োগ দিয়ে থাকেন।সামগ্রিক দিক বিবেচনায় মান মর্যাদা, দায়িত্ব-কর্তব্যের পরিধি এবং সুযোগ সুবিধার দিক দিয়ে প্রথম শ্রেনীর গেজেটেড অফিসারগণ তুলনামূলক ভালো অবস্থানে থাকেন।
4) ক্যাডার কত প্রকার?
উত্তরঃ বিসিএস ক্যাডার মূলতঃ দুই প্রকার। জেনারেল ( পুলিশ, এডমিন, পররাষ্ট্র ইত্যাদি) এবং টেকনিকাল ( শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, সড়ক ও জনপদ ইত্যাদি)। জেনারেল ক্যাডারে যে কেউ যে কোন সাবজেক্ট থেকে পরীক্ষা দিয়ে চাকুরি করতে পারেন, কিন্তু টেকনিকাল ক্যাডারে চাকুরি করতে হলে নির্দিষ্ট বিষয়ে শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকা লাগবে। যেমন , এমবিবিএস ডিগ্রি ছাড়া কেউ সরকারী ডাক্তার হয়ে চাকুরি করতে পারবেন না।
কাদের জন্য বিসিএস পরীক্ষা?
৬) বিসিএস পরীক্ষা দেবার যোগ্যতা কি?
উত্তরঃ বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে, নির্দিষ্ট বয়েসসীমার ভেতরে বয়েস থাকতে হবে, যে কোন বিষয়ে চার বছরের অনার্স বা সমমানের ডিগ্রি থাকতে হবে।তিন বছরের অনার্স ও এক বছরের মাস্টার্স করা প্রার্থীরাও পরীক্ষা দিতে পারবেন।বিদেশে পড়াশোনা করা ছাত্রছাত্রীরাও শিক্ষা মন্ত্রনালয় থেকে তাদের ডিগ্রি বাংলাদেশের চার বছরের ডিগ্রির সমান- এই সার্টিফিকেট দেখিয়ে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন। বিস্তারিত জানতে আর্টিকেলের শেষে এবছরের বিসিএস পরীক্ষার সার্কুলারের লিঙ্ক যোগ করে দিয়েছি, দেখে নিন।
http://www.jobscircular.com/…/36th%20BCS%20Exam%20Circular%…
৭) ভাইয়া আমি তো ডাক্তার/ইঞ্জিনিয়ার/আর্কিটেক্ট/ সেক্সোলজিস্ট। আমি কি বিসিএস পরীক্ষা দিয়ে পুলিশ, ডিপ্লোম্যাট, ট্যাক্স অফিসার ইত্যাদি হতে পারব? নাকি আমি ডাক্তার বলে আমাকে স্বাস্থ্য সার্ভিসেই যেতে হবে?
উত্তরঃ অবশ্যই পারবেন। কোন কোন ক্ষেত্রে আপনার এই টেকনিকাল ডিগ্রি বিশাল সুবিধা বয়ে আনবে। যেমন, আপনি যদি ডাক্তার হয়ে পুলিশে যোগদান করেন, সেক্ষেত্রে ইউ এন মিশন গুলোতে আপনাকে নিয়ে কাড়াকাড়ি পড়ে যাবে।আপনি যেমন এক দিক দিয়ে পুলিশের প্রধানও হয়ে যেতে পারেন, আরেক দিক দিয়ে ডাক্তারি প্র্যাকটিসও করতে পারবেন অনুমতি সাপেক্ষে। আপনি ইঞ্জিনিয়ার হলে পুলিশে বিভিন্ন টেকনিকাল ক্রাইমের ট্রেনিং এ আপনাকে প্রাধান্য দেয়া হবে। বহু ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার আছেন যারা টেকনিকাল ক্যাডারে না গিয়ে সচিব, রাষ্ট্রদূত ইত্যাদি হয়েছেন। ইংরেজি পড়েছেন বলেই শেকস্পীয়ার হতে হবে, এই ধারণা মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলুন।
৮ ) ভাইয়া, আমি তো প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় , বিদেশী বিশ্ববিদ্যালয়, মফস্বলের ডিগ্রি কলেজ , মঙ্গলগ্রহের এলিয়েন একাডেমি এসব জায়গা থেকে পড়াশোনা করেছি। আমি কি বিসিএস পরীক্ষা দিতে পারব?
উত্তরঃ ভাই, আপনি যেখানেই পড়েন না কেন, আপনার যদি লাইফে একটার বেশি থার্ড ক্লাস না থাকে এবং আপনি যদি ৬ নম্বর প্রশ্নে বলা শিক্ষাগত যোগ্যতা পূরণ করে থাকেন- আপনি পরীক্ষা দিতে পারবেন।ইংলিশ মিডিয়ামের/মাদ্রাসার ছাত্রছাত্রীরাও পরীক্ষা দিতে পারবেন। আপনার প্রতিষ্ঠান না, পরীক্ষার খাতায় আপনি কি লিখছেন তার উপর নির্ভর করবে আপনি চাকুরি পাবেন কি পাবেন না।
৯) ভাইয়া, সিভিল সার্ভিসের মেডিকেল টেস্ট কেমন হয়? পুলিশের মেডিকেল টেস্ট কি আর্মির মত হয়? এই মেডিকেল টেস্টে কি বাদ পড়ার সম্ভাবনা থাকে?
উত্তরঃ সিভিল সার্ভিসের মেডিকেল টেস্ট একেবারেই সাধারণ এবং বেসিক হয়,যে কোন সরকারী হাসপাতালে গিয়ে ডাক্তারকে জিজ্ঞাসা করলেই জানতে পারবেন।আপনার যদি অতি গুরুতর কোন সমস্যা না থাকে, সেক্ষেত্রে বাদ পড়ার সম্ভাবনা নেই। পুলিশের মেডিকেল টেস্ট বাকি সব ক্যাডারদের মতই হয়, আলাদা না। শুধুমাত্র উচ্চতা আর ওজনে পার্থক্য আছে কিছুটা, যেটা আপনাদের সুবিধার্থে নীচের ছবিতে দিয়ে দিলামঃ পুলিশের ক্ষেত্রে চোখের নিয়ম হচ্ছে, আপনার চোখ যাই হোক না কেন, যদি চশমা পরার পর সেটা ৬/৬ হয়, তাহলে কোন সমস্যা নেই।
diag3bcs
১০) ভাইয়া, শুনেছি অনার্স কমপ্লিট না করেও বিসিএস পরীক্ষা দেয়া যায়, এটা কি সত্যি?
উত্তরঃ না, অনার্স না করে পরীক্ষা দেয়া যায়না। তবে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত তারিখের মধ্যে অনার্স এর সব পরীক্ষা শেষ হয়েছে কিন্তু রেজাল্ট দেয়া বাকি আছে- এরকম হলে বিভাগীয় পরীক্ষার প্রধানের কাছ থেকে সার্টিফিকেট নিয়ে পরীক্ষা দেয়া যায়। পরবর্তীতে ভাইভার সময় মূল সার্টিফিকেট নিয়ে যেতে হয়।এ ব্যাপারে বিজ্ঞপ্তিতে বিস্তারিত লেখা আছে, আর্টিকেলের শেষে দেয়া লিঙ্কে ক্লিকি করে পড়ে নিন।
কোন সার্ভিসে ঢুকবেন?
১২) ভাইয়া, ক্যাডার চয়েস কি বদলানো যায়?
উত্তরঃ না, একবার ফর্ম জমা দেবার পর সেই ক্যাডার চয়েস বদলানোর সুযোগ নেই। তবে কেউ কেউ পরের বার আবার বিসিএস দিয়ে পছন্দের ক্যাডারে কোয়ালিফাই করে সেটাতে চলে গিয়েছেন।
১৩) ভাইয়া, ক্যাডার চয়েসের উপর সিলেকশন কিভাবে হয়?
উত্তরঃ আপনি প্রথম, দ্বিতীয় তৃতীয় এভাবে দশ বারোটা চয়েস দিলেন। পরীক্ষায় আপনার প্রাপ্ত নম্বর এবং আপনার ক্যাডার চয়েসের পছন্দক্রমের উপর নির্ভর করে আপনাকে কোন নির্দিষ্ট ক্যাডারে সিলেক্ট করা হবে। আপনার পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বর এখানে মূল ভূমিকা পালন করবে। ধরা যাক, আপনার প্রথম পছন্দ পুলিশ, আরেকজনের প্রথম পছন্দ ফরেন সার্ভিস, দ্বিতীয় পছন্দ পুলিশ। দ্বিতীয়জন যদি ফরেন সার্ভিস না পায় কিন্তু আপনার চেয়ে ওর নাম্বার বেশি থাকে- তাহলে দ্বিতীয় পছন্দ হওয়া সত্বেও সে আপনার আগে পুলিশ পাবে।
১৪) কতগুলো ক্যাডার চয়েস দেব?
এ প্রশ্নের উত্তরে আমার অগ্রজ ও সহকর্মী ফরেন সার্ভিস অফিসার সুজন দেবনাথের কথা সরাসরি লিখছি-
“আমার অভিমত হল – যেই চাকরিগুলো হলে আপনি অবশ্যই করবেন, শুধু সেগুলোই চয়েস দিন। এক্ষেত্রে ২টা ইস্যু। (১) যারা বিসিএসে যে কোন ক্যাডার হলেই চাকরি করবেন, তাঁরা সার্কুলার দেখে যেগুলোতে এপ্লাই করতে পারবেন, সবগুলো চয়েস দিয়ে দিন। (২) আর যারা মনে করেন – কয়েকটা ক্যাডার না হলে আসলেই চাকরি করবেন না, তাঁরা প্লিস অন্য ক্যাডার চয়েস দিয়েন না। চাকরি হল আর আপনি জয়েন করলেন না বা কিছুদিন পরে ছেড়ে দিলেন, সেটা সবার জন্য খারাপ। দেশের জন্যও খারাপ।
তখন আমার ২৮–তম এর ফাইনাল রেজাল্ট ও মেডিকেল হয়ে গেছে। কিন্তু গেজেট তখনও হয়নি। সেই সময় ২৯–তম বিসিএসের ভাইভা শুরু হয়ে গেল। এখন ২৮ আর ২৯ দুটোতেই আমার ফার্স্ট চয়েস ফরেন। আমি ২৯–তমের ভাইভা দিতেই গেলাম না। ভাবলাম – একটা পোস্ট নষ্ট করব কেন। আমার পরিচিত বেশ কয়েকজনকে দেখলাম – ২৮তমে ফার্স্ট চয়েস পেয়েও আবার ২৯–এ ভাইভা দিলেন। বললেন, তখনও গেজেট হয়নি। কী হয় কিছু বলা যায় না। রিস্ক তো আছেই। যাই হোক, তাঁরা বেশি সতর্কতামূলকভাবে এটা করেছেন। ব্যক্তিগতভাবে এটা দোষের নয়। আইনসিদ্ধও বটে। কিন্তু যেটা হয়েছে, অনেকেই ২বার চাকরি পেয়েছে। আর দ্বিতীয়বার জয়েন করেনি। সে পোস্টগুলো ফাঁকা গেছে। কিছু নাকি কোটা থেকে পুরণ করেছে। এতে সরকারের প্রয়োজন থাকা সত্ত্বেও অনেক পোস্ট খালিই থেকেছে। আর কিছু যোগ্য লোক চাকরি পায়নি। হয়তো তাঁদের বয়স চলে গেছে। তাই আপনি যে চাকরিটা পেলে আসলেই করবেন, শুধু সেটাই চয়েস দিন। তবে যারা ক্যাডার চেঞ্জ করতে আবার পরীক্ষা দিচ্ছেন, তাঁদের জন্য ঠিকই আছে”।
১৫) সার্কুলারে কোন একটা ক্যাডারে অল্প ক’টা পোস্ট আছে। তো সেটা কি চয়েসে দিব?
এ প্রশ্নটাও সরাসরি সুজন দেবনাথের ভাষায় উত্তর দিচ্ছিঃ
“আমার ২৮–তম বিসিএস–এর চয়েস নির্ধারণ করতে গিয়ে দেখি অডিটে মাত্র ২/৩ পোস্ট। তো বন্ধু বলল, এটা চয়েসেই দিবে না। কোটা বাদ দিলে ১/২ পোস্ট – সেটা চয়েসে দিয়ে কী হবে? এটা একেবারেই ভুল কথা। পোস্ট বেশি থাক আর কম থাক নিজে যেই চাকরিটা আগে করতে চান সেভাবেই চয়েস দিন। আর পোস্ট পরবর্তীতে বাড়াতে বা কমাতে পারে। সাধারণত কমায় না। কখনও কখনও বাড়ায়। তাই যেসব ক্যাডারের সার্কুলার হয়েছে, সেগুলোতে আপনার পছন্দমত সিরিয়ালে চয়েস দিয়ে দিন।“
১৭) ভাইয়া, কোচিং করাটা কি জরুরী?
উত্তরঃ এ ব্যাপারে আবারও সুজন ভাইয়ের স্মরন নিইঃ“প্রথমেই বলি আমি প্রিলি, রিটেন বা ভাইভা কোন কিছুর জন্যই কোচিং করি নাই, তবে বন্ধুদের কাছ থেকে কিছু কোচিং টাইপের ম্যাটেরিয়াল জোগাড় করেছিলাম। যদিও পরে একাধিক কোচিং দীর্ঘদিন ধরে আমার নাম ও ছবি তাঁদের প্রোসপেকটাসে দিয়ে গেছে, কেন দিচ্ছে জানতে চাইলে মাপ চেয়েছে কিন্তু পরের বছর আবার দিয়েছে। যাই হোক – আপনাকে আগের প্রশ্ন এবং সিলেবাস দেখে প্রিপারেশান নিতে হবে। তাতে আপনি কোচিং করুন আর নাই করুন। কোচিংয়ে কিছু রেডীমেইড জিনিস (লেকচার শিট টাইপের) দেয়া হয় আর পরীক্ষা বা মডেল টেস্ট নেয়া হয়। এ দুটো জিনিস কিছুটা হলেও আপনাকে সাহায্য করবে। আর পড়ানো বা শেখানো সেটা পাওয়া যায় খুব সামান্য। প্রতিটা কোচিংয়েই দু’একজন ভাল শিক্ষক আছে যাদের ক্লাশে আপনি কিছু পাবেন আর বাকি ক্লাশগুলো থেকে কিছুই শেখার নেই। বিশেষজ্ঞ ভাব নিয়ে মার্কেটিং চাপাবাজি চলে। . এখন আসি আপনি ডিসিশান পয়েন্টে আসবেন কিভাবে? আমি আগেই বলেছি দুটা লাভ – ১.ম্যাটেরিয়াল, ২. মডেল টেস্ট। এখন দেখুন আপনি এ দুটো জিনিস নিজে নিজে করতে পারবেন কিনা। পারলে কোচিংয়ের দরকার নেই। আর না পারলে কোচিং করুন। ম্যাটেরিয়াল এখন বাজারে, ইন্টারনেটে বিভিন্ন শর্ট টেকনিক সবই পাওয়া যায়, এগুলো জোগাড় করুন। এরপর দেখুন, আপনি নিজে নিজে পড়ার জন্য সময় দিতে পারছেন কিনা। বন্ধুদের সাথে গ্রুপেও পড়তে পারেন। সাথে মডেল টেস্টের গাইড ও কারেন্ট এফেয়ার্স থেকে মডেল টেস্ট দিন। এগুলো যদি নিজে নিজে করতে পারেন, তাহলে কোচিংয়ের দরকার নেই। আর সময় দিতে ইচ্ছা না করলে কোচিং করুন। কোচিংয়ে যেহেতু পয়সা দিবেন, তাই একটা মানসিক চাহিদা থাকবে আর পরীক্ষার পরিবেশ মিলে কিছু সময় প্রিপারেশানের জন্যই ব্যয় হবে। এতে কিছুটা লাভ হবে। . তবে কোচিংয়ে ভর্তি হয়েই যদি ভাবেন, আপনার কাজ গেছে, তাহলেই ধরা। ভোকাবিউলারি, গ্রামার আর ম্যাথ এগুলো ধরে ধরে পড়ানোর মত লোকজন কোন কোচিংয়ে নেই। আর প্রিপারেশনের সমস্যা এগুলোতেই। বাকিগুলো সময় দিলে হয়েই যাবে কিন্তু এগুলোর জন্য নিজের ডিটারমিনেশান এবং অনেক ক্ষেত্রে কারো হেল্প লাগবে। তো আমার পরামর্শ হচ্ছে, সমস্যা চিহ্নিত করে কিভাবে সেটা সলভ করবেন, না পারলে কার সাহায্য নিবেন সেটা খুঁজে করুন। কোচিং করুন আর নাই করুন, এটা আপনাকে করতেই হবে। যে গ্রামারটা আপনি বুঝছেন না সেটা কোন বইতে কোথায় নিয়ম ও উদাহরণ দিয়ে আছে, আর নিয়মটা আপনি বুঝতে পারছেন কিনা সেটা জানতে হবে। কোন ম্যাথে প্রোবলেম হলে সেটা কার থেকে জেনে নিবেন সেটা ভাবুন। ভোকাবিউলারি শিখতে ও মনে রাখতে উপায় জানুন। আর বাকিগুলো গাইড থেকে,বই থেকে বা কোচিংয়ে সব জায়গায়ই পাবেন।“
আমার কথাঃ আমি কোচিং করেছিলাম, তবে প্রিলি ছাড়া বাকিগুলোতে খুব একটা লাভ হয়নি। কোচিং সেন্টারগুলো ভুলভাল কথা বলে আপনার আত্মবিশ্বাস-এর বারোটা বাজাতে ওস্তাদ, যাতে আপনি ওদের উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েন।কোচিং করতে গেলে ওদের চাপাবাজিতে বিভ্রান্ত হবেন না।
১৮) ভাইয়া, আমি মুখস্ত করতে পারিনা, আমার কি বিসিএস হবে?
উত্তরঃ বিসিএস পরীক্ষায় মুখস্ত করে বড়জোর প্রিলি পার হতে পারবেন, চাকুরি পাবেন না। গাদা গাদা সাধারণ জ্ঞান মুখস্ত না করতে পারলে বিসিএস পরীক্ষায় চান্স পাওয়া যায়না- এটা সর্বকালের সেরা মিথ্যা কথা। সাধারন জ্ঞান কতটা কি পড়বেন, উপরে দেয়া লিঙ্কগুলোতে খুব সুস্পষ্টভাবে বলা আছে। আমার “How I Made It in the tiresome journey of BCS” আর্টিকেলটি পড়ুন, যেটার ড্রপবক্স লিঙ্ক দিয়েছি শুরুতেই ওখানের প্রথম আর্টিকেল এটি।
১৯) ভাইয়া, আমি প্রথম বার বিসিএস দিচ্ছি পরীক্ষা, আমার কি হবে?
উত্তরঃ জ্বি, হবে, যদি ঠিক মত পড়াশোনা করে পরীক্ষা দেন।আমি ২৩ বছর বয়েসে বিসিএস পরীক্ষা দিয়ে ২৮তম বিসিএস পরীক্ষায় পুলিশ মেধাক্রমে চতুর্থ হয়েছিলাম, পরের বিসিএসে তৃতীয়। আমার মত এইচ এস সি তে ৩.৬ জিপিএ পাওয়া প্রাইভেট ভার্সিটির গর্দভ যদি প্রথম বারেই পারে, আপনিও পারবেন। একই কথা যারা শেষবারের মত পরীক্ষা দিচ্ছেন তাদের জন্যেও প্রযোজ্য। ঠিকমত পড়াশোনা করে পূর্বের ভুলগুলো কাটিয়ে উঠুন, আপনারও চাকুরি হবে।
২০) ভাইয়া, আমার হাতের লেখা খারাপ এবং ধীর। কি করব?
উত্তরঃ আমি আমার লেখার যে লিঙ্কটি দিয়েছি, ওটা থেকে ২৫ পৃষ্ঠার ডকুমেন্টটি ডাউনলোড করে বাংলা লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে যে আর্টিকেলটি লিখেছি, ওটা পড়ুন।কি করতে হবে বুঝতে পারবেন।হাতের লেখার সৌন্দর্য এবং স্পীড বিসিএস পরীক্ষার জন্যে চরম জরুরী। উল্লেখ্য, ইংরেজিতে দখল থাকলে পরীক্ষা ইংরেজি ভাষাতেও দিতে পারেন। ২৭ তম বিসিএস পরীক্ষার ফার্স্ট বয় কামরুজ্জামান ভাই পুরো পরীক্ষাটা ইংরেজিতে দিয়েছিলেন।এবার একটু সতর্ক করি, ইংরেজি বা বাংলা যে ভাষাতেই পরীক্ষা দিন না কেন, আপনার উত্তরের মান এবং তা প্রেজেন্টেশনের উপর ফলাফল নির্ভর করবে। ভাব মারতে গিয়ে ভুলভাল ইংরেজি লিখলে চরম ধরা খাবেন।
স্টুপিড কোয়েশ্চেন্সঃ
২১) ভাইয়া, বিসিএস এ নাকি টাকা ছাড়া চাকুরি হয়না? “অমুক ভাই” তো শুনেছি ২০ লক্ষ টাকা দিয়ে চাকুরি পেয়েছেন, আমার এত টাকা নেই আমি কি করব?
উত্তরঃ ঠিকই শুনেছেন।আমি নিজেও টাকা দিয়েই চাকুরিতে ঢুকেছি। কত টাকা শুনবেন? সাড়ে ছয়শ টাকা। যদ্দুর মনে আছে, আমাদের সময়ে চাকুরির আবেদনপত্রের দাম ছিল পাঁচশ টাকা, আর মেডিকেল টেস্ট করাতে লেগেছিল দেড়শ টাকা- এই সাড়ে ছয়শ টাকা দিয়ে আমি চাকুরি পেয়েছি।
বাংলাদেশের মত দুর্নীতিপ্রবন দেশে প্রায় সব জায়গাতেই দুর্নীতি হবার সম্ভাবনা থেকে যায়।কেউ কেউ হয়তোবা চাকুরি পায়ও। আপনার যদি এত টাকা, যোগাযোগ, ক্ষমতা ইত্যাদি থাকে, পারলে বিসিএস চাকুরি নিয়ে নিন ওটা ব্যবহার করে।আর যদি তা না থাকে, দয়া করে এসব ফালতু বিষয়ে মাথা না ঘামিয়ে পড়াশোনা করুন, কাজে দেবে।
২২) ভাইয়া, আমার তো “কোটা” নেই, আমার কি বিসিএস হবে?
উত্তরঃ ভাই, যেটা নেই, সেটা নিয়ে মাথা ঘামাচ্ছেন কেন? যাদের কোতা আছে তারা ওটা ব্যবহার করুক, ওদের কথা চিন্তা করে আপনি আপনার সময় নষ্ট করবেন কেন? একশটা সীটের মধ্যে অন্ততঃ ৪৫টা সীট আছে আপনাদের মত নন-কোটা পরীক্ষার্থীদের জন্য। ওতার জন্য লড়াই করুন, আপনার তো দরকার মাত্র একটা সিট!
২৩) ভাইয়া, আমি দেখতে শুনতে হ্যান্ডসাম নই, মাথায় চুল কম– হাইটও কম, গায়ের রঙ কালো। আমার কি চাকুরি হবে??
উত্তরঃ ও ভাইজান, আপনি সরকারী চাকুরির পরীক্ষা দিতে এসেছেন, এসকর্ট সার্ভিসের না। আপনার চেহারা, গায়ের রঙ, গ্রাম থেকে না শহর থেকে এসেছেন- এগুলো কিচ্ছুতে কিচ্ছু যায় আসে না। বোঝা গেল?
২৪) ভাইয়া, ক্যাডার হতে গেলে কত পার্সেন্ট নম্বর পেতে হয়? আমি যদি “এত” পাই তাহলে কি আমি “অমুক” ক্যাডার পাব?
উত্তরঃ ভাই, আপনি কত পাবেন এইটা আগে থেকেই ঠিক করে ফেলতেসেন কিভাবে? আর লক্ষ লক্ষ পরীক্ষার্থীরা কে কত মার্ক্স পাবে সেটা তো আল্লাহ ছাড়া কেউ জানেন না- তাদের নম্বর আপনার চেয়ে বেশি না কম এইটা জানবেন কেমনে? তা যদি না জানেন, কিভাবে নিশ্চিত হবেন অমুক ক্যাডার পাবেন কিনা?? মাথা থেকে এইসব ফাউল চিন্তা ঝেড়ে ফেলে পড়াশোনা করেন, ওতে নাম্বার হয়ত বাড়বে- চাকুরি পাওয়ার সম্ভাবনাও বাড়বে।
২৫) ভাইয়া, পড়াশোনা করতে ইচ্ছা করেনা। একটানা পড়তেও পারিনা। কি করব?
উত্তরঃ গুগলে গিয়ে Pomodoro Technique লিখে সার্চ দিন, ভালভাবে শিখুন এটা, পড়তে গিয়ে কাজে লাগান। সংক্ষেপে বলতে গেলে, একটানা ২৫ মিনিটের বেশি কোন বিষয় পড়বেন না।২৫ মিনিট যে কোন বিষয়ে দুনিয়াদারি ভুলে গিয়ে পড়ুন, ঠিক ২৫ মিনিট পর ৫ মিনিট ব্রেক নিন, তারপর আবার ২৫ মিনিট পড়ুন। POMOTODO নামে একটা এ্যাপ আছে, এটা নামিয়ে নিয়ে কাজে লাগাতে পারেন। আমি নিজে এটা ব্যবহার করে প্রোডাক্টিভিটি বহুগুণ বাড়িয়ে ফেলেছি।বহু পিএইচডি স্টুডেন্ট এটা ব্যবহার করে সারাবিশ্বজুড়ে।বিসিএস পরীক্ষার সময় এটা আমার জানা থাকলে আমার রেজাল্ট আরো ভালো হত।
উপরের ২৫ টা প্রশ্নের উত্তর জানলে এবং উপরে দেয়া রিসোর্সগুলো ঠিকমত কাজে লাগালে আমি বাজী ধরে বলতে পারি, আপনাকে ঠেকাতে পারবে এমন বাপের ব্যাটা এখনো জন্মায়নি।
এবার মাদার অফ অল কোশ্চেন্স বা বোনাস প্রশ্নঃ
২৬) ভাইয়া , আপনার এই এতদিনের চাকুরি এবং বিসিএস পরীক্ষার অভিজ্ঞতার সারমর্ম কি?
উত্তরঃ সারমর্ম একটাই, পোকার খেলায় যেমন বিসিএস পরীক্ষাতেও তেমন- It’s not the cards you are given at hand, its how you play them. আপনার সীমিত সামর্থ্য ও দুর্বলতা মাথায় রেখেই নিজের সর্বোচ্চটুকু দিন, বিজয়মাল্য ছিনিয়ে আনতে পারবেনই।
বিসিএস পরীক্ষা মেধা যাচাই এর পরীক্ষা নয়, এটা হচ্ছে ধৈর্য ধরে লেগে থাকার পরীক্ষা। কি বীভৎস পরিশ্রম আমাকে করতে হয়েছে বিসিএস পরীক্ষায় কোয়ালিফাই করতে গিয়ে, কতবার আক্ষরিক অর্থেই মনে হয়েছে ধুৎ, বাদ দেই, এসব চুল-ছাল আমার জন্যে নয়- সে গল্প আরেকদিন হবে।
এ লেখাটি এতদূর যেহেতু পড়েছেন, আপনি এখন জানেন বিসিএস ক্যাডার হতে হলে আপনাকে কি করতে হবে।
লিখেছেনঃ পুলিশ সুপার মাশরুফ হাসান।

Thursday, 26 January 2017

চাকুরী দাতাদের কাছ থেকে চাকুরীটা ছিনিয়ে নিতে পারবেন যদি আপনি ইংরেজীতে দক্ষ হোন৷


আমরা সকলেই অবগত আছি ব্রিটিশ শাসন আমলে বাংগালিরা যখন ইংরেজদের শাসন-শোষনে নিপড়িত হচ্ছিলাম,নিজের সম্পদ ইংরেজদের গোলায় তুলে দিচ্ছিলান, ঠিক তখনি স্যার সৈয়দ আমির আলী , রাজা রাম মোহন রায়ের মত প্রমুখ ব্যক্তিরা বাঙ্গালিদের পাশে এসে দাড়িয়েছিলো, আমাদের ইংরেজি শিক্ষায় গ্রহনের জন্য উৎসাহ দিয়েছিল, কারন কি জানেন? কারন একটাই আমরা যেন সহজেই ইংরেজ জাতির বর্গের সাথে মিশতে পারি, স্বার্থ, সুযোগ সুবিধা যেন হাসিল করতে পারি, আমাদের অধিকার যে খর্ব হওয়ার আগেই তা হস্তগত করতে পারি, ঠিক বতমার্ন প্রেক্ষাপটে চাকুরিটাও সে রকম
আপনি খেয়াল করে দেখবেন বাংলাদেশে লাখ লাখ গ্রাজুয়েট বেকার যুবক বসে আছে কিন্তু তাদের চাকরী হচ্ছে না, ভাইবা থেকে বাদ পড়ছে এর এক মাত্র কারন ইংরেজীর ভিত্তি দূর্বল৷ যখন ভাইবা দিতে যাওয়া হয় তখন যদি অনর্গল ইংরেজী বলতে পারেন তাহলেই আপনার চাকরীটা হবে, ইংরেজদের কাছ থেকে যেভাবে আমরা বাংলাকে ছিনিয়ে নিয়েছি, বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা নিয়েছি ঠিক তেমনি চাকুরী দাতাদের কাছ থেকে চাকুরীটা ছিনিয়ে নিতে পারবেন যদি আপনি ইংরেজীতে দক্ষ হোন৷
আমাদের সবার ই যোগ্যতা আছে, মেধা আছে, আমরা যদি সে মেধাটাকে সঠিক ভাবে কাজে লাগালে বিজয় নিশ্চিত ৷ যার ফলশ্রুতিতে আপনার পরিবার ভাল থাকবে, সবার চাহিদা পূরন করতে পারবেন, সবার মুখে হাসি ফুটবে, আপনার ভাই, আপনার মা,ভাই এমনকি আপনার শিক্ষক আপনাকে নিয়ে গর্ববোধ করবে৷
তাই হতাশাকে বিদায় জানান, নিজেকে নতুন করে তৈরী করুন, আর সেটার সময় এখনি
পরিশেষে আমি একটা কথাই বলবো Don't put off you work for Tomorow.Get Started now,

IELTS নিয়ে কিছু কথা,IELTS প্রস্তুতি, স্কোর এবং কিছু দরকারী কথা

Image result for IELTS

IELTS নিয়ে কিছু কথা, যারা IELTS সম্পর্কে জানতে চান

ইইএলটিএস’ হচ্ছে ইংরেজি ভাষায় দক্ষতার সনদ, যা আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত। IELTS (The International English Language Testing System)। যাদের মাতৃভাষা ইংরেজি নয় তাদের অনেক দেশে উচ্চশিক্ষা কিংবা ভিসার আবেদন করতে ভালো আইইএলটিএস স্কোর থাকতে হয়। আইইএলটিএস পরীক্ষাপদ্ধতি দুই ধরনের, ‘একাডেমিক’ ও ‘জেনারেল’। উচ্চশিক্ষায় বিদেশে যেতে ইচ্ছুক পরীক্ষার্থীদের ‘একাডেমিক আইইএলটিএস’ টেস্টে অংশ নিতে হয়। যে কেউ এ পরীক্ষায় অংশ নিতে পারে। এ জন্য কোনো শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রয়োজন নেই।
গ্রহণযোগ্যতা বিশ্বজুড়েঃ
ইউনিভার্সিটি অব ক্যামব্রিজ সূত্রে জানা যায়, ১৪ লাখের বেশি শিক্ষার্থী ও পেশাজীবী উচ্চশিক্ষা ও চাকরির লক্ষ্যে প্রতিবছর আইইএলটিএস পরীক্ষায় অংশ নেন। ব্রিটিশ কাউন্সিল বাংলাদেশের এক্সামিনেশনস ডাইরেক্টর পিটার এশটন জানান, উচ্চশিক্ষা ছাড়াও অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, যুক্তরাজ্যসহ অনেক দেশে ইমিগ্রেশনের ক্ষেত্রে আইইএলটিএস স্কোর থাকা বাধ্যতামূলক। গ্রহণযোগ্যতার ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিকভাবে টোফেলের চেয়ে অনেক এগিয়ে আইইএলটিএস।
পরীক্ষা পরিচালনাঃ
ইউনিভার্সিটি অব ক্যামব্রিজ, ব্রিটিশ কাউন্সিল ও আইডিপি অস্ট্রেলিয়া যৌথভাবে পরিচালনা করে আইইএলটিএস পরীক্ষা। এ পরীক্ষায় নীতি নির্ধারক কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় হলেও বিশ্বব্যাপরী পরীক্ষা পরিচালনা ও শিক্ষার্থীদের কাছে তথ্য পৌছে দেওয়ার মূল ভূমিকা পালন করছে বিট্রিশ কাউন্সিল ও আইডিপি অস্ট্রেলিয়া। সারা বিশ্বে একই প্রশ্নপত্র ও অভিন্ন নিয়মে পরিচালিত হয়।কিছু ভুল ধারণাঅনেকেই মনে করেন আইইএলটিএস অনেক কঠিন একটি পরীক্ষা। আসলে এটি ভুল ধারণা। ব্রিটিশ কাউন্সিল সূত্র মতে, ইংরেজিতে মোটামুটি দক্ষ হয়েও এ পরীক্ষায় ভালো স্কোর সম্ভব। যদিও যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া কিংবা পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে যেভাবে আইইএলটিএস পরীক্ষা পরিচালিত হয় বাংলাদেশেও এর ব্যতিক্রম নয়।
পরীক্ষা পদ্ধতিঃ
দুটি মডিউলে আইইএলটিএস পরীক্ষা দেওয়া যায়। একাডেমিক এবং জেনারেল ট্রেনিং। স্নাতক, স্নাতকোত্তর অথবা পিএইচডি পর্যায়ে পড়াশোনার জন্য একাডেমিক মডিউলে পরীক্ষা দিতে হয়। কোনো কারিগরি বিষয় বা প্রশিক্ষণে অংশ নিতে হলে সাধারণত জেনারেল ট্রেনিং মডিউলে পরীক্ষা দিতে হয়। এ ছাড়া সেকেন্ডারি স্কুলে ভর্তি এবং ইমিগ্রেশনের জন্য জেনারেল ট্রেনিং মডিউলে পরীক্ষা দিতে হবে। আইইএলটিএস পরীক্ষায় বসার আগে জেনে নিন কোন মডিউলে আপনাকে পরীক্ষা দিতে হবে। দুটো পদ্ধতিতে পার্থক্য খুব সামান্য। আইইএলটিএস পরীক্ষায় দুই ধরনের মডিউলেই চারটি অংশ থাকে। Listening, Reading, Writing ও Speaking।
লিসেনিং (Listening):কথোপকথন শুনে বোঝার ক্ষমতা যাচাই করা হয় এ অংশে। চারটি বিভাগে মোট ৪০টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়। আপনাকে একটা প্যাসেজ ইংরেজিতে বাজিয়ে শোনানো হবে, আর সামনে থাকবে প্রশ্নপত্র, ঐ শোনার ভিত্তিতে আপনাকে উত্তর করতে হবে, কী বোঝানো হয়েছে ঐ অডিও টেপে। মোটামুটি ৩০ মিনিটের পরীক্ষা হয়। শেষ ১০ মিনিটে উত্তরপত্রে উত্তর লিখতে হয়। একটি বিষয় কেবল একবারই বাজিয়ে শোনানো হয়। কোনো অংশ শুনে না বুঝতে পারলে সেটা নিয়ে আর মাথা না ঘামানোই ভালো। কারণ, এতে পরবর্তী প্রশ্নগুলোর উত্তর বুঝতে না পারার ঝুঁকি থাকে। সঠিক উত্তর বেছে নেওয়া, সংক্ষিপ্ত উত্তর, বাক্য পূরণ ইত্যাদি নানা ধরনের প্রশ্ন থাকতে পারে।
রিডিং (Reading):অধিকাংশ শিক্ষার্থীদের মতে IELTS এর সবগুলো পার্টের মধ্যে এটি কঠিন মনে হয়। এখানে তিনটি বিভাগে ৪০টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়। সময় এক ঘণ্টা। Reading-এ টেস্ট করা হয় একটা প্যাসেজ পড়ে বোঝার ক্ষমতা। আপনাকে বিশাল বিশাল তিন-চারটা প্যারাগ্রাফ দেয়া হবে, তার থেকে আপনাকে অত্যন্ত সিম্পল সিম্পল উত্তর দিতে হবে। কিন্তু ঐ সিম্পল সিম্পল উত্তরগুলো আপনি সহজে পারবেন না, যদি না আপনি প্যাসেজটা ঠিকমতো বুঝতে পারেন। প্যাসেজটা আপনি ঠিকমতো বুঝতে হলে আপনাকে প্রচুর সময় ব্যয় করতে হবে, আর তাহলে বাকি প্যাসেজে সময় কমে আসবে। এভাবেই এই সহজ পরীক্ষাটা সব পরীক্ষার্থীর জন্য কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। অর্থাৎ এই পরীক্ষায় আপনি যদি কিছু কৌশল রপ্ত না করে চলে যান, তাহলে সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে পারবেন না, সে আপনি যতই কনফিডেন্ট হোন না কেন? ইংরেজি মিডিয়ামের শিক্ষার্থীরা এক্ষেত্রে ব্যতিক্রম হতে পারেন। এখানেও বাক্য পূরণ, সংক্ষিপ্ত উত্তর, সঠিক উত্তর খুঁজে বের করা ইত্যাদি প্রশ্ন থাকবে। পড়ার সময় গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলোয় দাগ দিয়ে রাখুন। উত্তর খুঁজে পেতে সুবিধা হবে।
রাইটিং (Writing):এখানে যাচাই করা হয় আপনি কতটুকু কল্পনাশক্তি খাটাতে পারেন এবং একটা বিষয়ের উপরে লিখতে পারেন। এক ঘণ্টায় দুটি প্রশ্নের উত্তর লিখতে হবে। দ্বিতীয় প্রশ্নটিতে প্রথম প্রশ্নের চেয়ে দ্বিগুণ নম্বর থাকে। এজন্য শুরুতেই দ্বিতীয় প্রশ্নটির উত্তর ভালোভাবে লিখতে পারেন। প্রথম প্রশ্নটিতে মোটামুটি ২০ মিনিট সময় দিতে পারেন। অন্তত ১৫০ শব্দের উত্তর লিখতে হবে। দ্বিতীয় প্রশ্নটির উত্তর দিতে ৪০ মিনিট নিতে পারেন। অন্তত ২৫০ শব্দ লিখতে হবে। শব্দসংখ্যা একটু বেশি হলে ক্ষতি নেই। কিন্তু কম হলে নম্বর কমে যাবে। প্রথম প্রশ্নটিতে সাধারণত কোনো চার্ট, ডায়াগ্রাম থাকে। এ থেকে নিজের কথায় বিশ্লেষণধর্মী উত্তর লিখতে হয়। দ্বিতীয় প্রশ্নটিতে সাধারণত কোনো বিষয়ের পক্ষে, বিপক্ষে মত বা যুক্তি উপস্থাপন করতে হয়।
স্পিকিং (Speaking):এখানে কোনো লেখালেখী নেই। আপনাকে নির্দিষ্ট দিনে পরীক্ষাস্থলে (সাধারণত ব্রিটিশ কাউন্সিলে) যেতে হবে। সেখানে দু-তিনজন পরীক্ষকের সামনে আপনাকে বসতে হবে। তাঁরা আপনাকে বিভিন্নভাবে ইংরেজিতে প্রশ্ন করবেন, আপনি তাঁর উত্তর দিবেন। তিনটি অংশে মোটামুটি ১১ থেকে ১৪ মিনিটের পরীক্ষা হয়। প্রথম অংশে পরীক্ষার্থীকে কিছু সাধারণ প্রশ্ন করা হয়, যেমন – পরিবার, পড়াশোনা, কাজ, বন্ধু ইত্যাদি। চার থেকে পাঁচ মিনিটের মধ্যে উত্তর দিতে হয়। দ্বিতীয় অংশে একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে এবং দুই মিনিট কথা বলতে হয়। এর আগে চিন্তা করার জন্য এক মিনিট সময় দেওয়া হয়। তৃতীয় অংশে চার থেকে পাঁচ মিনিটের জন্য পরীক্ষকের সঙ্গে কোনো নির্দিষ্ট বিষয়ে কথোপকথন চালাতে হয়।
উদাহরন: Suppose, you have visited a Pharmaceutical company. Now would you please explain what did you see there?- মার্কা একটা প্রশ্ন করতে পারে।
প্রস্তুতি#
আইইএলটিএস পরীক্ষা নিয়ে উত্কণ্ঠার কিছু নেই। নিয়মিত প্রস্তুতি নিয়ে যথেষ্ট ভালো স্কোর করা সম্ভব। শুরুতেই আপনার লক্ষ্য ঠিক করে নিন। তবে ইংরেজিতে আপনার এত দিনকার যা দক্ষতা, সে অনুযায়ীই লক্ষ্য ঠিক করবেন। রাতারাতি ভালো স্কোর করা সম্ভব নয়। আবার ইংরেজিতে আপনি যথেষ্ট দক্ষ হলেও কোনো প্রস্তুতি ছাড়া পরীক্ষা দিয়ে আশানুরূপ স্কোর করা সম্ভব নয়। রোজকার কাজের মধ্যেই অন্তত ৩০ মিনিট সময় বরাদ্দ রাখুন এ জন্য। কত দিন ধরে প্রস্তুতি নেবেন, এটা আপনার দক্ষতার ওপর নির্ভর করে। অন্তত তিন মাস সময় হাতে রাখা ভালো। প্রশ্নপত্র সমাধান করাটা প্রস্তুতির জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। ঘড়ি ধরে প্রশ্নপত্র সমাধান করুন। সম্ভব হলে পরীক্ষার পরিবেশে একসঙ্গে সব অংশের পরীক্ষা দিন।
কেমব্রিজ থেকে প্রকাশিত আইইএলটিএস পরীক্ষার প্রশ্নপত্র নীলক্ষেতে কিনতে পাওয়া যায়। এগুলো সমাধান করুন। বাজারে অসংখ্য বই পাবেন। তবে সবই নির্ভরযোগ্য এ কথা বলা যায় না। এ পরীক্ষার জন্য কোচিং করবেন কি না এটা সম্পূর্ণ আপনার সিদ্ধান্ত। তবে যা-ই করুন বাড়িতে নিজে পড়াশোনা করতে হবে। আইইএলটিএস নিবন্ধনের সময় প্রস্তুতির জন্য দুটি ছোট বই দেওয়া হয়। এগুলো ভালোমতো পড়ুন ও সমাধান করুন। ব্যাকরণের অনেক খুঁটিনাটি জানতে পারবেন। আবার এমন অনেক বিষয়, যা স্কুল-কলেজে পড়েছেন কিন্তু এখন মনে নেই, তা ঝালিয়ে নিতে পারবেন। এ পরীক্ষা নিয়ে অনেকের কাছ থেকে অনেক রকম কথা শুনতে পাবেন। এতে দ্বিধা বা উত্কণ্ঠায় ভুগবেন না। আইইএলটিএস সম্পর্কে যেকোনো তথ্য পেতে সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য মাধ্যম হলো ব্রিটিশ কাউন্সিল এবং আইডিপি, বাংলাদেশ। ব্রিটিশ কাউন্সিলের লাইব্রেরিতে প্রস্তুতির জন্য প্রচুর ভালো বই পাবেন। তবে এগুলো ব্যবহারের জন্য লাইব্রেরির সদস্য হতে হবে। নীলক্ষেত থেকে যেনতেন বই কিনে অর্থ ও সময় নষ্ট না করাই ভালো। কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়, আইডিপি অস্ট্রেলিয়া এবং ব্রিটিশ কাউন্সিলের সরাসরি তত্ত্বাবধানেই আইইএলটিএস হয়। তাদের কাছ থেকেই যখন সরাসরি তথ্য পাচ্ছেন, তখন অন্য কোথাও যাওয়াটা মোটেও বুদ্ধিমানের কাজ নয়।
বই পরিচিতিঃ
Listening: লিসেনিং-এর জন্য Cambridge-এর সিরিজ আছে। খুব ভালো। তবে প্রথম দুটো (মানে 1 এবং 2 খুব সাধারণ মানের)। ভালো কিছু শেখা যাবে 3, 4, 5, 6 7, 8. 9 -এই বইগুলো থেকে। এই বইগুলো CD-সহ কিনতে হবে। অথবা কারো থেকে পেনড্রাইভে সফ্‌ট কপিও সংগ্রহ করে নিতে পারেন।
Reading: অধিকাংশ শিক্ষার্থীদের মতে রিডিং-এর জন্য Saifur’s-এর বইটা সহজ এবং বোধগম্য।
S@ifurs Reading, S@ifurs writing task 2 ( 01613432167) details
Speaking: স্পীকিং-এর জন্য Khan’s Cue-Card 1 এবং 2 বেশ কার্যকরী।
স্কোরএক থেকে নয়-এর স্কেলে আইইএলটিএসের স্কোর দেওয়া হয়। চারটি অংশে আলাদাভাবে ব্যান্ড স্কোর দেওয়া হয়। এগুলোর গড় করে সম্পূর্ণ একটি স্কোরও দেওয়া হয়। এ পরীক্ষায় কৃতকার্য বা অকৃতকার্য হওয়ার কোনো বিষয় নেই। আপনার প্রয়োজনীয় স্কোর করতে পারলেই পরীক্ষা দেওয়ার উদ্দেশ্য সফল হবে। ভালো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে চাইলে সাধারণত সাড়ে ছয় থেকে সাড়ে সাত পেতে হয়। কোনো কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে ব্যান্ড স্কোরও আলাদাভাবে ভালো করতে হয়। সম্পূর্ণ স্কোর যত ভালোই হোক না কেন, একটি বিভাগে স্কোর কমে গেলে ভর্তির সুযোগ না-ও পেতে পারেন। পরীক্ষা দেওয়ার আগেই জেনে নিন ন্যূনতম কত স্কোর প্রয়োজন। আইইএলটিএস স্কোরের মেয়াদ থাকবে দুই (২) বছর।
আইইএলটিএস স্কোর স্কেলঃ
আইইএলটিএস স্কোরসমূহের শুরু ১ থেকে ৯ পর্যন্ত। স্কোরগুলোর স্বীকৃতিস্বরুপ হচ্ছে -
ব্যান্ড ৯ দক্ষ ব্যবহারকারীব্যান্ড ৮ খুব ভালো ব্যবহারকারীব্যান্ড ৭ ভালো ব্যবহারকারীব্যান্ড ৬ পর্যাপ্ত ব্যবহারকারীব্যান্ড ৫ পরিমিত ব্যবহারকারীব্যান্ড ৪ সীমিত ব্যবহারকারীব্যান্ড ৩ অতিরিক্তমাত্রায় সীমিত ব্যবহারকারীব্যান্ড ২ ব্যবহারকারী নয়ব্যান্ড ১ যারা অপ্রাসঙ্গিক উত্তর দিয়েছে বা যারা communicate ব্যর্থ হয়েছেব্যান্ড ০ পরীক্ষায় অংশগ্রহন করেনি / উত্তর দেয়নি
প্রস্তুতি ও পরীক্ষা সংক্রান্ত আরও কিছু তথ্যঃ
শুরুতেই একটি মডেল টেস্ট দিন এতে নিজের দক্ষতা সম্পর্কে ধারণা পাবেন।কত নম্বর পেলে স্কোর কেমন হবে, এটা নিশ্চিত করে বলা যায় না। ব্রিটিশ কাউন্সিল থেকে এ ব্যাপারে খোঁজ নিতে পারেন।ভুল বানানের জন্য নম্বর কমে যায় তাই বানানে সতর্ক হোন।যে কয় শব্দে উত্তর দিতে বলা হয়, সে কয় শব্দই লিখতে হবে। দুটি শব্দের মধ্যে উত্তর লিখতে বললে আপনি এক বা দুই শব্দ ব্যবহার করতে পারেন। কিন্তু দুইয়ের বেশি শব্দ হলে নম্বর পাবেন না।ভুল উত্তরের জন্য কোনো নম্বর কাটা যায় না। কাজেই সব প্রশ্নের উত্তর দিতে চেষ্টা করুন।স্পিকিংয়ে (speaking) ভালো করতে হলে বন্ধুবান্ধব, পরিচিতদের সঙ্গে ইংরেজিতে কথা বলার অভ্যাস করুন। অনেকে খুব ভালো ইংরেজি জানেন। কিন্তু বলতে অসুবিধা বোধ করেন। এ পরীক্ষার জন্যই নিয়মিত প্রস্তুতি নেওয়া সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।প্রশ্নপত্র সমাধান করে আপনি নিজেই অনেকখানি মূল্যায়ন করতে পারবেন। তবে আরও নির্ভরযোগ্যতার জন্য মক টেস্ট (Mock Test) দিতে পারেন। ব্রিটিশ কাউন্সিল, উইংসসহ (Wings) বিভিন্ন কোচিং সেন্টার যেমন সাইফুরস, মেন্টরস, গেটওয়েতে নির্দিষ্ট ফির বিনিময়ে মকটেস্ট দেওয়া যায়।পরীক্ষা পদ্ধতি সম্পর্কে খুব ভালোভাবে জেনে নিন।
রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়াঃ
পরীক্ষার আগে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে ব্রিটিশ কাউন্সিলের ঢাকা, চট্টগ্রাম অথবা সিলেট শাখায়। তাদের অনুমোদিত ‘রেজিস্ট্রেশন পয়েন্ট’ সাইফুর’স, গেটওয়ে ও মেনটরস থেকেও রেজিস্ট্রেশন করা যাবে। পরীক্ষার তিন থেকে চার সপ্তাহ আগেই রেজিস্ট্রেশন করা ভালো।পরীক্ষার্থীরা অনলাইনেও রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন। ফি পরিশোধ-সংক্রান্ত দিকনির্দেশনা অনলাইনেই পাওয়া যাবে।ব্রিটিশ কাউন্সিলের অফিশিয়াল সাইটের ‘রেজিস্ট্রার ফর আইইএলটিএস’ থেকে ‘রেজিস্ট্রার অনলাইন’ ক্লিক করে প্রয়োজনীয় তথ্য এন্ট্রির মাধ্যমে পরীক্ষার্থীরা সহজেই রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন। রেজিস্ট্রেশন করতে খরচ পড়বে ১২৮০০ টাকা।বি.দ্র: রেজিস্ট্রেশনের ক্ষেত্রে পরীক্ষার্থীর পাসপোর্ট থাকা আবশ্যক। রেজিস্ট্রেশনের সময় পাসপোর্টের ১ম ৪ পৃষ্ঠার ফটোকপি জমা দিতে হবে।৩ কপি সম্প্রতি তোলা পাসপোর্ট আকারের ছবি ( ছয় মাসের অধিক পুরানো নয় এমন ছবি) এবং রেজিস্ট্রেশন ফরমে চশমা পরিচিত ছবি গ্রহণযোগ্য নয়।আপনার নিবন্ধন ফর্ম কাছের কোন ব্রিটিশ কাউন্সিল অফিস অথবা স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক ব্রাঞ্চের বুথে অথবা রেজিস্ট্রেশন পয়েন্টে জমা দিন।আপনি আপনার পরীক্ষা খরচ ব্যাংক ড্রাফট অথবা নগদ অর্থের মাধ্যমে ব্রিটিশ কাউন্সিলে অথবা রেজিস্ট্রেশন পয়েন্ট অথবা ব্রিটিশ কাউন্সিলের ডিপোজিট স্লিপ পূরন করে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের শাখাগুলোতে জমা দিতে পারেন।বিস্তারিত তথ্য জানতে ব্রিটিশ কাউন্সিল এ যোগাযোগ করুন।

Wednesday, 25 January 2017

ইংরেজী শেখার সহজ উপায়/ নতুন সব কৌশল


Add caption
অনেকের এমন অবস্থা পারমানবিক বোমা ফাটবে কিন্তু মুখ দিয়ে ইংরেজী বের হবে না  , জড়তা, ভয়, এই ব্যাপারগুলো কাজ করে অনেকের মাঝে, ইংরেজী নিয়ে ভয়? আর নয়, আর নয়, নিজেকে শক্ত করে আবার চেষ্টা চালিয়ে যান  আপনার পাশে আছে #ATM's
বিশ্বায়নের এই যুগে শুধু মাতৃভাষায় পারদর্শী হওয়াটাই যথেষ্ট নয়। সমান পারদর্শিতা থাকতে হবে আন্তর্জাতিক ভাষা ইংরেজীর উপরও। আজকাল কোথায় লাগে না ইংরেজী! ভালো চাকুরি পেতে, ভালো প্রেজেন্টেশন দিতে এমনকি ক্রমশ পরিবর্তনশীল সমাজের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে গেলেও ইংরেজীতে দক্ষতা থাকতে হবে। আর এই দক্ষতার একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিমাপক হলো ইংরেজীতে স্বচ্ছন্দে কথা বলা।
অনেকেই আছেন, খুব ভালো ইংরেজীতে লিখতে পারেন। ভালো বোঝেনও। কিন্তু কথা বলতে গেলেই সবকিছু গুলিয়ে ফেলেন। চোখ-মুখ শুকিয়ে যায়। নিঃশাস দ্রুত হয়ে যায়। নার্ভাসনেস ভর করে। এই ভীতি, এই নার্ভাসনেস একেবারে সমূলে দূর করা খুব কঠিন কিছু নয়। শুধু কিছু নিয়ম অনুসরণ করতে হবে। আর লাগবে আত্মবিশ্বাস।
ইংরেজীতে কথা বলার দক্ষতা বাড়াবেন যেভাবে
১) প্রশ্ন করুন। ইংরেজীতে কথা শুরু করার আগে নিজেকে নিজেই প্রশ্ন করতে হবে যে আপনি আসলে কি বলতে চান।
• “What did you do next?”
• “Why do you say that?”
• “How did that happen?”
• “When did that happen?”
• “What did you say?”
• Where did that happen?”
• “How did you react?”
• “Did you like it?”
• “Do you recommend it?”
২) এক কথার কিছু উত্তর অথবা Exclamation ব্যবহার করুন।
• “Really?”
• “Wow, I can’t believe that.”
• “No way!”
• “Tell me more.”
• “Uh huh”
• “Oh No!”
• “That must have been fun.”
• “Right”
• “True”
• “Incredible”
• “Unbelievable”
• “Cool!”
• “That’s so funny.”
• “That’s great.”
• “Sounds interesting”
৩) শুধু কথা নয়, নিজের Body Language ব্যবহার করে Conversation এ নিজের আগ্রহ প্রকাশ করুন।
• Look at the person
• Smile
• Maintain eye-contact
• Nod your head
• Don’t cross your arms
• Don’t be distracted by your cell phone or other electronic devices
৪) শুধু “Yes” অথবা “No” বলে বক্তব্য শেষ করে দিবেন না। তাহলে Conversation খুব তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে যাবে। আপনার নিজেকে Improve করার কোন সুযোগ থাকবে না। সবসময় এইসব প্রশ্নের মাধ্যমে Conversation শুরু করুন যাতে তা Elaborate হয়।
• “What…?”
• Who…?”
• “When…?”
• “How…?”
• “Why…?”
• “Where…?”
এই রকম উদাহরন পাওয়া যাবে ATM's এর বইগুলোতে
৫) Conversation এর সময় অন্য বক্তার কথার কিছু অংশ Repeat করে নিজের Conversation এ ব্যবহার করুন। তাহলে আপনার জন্য Conversation অনেকটাই সহজ মনে হবে।
যেমনঃ যদি অন্য বক্তা বলেন, “My trip to Mexico was great.” তখন আপনি বলবেন, “I’m glad your trip to Mexico was great.” আবার যদি বক্তা বলেন, “Our team won five games.” তখন আপনি বলবেন, “Five games!” এভাবে এগোতে হবে।
নিচে কিছু সম্ভাব্য প্রশ্ন এবং তাদের উত্তর দেওয়া হলোঃ
Example 1:
You asked: What are you going to do this weekend?
Person Answered: I am going to my Grandma’s house.
Possible Follow-Up Questions:
Does your grandma live close by?
Where does your grandma live?
What are you going to do at your grandma’s house?
How long will you visit you grandma for?
Example 2:
You asked: What did you do over the summer?
Person Answered: I went on vacation
Possible Follow-Up Questions:
Who did you go on vacation with? Did you go with your family?
Did you visit anyone?
Where did you go?
Was that the first time you went there?
How did you get there? Did you take a plane? Was it a long flight?
I’ve never been there before. Is it far away?
What did you do there?
Was there good weather?
Example 3:
You asked: Do you like soccer?
Person Answered: Yes, I love soccer.
Possible Follow-Up Questions:
What is your favorite team?
When did you start getting so into soccer?
Have you ever been to any great soccer games? Where? Who won? Was it a close game?
Do you have a favorite player? Why?
Did you play soccer when you were a kid? How long? Were you good?
Do you know where I could see a game around here?
Could you recommend any websites, podcasts, blogs, etc. about soccer?
এছাড়াও  ATM's এর বইগুলো অনুসরন করতে পারেন, আপনার ইংরেজী শিক্ষায় সহায়তা করবে ইনশাল্লাহ
আশা করছি, এই পদ্ধতিগুলো অনুসরণের মাধ্যমে আপনাদের ইংরেজীতে কথা বলার দক্ষতা অনেক বেশি উন্নত হবে। সবার জন্য শুভকামনা।

Tuesday, 24 January 2017

All Bangla Blog (বাংলা ব্লগসমুহ)

                       Bangladeshi All Blog