Pages

Showing posts with label Health Care. Show all posts
Showing posts with label Health Care. Show all posts

Thursday 23 March 2017

এই সকল ভুয়া বিজ্ঞাপন দিয়ে হর হামেশাই প্রতারিত করা হচ্ছে তরুণ যুবকদের


Image result for kolikata Herbal bangladesh

সবার পড়া উচিত লোভে পড়ে যৌন উত্তেজক ঔষধ খাবেন না , যৌন ক্ষমতায় অক্ষম হয়ে যেতে পারেন । আপনি কি দাম্পত্য জীবনে অসুখী ? লিঙ্গ ছোট, নিস্তেজ, দূর্বল, স্ট্রং হয় না, ১-২ মিনিটে বীর্যপাত হয়ে যায়? যে সমস্ত ভাইরা দীর্ঘ দিন বিদেশ থাকার সময়ে বিভিন্ন খারাপ অভ্যাস এর কারনে যৌন শক্তি নষ্ট করে ফেলেছেন, স্ত্রীর নিকট লজ্জা পাচ্ছেন বা বিয়ে করতে ভয় পাচ্ছেন ? যৌন রোগ, লিঙ্গ সমস্যা, শুক্রমেহ, স্বপ্নদোষ ও দ্রুত বীর্যপাত এর চিকিৎসা, পুরষ লিঙ্গ লম্বা/মোটা , স্ট্রং করতে চান ? যৌন শক্তি বৃদ্ধি করে এক রাতে ২/৩ বার মিলন করতে চান ? বীর্য গাড় করে প্রসাবে ধাতু ক্ষয় দূর করতে চান ? হারানো যৌবন পুনুরুদ্ধার করে নারী কে সন্তুষ্ট করতে চান ? অল্প উত্তেজনায় যাদের লিঙ্গের মাথায় লালা চলে আসে এবং আপনারা যারা পুরুষত্ব হিনতা, জন্ডিস, অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ, অসময়ে
বীর্য পাত, মেয়েদের সাদা স্রাব, লিঙ্গের
আগা মোটা গোরা চিকন ও অন্যান্য
যৌন রোগের সঠিক সমাধান পেতে চান
তারা আজই যোগাযোগ
করুন.........................
এই সকল ভুয়া বিজ্ঞাপন দিয়ে হর হামেশাই
প্রতারিত করা হচ্ছে তরুণ যুবকদের।

ডাক্তার নামধারী এক শ্রেনীর অসাধু
লোক হারবাল ইউনানী চিকিৎসার নাম
করে যৌন রোগের ভয়

দেখিয়ে কোমলমুতি যুবকদের কাছ থেকে
হাতিয়ে নিচ্ছে হাজার হাজার টাকা। অথচ
দেখা যায় অনেকের কোনো প্রকার
সমস্যা পর্যন্ত থাকে না। আবার কারো
কারো সমস্যা থাকলেও এটা খুব সামান্য যা প্রপার হোমিও ট্রিটমেন্ট নিলে অল্প দিনের মধ্যে চিরতরে দূর হয়ে যায়। কিন্তু এক শ্রেনীর হারবাল ইউনানী নামধারী ভূয়া চিকিৎসক তরুনদেরকে যৌন রোগের ভয় দেখিয়ে বছরের পর বছর ধরে উত্তেজক ঔষধ খাওয়াতে থাকে। যা এক সময় ভয়ঙ্কর ক্ষতি ডেকে আনে। অনেকে যৌন ক্ষমতায় অক্ষম 
পর্যন্ত হয়ে পড়েন, কেউ কেউ আবার লিভার এবং কিডনি রোগে আক্রান্ত হয়। তাই রাস্তা-ঘাট এবং ফুটপাত থেকে লোভে পড়ে এবং কানভাসারদের কথায় মুগ্ধ হয়ে যৌন উত্তেজক ঔষধ খাওয়া থেকে বিরত থাকুন । যদি আপনি প্রকৃতই
কোনো সমস্যা অনুভব করে থাকেন তাহলে রেজিস্টার্ড এবং অভিজ্ঞ কোনো হোমিওপ্যাথি ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করে যথাযথ ট্রিটমেন্ট নিন। রাস্তাঘাটে চলতে গেলে সব সময়ই এগুলো চোখেপড়ে। এক শ্রেনীর কিছু অসাধু লোক ডাক্তার সেজে
শুধু মাত্র যৌন রোগেরই চিকিৎসা দিয়ে
বেড়ায়। অথচ বাংলাদেশের আইনে
কেনভাস করে চিকিৎসা দেয়া দন্ডনীয়
অপরাধ। কিন্তু দেখা যায় অনেক যুবকরা
লোভে পড়ে অথবা তাদের কথামালায়
মুগ্ধ হয়ে এই সব মাদক শ্রেনীর যৌন
উত্তেজক ঔষধ খেয়ে খেয়ে অকালেই
তাদের যৌন ক্ষমতায় হারাচ্ছে। কেউ
কেউ আবার বিরূপ
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার শিকার হচ্ছেন। তাই
হারবাল-ইউনানী নামধারী রাস্তা ঘাটের
যৌন উত্তেজক ঔষধ ক্রয় করা থেকে
বিরত থাকুন। সুখী ও আনন্দময় যৌন
জীবন লাভ করুন।

সব পুরুষের লিংগই স্বাভাবিক একটু বেকা থাকে,
এজন্য কখনো ওষুধ খাবেননা।
কখনো হস্তমৈথুন করবেননা, এতে শরীরের অনেক ক্ষতি
হয়। মুসলমানরা এটার ধারে কাছেও যাবেননা, কারণ এটা
ইসলামে নিষিদ্ধ।

Tuesday 14 February 2017

সন্তান ধারণে অক্ষমতার কিছু কারণ

প্রথমে প্রেম, তারপর বিয়ে। এরপর এক এক করে কেটে গেলে আট বছর। এখন পর্যন্ত সন্তানের মুখ দেখেননি রুমা এবং রাসেল দম্পতি। সন্তান লাভের আশায় এ পর্যন্ত তারা অনেক ডাক্তার দেখিয়েছেন, অনেক টাকা-পয়সা খরচ করেছেন। কিন্তু কোন লাভ হয়নি। আজকাল রুমা এবং রাসেলের মতো অনেক দম্পতি আছেন যারা সন্তান জন্মদানে অক্ষম হয়ে পড়ছেন। পুরুষ ও নারী উভয়ের ক্ষেত্রেই এখন এ সমস্যা দেখা দেয়। সাধারণত কিছু কারণের জন্য দিন দিন সন্তান ধারণে অক্ষমতার হার বেড়ে চলছে।
‌‘ফক্স নিউজ’ অবলম্বণে এবার জেনে নিন সন্তান ধারণে অক্ষমতার কিছু কারণ-
ওজন বেশি বা কম
দেহের ওজন অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পাওয়া কিংবা কম ওজন হওয়াও সন্তান ধারণে অক্ষমতা কারণ হতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের সেন্টারস ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশনের (সিডিসি) মতে, দেহে অতিরিক্ত ওজন থাকা মানে আপনার সন্তান গ্রহণে কঠিন হয়ে যাওয়া। তবে আপনার ওজন যদি স্বাভাবিকের তুলনায় কম থাকে তাহলেও তা উর্বরতায় সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।
দৃষ্টিবিভ্রম ও ঝাপসা দেখা
দৃষ্টিবিভ্রম ও ঝাপসা দেখা পিটুইটারি গ্রন্থির একটি বড় সমস্যা নির্দেশ করে। এ সমস্যায় হরমোন নির্গমনে সমস্যা হয়, যা সন্তান উৎপাদন ক্ষমতা নষ্ট করে দেয়।
অতিরিক্ত চুল
আপনার মুখমণ্ডলে কিংবা দেহে যদি অতিরিক্ত চুল থাকে তাহলে তা পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোমের (পিসিওএস) লক্ষণ হতে পারে। এ সমস্যার কারণে হরমোনের ভারসাম্যহীনতা দেখা দেয়। এ কারণেও সন্তান ধারণের সমস্যা তৈরি গতে পারে।
অনিয়মিত ঋতুস্রাব
স্বাভাবিক মাতৃত্বের সক্ষমতার লক্ষণ নিয়মিত ঋতুস্রাব। কারো যদি নিয়মিত এ বিষয়টি না হয় তাহলে হরমোনজনিত ভারসাম্যহীনতাকে ইঙ্গিত করে। এছাড়া অনেক নারীর মারাত্মক যন্ত্রণাপূর্ণ ঋতুস্রাব হয়, যা অনুর্বরতার লক্ষণ হতে পারে বলে মনে করছেন চিকিৎসকরা।
চুল কমে যাওয়া
আপনার চুল যদি কমে যায় কিংবা ক্রমাগত পড়তে থাকে তাহলে তা থাইরয়েড গ্রন্থির মারাত্মক সমস্যা নির্দেশ করে। এটিও সন্তান ধারণে অক্ষমতা তৈরি করতে পারে।
ভিটামিন ‘ডি’-এর অভাব
ভিটামিন ‘ডি’-এর অভাবে উর্বরতার সমস্যা হতে পারে। এক জরিপে দেখা গেছে, ৪১.৬ শতাংশ মানুষের ভিটামিন ‘ডি’-এর সমস্যা রয়েছে। আর এ কারণে বহু মানুষেরই সন্তান ধারণে সমস্যা হতে পারে।

৭ দিনেই ওজন কমবে!

সবসময় ক্লান্তি লাগে। কাজ করতে একটুও ইচ্ছা করে না। এসব সমস্যা তখনই হয় যখন আপনার শরীরের ইমিউনের মাত্রা নিচে নেমে যায়। এ সময় আপনি নানা রোগেও আক্রান্ত হতে পারেন। এক্ষেত্রে সমস্যা সমাধানের একমাত্র দাওয়াই হতে পারে রসুন এবং মধু। রসুনে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টিফ্লামেটরি বৈশিষ্ট্য থাকায় তা আমাদের শরীরের থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করে দিতে ভূমিকা রাখে। একইসঙ্গে ব্যথা কমাতেও জুরি মেলা ভার এই রসুনের। অন্যদিকে মধু অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টিফাংগাল এবং অ্যান্টিমাইক্রোবিলায়াল বৈশিষ্ট্য থাকায় তা বিভিন্ন সংক্রমণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে এবং আমাদের ইমিউনিটি বাড়াতে সাহায্য করে। কাজেই স্বাস্থ্য সুরক্ষায় রসুন এবং মধু একসঙ্গে খাওয়া ভালো।
বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, রসুনের কয়েক কোয়া নিয়ে কুচি কুচি করে কাটুন। পরে এর সঙ্গে মধু ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে এই মধু মিশ্রিত রসুন খান। এভাবে সপ্তাহে ৭দিন খেলে পরিবর্তনটা নিজেই টের পাবেন।
কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে
রসুন-মধু মিশ্রণটিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এবং মিনারেল রয়েছে, যা শরীরের কোলেস্টেরলের মাত্রাকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
ওজন কমায়
ওজন কমাতে সবচেয়ে কার্যকারী হলো মধু। বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি উপাদানে ভরপুর থাকায় রসুন-মধু শরীরের মেদ জমতে দেয় না। এর ফলে সহজেই ওজন কমে আসে।
উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে
রসুনে শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকায় তা রক্তনালীকে শিথিল রাখে। এতে রক্তচাপও নিয়ন্ত্রণে থাকে।
গলা ব্যথা সারায়
রসুন-মধুতে অ্যান্টিফ্লামেটরি বৈশিষ্ট্য থাকায় তা গলা ব্যথা সারানোর ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
হজমের সমস্যা দূর করে
গ্লাইসেমিক সূচক (এটি হলো খাবারের মূল্যায়ন সূচক; যেটি কোন খাবার কত দ্রুত কিংবা কত ধীরে রক্তে শর্করার মাত্রা বৃদ্ধির কারণ তার উপর ভিত্তি করে তৈরি হয়) সমৃদ্ধ হওয়ায় রসুন-মধু হজম সমস্যার সমাধান করে। পাশাপাশি ডায়রিয়া হলে তা থেকে আরোগ্য লাভ করতেও ভূমিকা রাখে এটি।
ঠাণ্ডা সমস্যার সমাধান
রসুন-মধুতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্য থাকায় তা বিভিন্ন সংক্রমণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে। ফলে সহজেই ঠাণ্ডা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
ছত্রাকজনিত রোগ থেকে বাঁচায়
রসুন-মধু ছত্রাক এবং ব্যাকটেরিয়া বিরোধী বৈশিষ্ট্য থাকায় তা এ সংক্রান্ত নানা রোগের হাত থেকে আমাদের বাঁচায়।
শরীরের বিষাক্ত পদার্থ দূর করে
শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থগুলো বের করে দিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে রসুন-মধু। কাজেই সুস্থ থাকতে নিয়মিত এই খাবারটি খাওয়া ভালো।
তথ্যসূত্র: বোল্ডস্কাই ডট কম।

অতিরিক্ত লবণ খাওয়ার অপকারিতা

আপনি কি বেশি লবণ খাচ্ছেন। আর শরীরে কি লবণ বা সোডিয়াম ক্লোরাইডের মাত্রা অনেক বেশি হয়ে যাচ্ছে, আপনি তা বুঝেই উঠতে পারছেন না। বিশেষ মাথাও ঘামান না তা নিয়ে। শরীরে সোডিয়ামের মাত্রা বেড়ে যাওয়ার ফলে কিডনির ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সম্ভাবনা কয়েকগুণ বেড়ে যায়। কিন্তু বুঝবেন কী ভাবে যে আপনার শরীরে সোডিয়ামের মাত্রা বেড়ে গিয়েছে?
কয়েকটি লক্ষণ দেখেই বুঝতে পারেন এটি। আসুন জেনেনি লক্ষণগুলো কি কি
# হঠাৎ করে আপনার হাতের আঙুলগুলো একটু ফোলা অনুভব হচ্ছে। যদি দেখেন হাতের আংটিটি খুব টাইট লাগছে, তবে বুঝতে হবে আপনার আঙুলে পানি জমছে। অনেক বেশি লবন খাওয়ার ফলে এমনটা হতে পারে।
#মাথা ভার ভার লাগতে পারে। অতিরিক্ত লবণ খাওয়ার ফলে শরীরে সোডিয়ামের মাত্রা বেড়ে গিয়ে উচ্চ রক্তচাপ দেখা দিতে পারে। এর ফলে মাথা ব্যথা করতে পারে।
# অতিরিক্তি লবণ খেলে ত্বক শুষ্ক হয়ে যেতে পারে। তাই লবণ খাওয়া কমিয়ে দিন।
# বার বার প্রস্রাব পেতে পারে অতিরিক্তি লবণ খাওয়ার জন্য।
# অনেক সময় মস্তিষ্ক কাজ করা বন্ধ করে দিতে পারে। অর্থাৎ, কী করবেন, কী না করবেন তা ভুলে যেতে পারেন।
# খাবারের কোনও স্বাদ না পাওয়াও শরীরে লবণের মাত্রা বেড়ে যাওয়ার লক্ষণ হতে পারে।
# অতিরিক্ত লবণযুক্ত খাবার খেলে বারবার তেষ্টা পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এ ক্ষেত্রে  অতিরিক্ত লবণ শরীরের ফ্লুইডের সঙ্গে মিশে যায় এবং শরীরকে বারবার জলের চাহিদার কথা জানান দেয়। এই অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে চাইলে আজই লবণ খাওয়া কমান।
# সবাই মনে করেন শুধু গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে আলসার হয়ে থাকে। কিন্তু না, অতিরিক্ত পরিমাণ সোডিয়াম বা লবণ খেলে পাকস্থলীতে আলসার হতে পারে। কারণ লবণ খাবার হজমে বাধার সৃষ্টি করে। ফলে খাবার পাকস্থলীতে জমা হয় এবং ঠিকভাবে হজম না হতে পারার কারণে গ্যাস্ট্রিক হয়।

ছেলে হবে না মেয়ে, জানা যাবে ঘরে বসেই


প্রায়ই সব গর্ভবতী মহিলাদের তার বন্ধুরা বা আত্মীয়রা জিজ্ঞেস করেন, শিশুটি ছেলে না কি মেয়ে হবে? এটি প্রায় সকলের জন্য একটি মজাদার বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। মা-বাবারও জানার আগ্রহের কমতি থাকে না। এ নিয়ে কৌতূহলী হয়ে পড়েন তারা। এ জন্য চিকিৎসকদের কাছে গিয়ে আলট্রাসনগ্রামের মাধ্যমে তারা জেনে নেন তাদের অনাগত সন্তান ছেলে নাকি মেয়ে।
তবে কানাডার এক বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা ‌দাবি করেছেন বাড়ি বসেই জানা ‌যাবে গর্ভস্থ শিশুর লিঙ্গ।
কানাডার মাউন্ট সাইনাই হাসপাতালের চিকিৎসকরা বলছেন রক্তচাপ পরীক্ষা করেই বলে দেওয়া ‌যায় গর্ভস্থ সন্তান পুত্র না কন্যা। গবেষকদলের প্রধান চিকিৎসক রবি রত্নাকরণ তার প্রকাশিত গবেষণাপত্রে দাবি করেছেন, প্রসবের আগে ‌যদি মায়ের রক্তচাপ ক্রমশ কমতে থাকে তাহলে কন্যা সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। আর ‌যদি রক্তচাপ বেড়ে ‌যায় তাহলে হতে পারে ছেলে।
গবেষকদলের দাবি, গত ৬ বছর ধরে প্রায় ৪,০০০ গর্ভবতীর ওপর গবেষণা চালিয়ে এব্যাপারে নিশ্চিত হয়েছেন তারা। তাদের দাবি, সাধারণত পুত্র সন্তানের জন্ম দেওয়ার আগে গর্ভবতী মহিলার রক্তচাপ থাকে ১০৬ mmHg. সেখানে কন্যাসন্তান হলে রক্তচাপ থাকে ১০৩ mmHg.
গবেষণায় চাঞ্চল্যকর দাবি, ‌যুদ্ধ, প্রাকৃতিক বিপ‌র্যয়, আর্থিক মন্দার সময় জন্মহারে তারতম্য ঘটে।
Source :Amader Somoy

Friday 27 January 2017

লম্বা হওয়ার উপায় কী?


৮ টি সহজ ও স্বাভাবিক উপায়ে উচ্চতা বৃদ্ধি


১. এই বৃদ্ধি পদ্ধতিটি সবচেয়ে কার্যকর উপায়। এই পদ্ধতিতে ইঞ্জেকশন দ্বারা মানবদেহে হরমোন বৃদ্ধি করা হয়, কিন্তু এটি সম্পূর্ণ বেআইনি যার কারণে একজন ডাক্তার কখনই আপনাকে এরকম কিছু প্রেস্ক্রাইব করবে না, এবং এটি খুবই ব্যয়বহুল যার কারণে এটি সাজেশন করা উচিত হবে না।

২. দুধ পান আপনাকে লম্বা হওয়ায় অনেক সাহায্য করবে কারণ ক্যালসিয়াম আপনার শরীররের হাড়ের বৃদ্ধি ঘটায়। আরেকটা ব্যাপার যা আমাদের দেশে নেই সেটা হল আমেরিকায় তাদের গরুর মধ্যে বিভিন্ন হরমোন ইনজেকশন দেওয়া হয় যার মাধ্যমে - হরমোনের মাত্রা বৃদ্ধি হয় এবং সেই প্রকিয়াজাতকরণ দুধ হয় সাধারণ দুধ এর বিকল্প।

৩. নিয়মিত কিছু নির্দিষ্ট ব্যায়াম (ওজন উদ্ধরণ) হরমোন (HGH) বৃদ্ধি করে। এটি বৃদ্ধি সংক্রান্ত হরমোনের মাত্রা আরও উন্নত করার জন্য বহুল পরিচিত এবং পদ্ধতি খুবই কার্যকর। আর অতিরিক্ত পেশী আপনাকে আরো সাহয্য করবে আকর্ষণীয় চেহারার অধিকারী হতে।

৪. তীব্র sprinting ব্যায়াম মানব বৃদ্ধির হরমোনে একটি বিস্ফোরণ ঘটায় এছাড়াও আপনার হরমোনকে আরও উন্নত করে। আসলে যে কোনো কঠিন শারীরিক ব্যায়াম আপনাকে লম্বা হতে সাহায্য করবে। তবে অবশ্যই সেটা ২১ বছর বয়স হওয়ার পর।

৫. Niacin supplementation : Niacin একটি প্রাকৃতিক ভিটামিন নামক ভিটামিন B3। একটি গবেষণা থেকে জানা যায়, ৫০০গ্রাম নিয়াসিন নেওয়া মানুষের থেকে সাধারণ মানুষের বৃদ্ধি কম ঘটে।

৬.মানসিক চাপ কমান : স্ট্রেস বা মানসিক চাপ যা হচ্ছে আপনার লম্বা বৃদ্ধি হওয়ার ক্ষেত্রে একটি বাঁধা। যাতে আপনার হরমোনের মাত্রা কমে যায় এবং করটিসল উত্পাদিত হয়। ভিটামিন C সম্পূরকসমূহ যা করটিসল কমাতে জোর সহায়তা করে।

৮. ঘুম : কমপক্ষে ৮ ঘন্টা ঘমানো । এটি সবচেয়ে সহজ এবং অনেক কার্যকরী উপায়। সঠিক এবং সুন্দর ভাবে ঘোমানো আপনার দেহের স্বাভাবিক বৃদ্ধি মাত্রা আরো বাড়িয়ে তোলে।
তবে আপনাকে বৃদ্ধির ক্ষেত্রে কিছু জিনিস এড়িয়ে চলতে হবে।

ড্রাগ এবং অ্যালকোহল এই ২টিই আপনার বৃদ্ধির ক্ষেত্রে অনেক বড় বাঁধা। ধূমপান যেমন স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর তেমনি দেহের হরমোন গঠনও কমিয়ে ফেলে।
<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">


</div>

Tuesday 24 January 2017

All Bangla Blog (বাংলা ব্লগসমুহ)

                       Bangladeshi All Blog

Tuesday 27 December 2016

ছেলেরা ঘুমানোর আগে যেভাবে Skin এর যত্ন নেবেন-Man beauty



Male Skin Tips – ছেলেরা ঘুমানোর আগে যেভাবে Skin এর যত্ন নেবেন

Male Skin Tips – ছেলেরা ঘুমানোর আগে যেভাবে Skin এর যত্ন নেবেন। আমাদের দৈনন্দিন ব্যস্ততম জীবনে পুরুষদের ত্বকের যত্ন নেয়া হয় না। দিনভর কাজ, ধুলাবালি, রাস্তার কালো ধোয়া, রোদের তাপ সব শেষে বাসায় ফিরে আয়নার নিজের চেহারা দেখে অবাক হওয়াটা শুধু বাকি থাকে। মুখে কালো ছোপ আর ধুলাবালিতে চেহারার উজ্জ্বলতা কোথায় যেনো হারিয়ে গেছে।এক চামচ কাঁচা হলুদের সঙ্গে কাঁচা দুধ মিশিয়ে পেষ্ট তৈরী করে সম্পূর্ণ মুখে ভালোভাবে লাগিয়ে নিন। কাঁচা হলুদ ত্বকের কোমলতা ধরে রাখে এবং কাঁচা দুধ স্কিনের কমপ্লেকশনকে আরো ফর্সা করতে সাহায্য করে।
এলোভেরার জেলোতে প্রচুর পরিমাণে আন্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা ফাটা ত্বক সারিয়ে তুলতে অনেক উপকারী। সপ্তাহে ১ থেকে ২ দিন এলোভেরা জেলো মুখে মেখে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে মুখ ধুয়ে নিন। এটি ত্বকের মৃত কোষগুলো বের করে ত্বককে আরো উজ্জ্বল করে তোলে।
স্বাভাবিক ও শুষ্ক ত্বক
এ ধরনের ত্বক পরিষ্কার করার জন্য ত্বক উপযোগী ক্লিনজিং জেল বা ফোম ব্যবহার করা উচিত। ত্বক নরম ও মসৃণ থাকবে। ক্লিনজার নিয়ে হালকাভাবে ত্বকে ম্যাসাজ করুন। তারপর ভেজা তুলা দিয়ে মুছে ফেলুন। ভেজা তুলা ব্যবহার করলে ত্বকের ময়েশ্চার বজায় থাকবে ভালোভাবে।
ক্লিনজিংয়ের (Cleanser) পর জরুরি টোনিং (Toning)। ভিজা তুলা দিয়ে স্কিন টোনার লাগান। টোনারের বদলে গোলাপ পানিও ব্যবহার করতে পারেন। টোনিংয়ের পর রিশিং ক্রিম বা পাইট ক্রিম দিয়ে ম্যাসাজ করুন। ত্বক যদি বেশি শুষ্ক প্রকৃতির হলে ক্রিম লাগানোর পর হালকা ময়েশ্চারাইজিং লোশন ( Moisturising lotion) লাগাতে পারেন, না হলে ময়েশ্চারাইজার লাগানোর দরকার নেই।
সেনসেটিভ ত্বক
ত্বকে ব্রণের সমস্যা থাকলে মেডিকেটেড সোপ বা ক্লিনজার ব্যবহার করা ভালো। ত্বকের অতিরিক্ত তেল সরিয়ে আপনার ত্বককে ফ্রেস রাখবে। এছাড়া ব্রণ কমাতে চন্দনবাটা সারারাত লাগিয়ে রাখতে পারেন। স্যালাইসিলিক অ্যাসিডসমৃদ্ধ ক্রিম লাগাতে পারেন। তবে এতে ত্বকে টানভাব দেখা যেতে পারে। সে ক্ষেত্রে পুরো মুখে অ্যালোভেরা জেল হালকা করে লাগাতে পারেন। ক্লে মাক্সও লাগাতে পারেন। খুব ঠাণ্ডা বা গরম পানি দিয়ে মুখ ধোয়া উচিত নয়। মুখ পরিষ্কার করার পর ভালো করে পানি দিয়ে মুখ ধোবেন। বিশেষ করে ত্বক তৈলাক্ত প্রকৃতির হলে মুখ ভালো করে পানি দিয়ে ধুয়ে নেবেন। ত্বক শুষ্ক ধরনের হলে অ্যালোভেরা, লেবুসমৃদ্ধ সাবান ব্যবহার করবেন না। এছাড়া ত্বকে ব্রণ থাকলে লেবু জাতীয় কিছু সরাসরি না লাগানোই ভালো।
তৈলাক্ত ও মিশ্র ত্বক
এ ধরনের ত্বকের জন্য ভালো ক্লিনজিং লোশন বা ক্লিনজিং মিল্ক (Cleansing Milk) মুখে ভালোভাবে লাগানোর পর ভিজা তুলা দিয়ে মুখ মুছে ফেলুন। সাবানবিহীন ক্লিনজার বা ফেসওয়াশ ব্যবহার করতে পারেন। সাবানের মতো ফেসওয়াশ হাতে নিয়ে মুখে লাগাবেন। তারপর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। তারপর টোনার বা অ্যাস্ট্রিনজেন্ট (Astringent) লাগান। তৈলাক্ত ত্বকে নারিশিং ক্রিম ব্যবহার না করাই ভালো। কারণ এতে ত্বক আরও তৈলাক্ত হয়ে যেতে পারে এবং রোমকূপ বন্ধ হয়ে যেতে পারে। হালকা ময়েশ্চারাইজার লাগাতে পারেন। মিশ্র প্রকৃতির ত্বকের শুষ্ক অংশে নারিশিং ক্রিমও ব্যবহার করতে পারেন।