লিওনেল মেসি, ফুটবল বিশ্বে একালের সবচেয়ে শীর্ষ জনপ্রিয়তার স্থানটি ধরে রেখেছেন দশবছর যাবৎ। হয়েছেন আর্জেন্টাইন ফুটবল সুপারস্টার, বিশ্বের সেরা ফুটবলারদের একজন। কিন্তু কিভাবে সুচনা হলো এই অধ্যায়ের? কে এই মেসি? কি তার পরিচয়?
খুবই দরিদ্র পরিবারে বড় হয়েছেন মেসি। স্কুল কলেজ কিংবা মাদ্রাসায় পড়ার সুযোগ হয়নি তার। আদর্শলিপির বই দেখে পেন্সিল ঘুরাতে ঘুরাতে একদিন ‘অ’ লিখতে গিয়ে ফুটবল এঁকে ফেললেন মেসি। বাবা লিওনেল মাসুদ তখনই বুঝে ফেলেছিলেন, এই ছেলে তো যেনো তেনো ছেলে নয়। এই ছেলে ম্যারাডোনার ছেলে। তাকে ফুটবলার বানাতে হবে।
কিন্তু শখ থাকলে কি হবে? শখ বাস্তবায়ন করার সাধ্যও তো থাকতে হবে। তাই বাবা ছেলে দুজন মিলে বেছে নিলেন রিকশা চালানোর পথ। কিস্তিতে দুটি রিকশা কিনে আর্জেন্টিনার পথে পথে রিকশা চালিয়ে তারা জমিয়ে ফেললেন কাড়ি কাড়ি টাকা। সেই টাকায়ই স্থানীয় ফুটবল ক্লাবে ঢুকে ট্রেনিং নিয়ে মাঠ কাপাতে নেমে গেলেন মেসি। এর পরের ঘটনাটা কারোই অজানা নয়। রিকশাচালক থেকে মেসি হয়ে গেলেন আর্জেন্টাইন ফুটবল সুপারস্টার।
শৈশবের সেই দিনগুলো নিয়ে বলতে গিয়ে আবছা হয়ে যায় মেসির চোখ। ফর্সা গাল বেয়ে গড়িয়ে পরে দুদুফোঁটা জল। মেসি বলেন, ‘আমি রিকশা চালানোর সময় গান গাইতাম, যাতে করে প্যাসেঞ্জারের মন জয় করে দুটো টাকা বেশি কামাতে পারি। কেউ বখশিশ দিতো, কেউ দিতোনা। আসলে বাস্তবতাটা খুবই নির্মম। জীবন থেকে আমি এই শিক্ষাই পেয়েছি।’
এসময় নিজের জীবনের কথাগুলো গোপন রাখার জন্যও মেসি প্রথম আলু সাংবাদিকের কাছে করজোড়ে অনুরোধ করেন। এবং মুড়ি চানাচুর খাইয়ে তাকে আপ্যায়ন করেন।
খুবই দরিদ্র পরিবারে বড় হয়েছেন মেসি। স্কুল কলেজ কিংবা মাদ্রাসায় পড়ার সুযোগ হয়নি তার। আদর্শলিপির বই দেখে পেন্সিল ঘুরাতে ঘুরাতে একদিন ‘অ’ লিখতে গিয়ে ফুটবল এঁকে ফেললেন মেসি। বাবা লিওনেল মাসুদ তখনই বুঝে ফেলেছিলেন, এই ছেলে তো যেনো তেনো ছেলে নয়। এই ছেলে ম্যারাডোনার ছেলে। তাকে ফুটবলার বানাতে হবে।
কিন্তু শখ থাকলে কি হবে? শখ বাস্তবায়ন করার সাধ্যও তো থাকতে হবে। তাই বাবা ছেলে দুজন মিলে বেছে নিলেন রিকশা চালানোর পথ। কিস্তিতে দুটি রিকশা কিনে আর্জেন্টিনার পথে পথে রিকশা চালিয়ে তারা জমিয়ে ফেললেন কাড়ি কাড়ি টাকা। সেই টাকায়ই স্থানীয় ফুটবল ক্লাবে ঢুকে ট্রেনিং নিয়ে মাঠ কাপাতে নেমে গেলেন মেসি। এর পরের ঘটনাটা কারোই অজানা নয়। রিকশাচালক থেকে মেসি হয়ে গেলেন আর্জেন্টাইন ফুটবল সুপারস্টার।
শৈশবের সেই দিনগুলো নিয়ে বলতে গিয়ে আবছা হয়ে যায় মেসির চোখ। ফর্সা গাল বেয়ে গড়িয়ে পরে দুদুফোঁটা জল। মেসি বলেন, ‘আমি রিকশা চালানোর সময় গান গাইতাম, যাতে করে প্যাসেঞ্জারের মন জয় করে দুটো টাকা বেশি কামাতে পারি। কেউ বখশিশ দিতো, কেউ দিতোনা। আসলে বাস্তবতাটা খুবই নির্মম। জীবন থেকে আমি এই শিক্ষাই পেয়েছি।’
এসময় নিজের জীবনের কথাগুলো গোপন রাখার জন্যও মেসি প্রথম আলু সাংবাদিকের কাছে করজোড়ে অনুরোধ করেন। এবং মুড়ি চানাচুর খাইয়ে তাকে আপ্যায়ন করেন।
No comments:
Post a Comment