"জিন্দেগী না মিলেগি দোবারা"
দুভাবে নিতে পারেন কথাটা। বাকি জীবন কিভাবে কাটাবেন তার একটা খসড়া করুন। ফুর্তিতে, মাস্তিতে আড্ডায় একটা ভরপুর জীবন হতে পারে। আমার গ্রামের এক নৌকার মাঝির কথা মনে পরছে।তাকে কখনই মন খারাপ করে থাকতে দেখিনি।সারাক্ষণ মুখে হাসি।সবার সাথে বুকটান করে কথা বলতেন। রাতে বন্ধুদের নিয়ে রাতভর গানের আসর জমাতেন।কারও এতটুকু বিপদে সবার আগে সেই থাকতো। কি জম্পেস একটা লাইফ (কেন যেন তাকে আমার অনুকরন করতে ইচ্ছে হত,হয়ত এখনো করি)। লাইফে অনেক টাকা থাকতে হবে এর কোন মানে হয়না।এই মাঝি ভাইটা কিন্তু দিন আয় করে দিনে খেত। আমার মনে হয় আমরা খুব কম মানুষই তার মত এত সুখ পাই জীবনে,ইন ফ্যাক্ট পাইই না।
প্রথমত, জীবনটা সাময়িক,তাই সময়গুলো ভাল লাগায় পরিনত করার চেষ্টাটা করা যায়।
দ্বিতীয়ত, বেচে থাকা সাময়িক সময়টুকু মৃত্বর জন্যও দারুন প্রস্তুতিময়ও করা যেতে পারে। যে যে ধর্মেরই হইনা কেনো ভাল কাজ সব ধর্মেই করতে বলে।কোন ধর্মেই নেই অন্যকে কষ্ট দিন,কোন ধর্মেই নেই আত্মাকে অপবিত্র রাখুন,কোন ধর্মেই নেই সৃষ্টিকর্তাকে অমান্য করুন। অর্থাৎ সব ধর্মেই ডিসিপ্লিন মেনে চলতে বলেছে। তো, যা ভাল তা করতে পারলে সবার আগে নিজেরইতো লাভ বেশি। যা ভাল তা করলে নিজের হার্টটাই সবচেয়ে বেশি ভাল থাকবে। এক্সট্রিমিজম থিউরি বাদ দিয়ে, নিজ ধর্মের ভাল ভাল কথাগুলো মেনে নিতে সমস্যা কোথায়? শয়তান একটু নাখোশ হবেন এইতো!
প্রথমত, জীবনটা সাময়িক,তাই সময়গুলো ভাল লাগায় পরিনত করার চেষ্টাটা করা যায়।
দ্বিতীয়ত, বেচে থাকা সাময়িক সময়টুকু মৃত্বর জন্যও দারুন প্রস্তুতিময়ও করা যেতে পারে। যে যে ধর্মেরই হইনা কেনো ভাল কাজ সব ধর্মেই করতে বলে।কোন ধর্মেই নেই অন্যকে কষ্ট দিন,কোন ধর্মেই নেই আত্মাকে অপবিত্র রাখুন,কোন ধর্মেই নেই সৃষ্টিকর্তাকে অমান্য করুন। অর্থাৎ সব ধর্মেই ডিসিপ্লিন মেনে চলতে বলেছে। তো, যা ভাল তা করতে পারলে সবার আগে নিজেরইতো লাভ বেশি। যা ভাল তা করলে নিজের হার্টটাই সবচেয়ে বেশি ভাল থাকবে। এক্সট্রিমিজম থিউরি বাদ দিয়ে, নিজ ধর্মের ভাল ভাল কথাগুলো মেনে নিতে সমস্যা কোথায়? শয়তান একটু নাখোশ হবেন এইতো!
যিনি যে ধর্মে বিশ্বাসী তিনি সেই ধর্মের ভাল দিকগুলোই মেনে চলুন; সুন্দর ও স্মার্ট থাকুন।
(একান্তভাবেই আমার আমিকেই উপদেশ দিয়ে লেখা)
Written by
Mukul Prodhan
Written by
Mukul Prodhan
No comments:
Post a Comment