কেঁচো সারে যা আছে :- মাটি নরম রাখায় মাটিতে পানি
ধারণ করার ক্ষমতা বাড়বে এছাড়া অন্যান্য জৈব সারের চেয়ে বেশি পরিমাণ আছে ।
28 দশমিক 32 ভাগ জৈব পদার্থ 1 দশমিক 57 ভাগ নাইট্রোজেন, ফসফরাস 1 দশমিক 23 ভাগ , পঠাশিয়াম 2 দশমিক 60 ভাগ, শূন্য দশমিক 75 ভাগ সালফার, ম্যাগনেশিয়াম 66 ভাগ , বোরন 6 ভাগ ।
ধারণ করার ক্ষমতা বাড়বে এছাড়া অন্যান্য জৈব সারের চেয়ে বেশি পরিমাণ আছে ।
28 দশমিক 32 ভাগ জৈব পদার্থ 1 দশমিক 57 ভাগ নাইট্রোজেন, ফসফরাস 1 দশমিক 23 ভাগ , পঠাশিয়াম 2 দশমিক 60 ভাগ, শূন্য দশমিক 75 ভাগ সালফার, ম্যাগনেশিয়াম 66 ভাগ , বোরন 6 ভাগ ।
সার উৎপাদনের নিয়ম : -কেঁচো সার অনেক ভাবে করা যায় ছোট করে করলে রিং স্ল্যাবের ধরকার দুটি আর বানিজ্যিক ভাবে করলে ইট সিমেন্ট দিয়ে হাউস বানাতে হবে ।
কেঁচো সার উৎপাদনের জন্য রিং স্ল্যাব বা হাউস কেঁচো আর সামান্য কৌশলই যথেষ্ট । যে ভাবেই করেন রিং স্ল্যাব বা হাউসের নিচের অংশে পলিথিন বা সিমেন্ট ধারা প্লাস্টার করে নিতে হবে কারণ রস যেন মাটিতে চুষে না যায় । সঙ্গে প্রয়োজন দেখাশোনা । মাটির গভীরে যে ছাই রংয়ের কেঁচো পাওয়া যায় সেগুলো না নিয়ে বরং মাটির উপরিস্তরে থাকা লাল রংয়ের কেঁচো খুবই ভাল সার তৈরির জন্য । প্রথমেই ছায়া যুক্ত সেতসেতে জায়গায় রিংয়ের বেলায় কোমর পর্যন্ত গর্ত করে পলিথিন দিয়ে দুটো রিং স্ল্যাব একটারওপর আর একটা বসাতে হবে । এর পর গর্তের তলায় ঝুরঝুরে কিছু মাটি দিয়ে কিছুটাগর্ত ভরে দিতে হবে ।এর পর দিতে হবে কুচিকুচি করে খড়কুটোর অংশ বিছিয়ে দিতে হবে । বিছানো খড়কুটোর ওপর আবার ঝুরঝুরে কিছু মাটি দিতে হবে তার পর ময়লা আবর্জনা স্তর । এর পর ঝুরঝুরে মাটি আরও এক স্তর এর পর মুরগির বিষ্টা স্তর এর পর আবার ঝুরা মাটির স্তর ওপরে শেষ স্তরে দিতে হবে পচা গোবর এই গোবরে ছেড়ে দিতে হবে লাল রংয়ের কেঁচো । আরেক ভাবে ও এ সার তৈরি করা যাই । এক্ষেত্রে এক সপ্তাহ পর্যন্ত ছায়া যুক্ত স্হানে পলিথিন ব্যাগে আবর্জনা রেখে পচাতে হয় । পচা আবর্জনা সাত আট দিন পর দ্বিগুণ পরিমাণ গোবরের সাথে মিলিয়ে দুটি রিং স্ল্যাবেরএকটির ওপর আর একটি সাজিয়ে ভেতরে রেখে দিতে হবে তার ওপর কেঁচো ছেড়ে দিলে হবে ।
কেঁচো সার উৎপাদনের জন্য রিং স্ল্যাব বা হাউস কেঁচো আর সামান্য কৌশলই যথেষ্ট । যে ভাবেই করেন রিং স্ল্যাব বা হাউসের নিচের অংশে পলিথিন বা সিমেন্ট ধারা প্লাস্টার করে নিতে হবে কারণ রস যেন মাটিতে চুষে না যায় । সঙ্গে প্রয়োজন দেখাশোনা । মাটির গভীরে যে ছাই রংয়ের কেঁচো পাওয়া যায় সেগুলো না নিয়ে বরং মাটির উপরিস্তরে থাকা লাল রংয়ের কেঁচো খুবই ভাল সার তৈরির জন্য । প্রথমেই ছায়া যুক্ত সেতসেতে জায়গায় রিংয়ের বেলায় কোমর পর্যন্ত গর্ত করে পলিথিন দিয়ে দুটো রিং স্ল্যাব একটারওপর আর একটা বসাতে হবে । এর পর গর্তের তলায় ঝুরঝুরে কিছু মাটি দিয়ে কিছুটাগর্ত ভরে দিতে হবে ।এর পর দিতে হবে কুচিকুচি করে খড়কুটোর অংশ বিছিয়ে দিতে হবে । বিছানো খড়কুটোর ওপর আবার ঝুরঝুরে কিছু মাটি দিতে হবে তার পর ময়লা আবর্জনা স্তর । এর পর ঝুরঝুরে মাটি আরও এক স্তর এর পর মুরগির বিষ্টা স্তর এর পর আবার ঝুরা মাটির স্তর ওপরে শেষ স্তরে দিতে হবে পচা গোবর এই গোবরে ছেড়ে দিতে হবে লাল রংয়ের কেঁচো । আরেক ভাবে ও এ সার তৈরি করা যাই । এক্ষেত্রে এক সপ্তাহ পর্যন্ত ছায়া যুক্ত স্হানে পলিথিন ব্যাগে আবর্জনা রেখে পচাতে হয় । পচা আবর্জনা সাত আট দিন পর দ্বিগুণ পরিমাণ গোবরের সাথে মিলিয়ে দুটি রিং স্ল্যাবেরএকটির ওপর আর একটি সাজিয়ে ভেতরে রেখে দিতে হবে তার ওপর কেঁচো ছেড়ে দিলে হবে ।
দেখাশোনা :- কেঁচো সার উৎপাদনের জন্য রিং স্ল্যাবের
বা হাউসের উপরে ছাউনি দিতে হবে । কেঁচো সেতসেতে স্থান পছন্দ করে সেজন্য রিং স্ল্যাব বা হাউস ভিজিয়ে দিয়ে সেতসেতে পরিবেশ তৈরি করে দিতে হবে । যে কোন কৌশলই তৈরি করা হয় না কেন প্রত্যেক ক্ষেত্রেই কেঁচোর সংখ্যা হবে 100 থেকে 200 পিস রিং এর বেলায় আর হাউসের বেলায় বেশি । কেঁচো রিং স্ল্যাবে ছাড়ার তিন মাসের মধ্যেই সার তৈরি করে । পাওয়া যাবে চমৎকার কেঁচো সার । আরও অন্য কোনও সহজ ফর্মুলায় বানানো যায় কি না অভিজ্ঞ ভাইদের কাছে জানতে চাই । আমার জন্য দোয়া করবেন । আমি সকল খামারের মঙ্গল কামনা করি ।
বা হাউসের উপরে ছাউনি দিতে হবে । কেঁচো সেতসেতে স্থান পছন্দ করে সেজন্য রিং স্ল্যাব বা হাউস ভিজিয়ে দিয়ে সেতসেতে পরিবেশ তৈরি করে দিতে হবে । যে কোন কৌশলই তৈরি করা হয় না কেন প্রত্যেক ক্ষেত্রেই কেঁচোর সংখ্যা হবে 100 থেকে 200 পিস রিং এর বেলায় আর হাউসের বেলায় বেশি । কেঁচো রিং স্ল্যাবে ছাড়ার তিন মাসের মধ্যেই সার তৈরি করে । পাওয়া যাবে চমৎকার কেঁচো সার । আরও অন্য কোনও সহজ ফর্মুলায় বানানো যায় কি না অভিজ্ঞ ভাইদের কাছে জানতে চাই । আমার জন্য দোয়া করবেন । আমি সকল খামারের মঙ্গল কামনা করি ।
No comments:
Post a Comment