প্রতিদিন সঠিক সময়ে খাদ্য প্রদান করতে হবে।
পরিমিত পরিমাণ খাদ্য সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে।
নিয়মিত গাভীকে গোসল করাতে হবে।
গাভীর থাকার স্থান পরিস্কার ও শুস্ক রাখতে হবে।
গোবর ও মূত্র নিয়মিত পরিস্কার করতে হবে।
গাভীর ঘর সংলগ্ন ড্রেন নিয়মিত পরিস্কার করতে হবে।
খাদ্য সরবরাহের পূর্বে খাদ্যের পাত্র পরিস্কার করতে হবে।
খাদ্য সংরক্ষন ঘর পরিস্কার করতে হবে।
শুস্ক আঁশ জাতীয় খাদ্য সঠিকভাবে প্রক্রিয়াজাত অবস্থায় পরিবেশন করতে হবে অর্থাৎ ছোট আকারে কেটে দিলে ভালো হয়।
দানাদার খাদ্য সঠিকভাবে ভেঙে দিতে হবে।
ভেজালমুক্ত খাবার পরিবেশন করতে হবে।
২-৪ মাস পর পর পশু চিকিৎসকের সহায়তায় গোবর পরীক্ষা করে দেখতে হবে গাভী কৃমি আক্রান্ত কিনা। প্রয়োজনে খামারে কৃমিনাশক ব্যবহার করতে হবে।
নিয়মিত রোগ প্রতিষেধক টিকা প্রয়োগ করতে হবে।
No comments:
Post a Comment