চাকরির পড়াশুনায় ভাল করার ১০টি কৌশল :
১। প্রতিদিন একটি নির্ধারিত সময় ধরে পড়াতে হবে। যেমন ৪ঘন্টা/৫ঘন্টা/বেশি। যে করেই হোক কমপক্ষে নির্ধারিত সময়টুকু প্রতিদিন পড়তে হবে।
.
২। নির্ধারিত সময় ঠিক রাখার জন্য প্রয়োজনে যাত্রাপথেও পড়তে হবে। যেমন: বাসে, ট্রেনে...ইত্যাদি। প্রতিদিন নির্ধারিত সময়ের টার্গেট শেষ করে অতিরিক্ত সময় পড়ার চেষ্টা করতে হবে।
.
৩। একনাগাড়ে বেশিক্ষণ একই সাবজেক্ট পড়াশোনা না করাই ভাল। একই সাবজেক্ট সর্বোচ্চ ২ঘণ্টা পড়তে পারেন, এরপর সাবজেক্ট পরিবর্তন করুন। সাবজেক্ট পরিবর্তন করলে,পড়ায় গতি আসে এবং মনে সন্তুষ্টি আসে।
.
৪। বইয়ের পড়াশুনায় নিবিড় মনোনিবেশ করতে হবে। সাবজেক্ট পরিবর্তন করার ফাঁকেফাঁকে যদি ইচ্ছা হয় নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ফেইসবুকের স্টাডি গ্রুপে ঢুকতে পারেন। তবে ফেইসবুক স্ক্রল করে ভিডিও দেখা কিংবা আজেবাজে খবর পড়া থেকে অবশ্যই বিরত থাকবেন।
.
৫। সাবজেক্টভিত্তিক ছোট ছোট লক্ষ্য তৈরী করলে ভাল হয়।যেমন: কোনো একটি সাবজেক্ট এর কোনো একটি অধ্যায় কত সময়ের মধ্যে শেষ করতে চাচ্ছেন তা আগে থেকেই লক্ষ্য স্থির করে নেয়া। এতে পড়ায় গতি আসে।
.
৬। মুখস্থ নয়, বুঝে বুঝে পড়তে হবে। অনেকেই আছেন কোনো একটি বিষয় না বুঝেই অন্ধের মতো মুখস্থ করে ফেলেন। এতে পরীক্ষা দিতে গিয়ে মনে করতে পারেন না এবং পরীক্ষায় দিয়ে আসতে পারেন না। তাই বুঝে পড়তে হবে।
.
৭। বিভিন্ন সোর্স থেকে পড়তে হবে। বুঝে বুঝে পড়ার একটি চমৎকার উপায় হচ্ছে একই টপিক বিভিন্ন সোর্স থেকে পড়া। এই ক্ষেত্রে ইন্টারনেট দারুণ ভুমিকা রাখে। ইন্টারনেটে সার্চ দিয়ে প্রায় অধিকাংশ তথ্যই পাওয়া যায়।
.
৮। কারো সাথে শেয়ার করে পড়তে পারেন। এতে ভুল তথ্য পড়া থেকে মুক্তি লাভ করা যায়। পড়া শেয়ার করার ক্ষেত্রে ফেইসবুকের স্টাডি গ্রুপগুলো ভাল স্থান।
স্টাডি গ্রুপে লেখা শেয়ার করলে, গ্রুপের সদস্যগণ কমেন্ট করে ভুল ধরিয়ে দেয়।
.
৯। আপনার থেকে ছোটো কাউকে শেখাতে পারেন।এতে একটা বিষয় আপনার পরিপূর্ণভাবে আয়ত্ত হবে। আশেপাশে কেউ না থাকলে, ফেইসবুকের স্টাডি গ্রুপের মাধ্যমে অন্যদেরকে শিখাতে পারেন।
.
১০। মোবাইল ফোন যতটা সম্ভব কম ব্যবহার করতে হবে। প্রিয় মানুষ যেমন: মা-বাবার সাথে একটি নির্ধারিত সময়ে ফোন করবেন (তবে জরুরি বিষয়ে যেকোনো সময়)।
১। প্রতিদিন একটি নির্ধারিত সময় ধরে পড়াতে হবে। যেমন ৪ঘন্টা/৫ঘন্টা/বেশি। যে করেই হোক কমপক্ষে নির্ধারিত সময়টুকু প্রতিদিন পড়তে হবে।
.
২। নির্ধারিত সময় ঠিক রাখার জন্য প্রয়োজনে যাত্রাপথেও পড়তে হবে। যেমন: বাসে, ট্রেনে...ইত্যাদি। প্রতিদিন নির্ধারিত সময়ের টার্গেট শেষ করে অতিরিক্ত সময় পড়ার চেষ্টা করতে হবে।
.
৩। একনাগাড়ে বেশিক্ষণ একই সাবজেক্ট পড়াশোনা না করাই ভাল। একই সাবজেক্ট সর্বোচ্চ ২ঘণ্টা পড়তে পারেন, এরপর সাবজেক্ট পরিবর্তন করুন। সাবজেক্ট পরিবর্তন করলে,পড়ায় গতি আসে এবং মনে সন্তুষ্টি আসে।
.
৪। বইয়ের পড়াশুনায় নিবিড় মনোনিবেশ করতে হবে। সাবজেক্ট পরিবর্তন করার ফাঁকেফাঁকে যদি ইচ্ছা হয় নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ফেইসবুকের স্টাডি গ্রুপে ঢুকতে পারেন। তবে ফেইসবুক স্ক্রল করে ভিডিও দেখা কিংবা আজেবাজে খবর পড়া থেকে অবশ্যই বিরত থাকবেন।
.
৫। সাবজেক্টভিত্তিক ছোট ছোট লক্ষ্য তৈরী করলে ভাল হয়।যেমন: কোনো একটি সাবজেক্ট এর কোনো একটি অধ্যায় কত সময়ের মধ্যে শেষ করতে চাচ্ছেন তা আগে থেকেই লক্ষ্য স্থির করে নেয়া। এতে পড়ায় গতি আসে।
.
৬। মুখস্থ নয়, বুঝে বুঝে পড়তে হবে। অনেকেই আছেন কোনো একটি বিষয় না বুঝেই অন্ধের মতো মুখস্থ করে ফেলেন। এতে পরীক্ষা দিতে গিয়ে মনে করতে পারেন না এবং পরীক্ষায় দিয়ে আসতে পারেন না। তাই বুঝে পড়তে হবে।
.
৭। বিভিন্ন সোর্স থেকে পড়তে হবে। বুঝে বুঝে পড়ার একটি চমৎকার উপায় হচ্ছে একই টপিক বিভিন্ন সোর্স থেকে পড়া। এই ক্ষেত্রে ইন্টারনেট দারুণ ভুমিকা রাখে। ইন্টারনেটে সার্চ দিয়ে প্রায় অধিকাংশ তথ্যই পাওয়া যায়।
.
৮। কারো সাথে শেয়ার করে পড়তে পারেন। এতে ভুল তথ্য পড়া থেকে মুক্তি লাভ করা যায়। পড়া শেয়ার করার ক্ষেত্রে ফেইসবুকের স্টাডি গ্রুপগুলো ভাল স্থান।
স্টাডি গ্রুপে লেখা শেয়ার করলে, গ্রুপের সদস্যগণ কমেন্ট করে ভুল ধরিয়ে দেয়।
.
৯। আপনার থেকে ছোটো কাউকে শেখাতে পারেন।এতে একটা বিষয় আপনার পরিপূর্ণভাবে আয়ত্ত হবে। আশেপাশে কেউ না থাকলে, ফেইসবুকের স্টাডি গ্রুপের মাধ্যমে অন্যদেরকে শিখাতে পারেন।
.
১০। মোবাইল ফোন যতটা সম্ভব কম ব্যবহার করতে হবে। প্রিয় মানুষ যেমন: মা-বাবার সাথে একটি নির্ধারিত সময়ে ফোন করবেন (তবে জরুরি বিষয়ে যেকোনো সময়)।
No comments:
Post a Comment